সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে রিজার্ভের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন দ্বিতীয়। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চিতি ১৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, মঙ্গলবার দিনশেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার। দক্ষিণ এশিয়ায় রিজার্ভে প্রথম অবস্থানে রয়েছে ভারত। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, মূলত রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয়ে দুই অংকের প্রবৃদ্ধি এবং খাদ্য আমদানি কমে আসায় বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ এই অবস্থানে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, কৃষি উৎপাদন বাড়ায় খাদ্য আমদানি অনেক কমে এসেছে। পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে দুই অংকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সব মিলিয়েই রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ১৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। রিজার্ভের এই অর্থ দিয়ে সাড়ে পাঁচ মাসের রপ্তানি বিল মেটানো সম্ভব বলে আতিউর রহমান জানান।
গভর্নর বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা এখন দেশে স্বজনদের কাছে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে অবৈধ হুন্ডি ব্যবস্থার বদলে ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর অনেক বেশি ভরসা রাখছেন। তিনি বলেন, পেমেন্ট সিস্টেমের উন্নতির ফলেই এটা সম্ভব হয়েছে।
ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান জানান, অর্থবছরের প্রথাম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৪ শতাংশ; আর রেমিটেন্সে ১৫ শতাংশ। তিনি আরো জানান, অগাস্টের প্রথম ৯দিনে প্রবাসীরা ৩২ কোটি ২২ লাখ ডলারের রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন। আর ঈদ সামনে রেখে জুলাই মাসে দেশে এসেছে ১২৩ কোটি ডলার।
বিদেশি মুদ্রার সঞ্চিতির দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের চেয়ে ভাল অবস্থানে আছে কেবল ভারত। ২ অগাস্টের তথ্য অনুযায়ী উদীয়মান অর্থনীতির এই দেশটির রিজার্ভ ২৭৭ বিলিয়ন ডলার, যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি।
জুলাই শেষে পাকিস্তানের রিজার্ভ ১০ দশকি ২৩ বিলিয়ন ডলার, গতবছর তাদের রিজার্ভ ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলারের ওপরে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, মঙ্গলবার দিনশেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার। দক্ষিণ এশিয়ায় রিজার্ভে প্রথম অবস্থানে রয়েছে ভারত। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, মূলত রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয়ে দুই অংকের প্রবৃদ্ধি এবং খাদ্য আমদানি কমে আসায় বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ এই অবস্থানে পৌঁছেছে। তিনি বলেন, কৃষি উৎপাদন বাড়ায় খাদ্য আমদানি অনেক কমে এসেছে। পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে দুই অংকের প্রবৃদ্ধি হয়েছে। সব মিলিয়েই রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ১৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। রিজার্ভের এই অর্থ দিয়ে সাড়ে পাঁচ মাসের রপ্তানি বিল মেটানো সম্ভব বলে আতিউর রহমান জানান।
গভর্নর বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা এখন দেশে স্বজনদের কাছে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে অবৈধ হুন্ডি ব্যবস্থার বদলে ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর অনেক বেশি ভরসা রাখছেন। তিনি বলেন, পেমেন্ট সিস্টেমের উন্নতির ফলেই এটা সম্ভব হয়েছে।
ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান জানান, অর্থবছরের প্রথাম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৪ শতাংশ; আর রেমিটেন্সে ১৫ শতাংশ। তিনি আরো জানান, অগাস্টের প্রথম ৯দিনে প্রবাসীরা ৩২ কোটি ২২ লাখ ডলারের রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন। আর ঈদ সামনে রেখে জুলাই মাসে দেশে এসেছে ১২৩ কোটি ডলার।
বিদেশি মুদ্রার সঞ্চিতির দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের চেয়ে ভাল অবস্থানে আছে কেবল ভারত। ২ অগাস্টের তথ্য অনুযায়ী উদীয়মান অর্থনীতির এই দেশটির রিজার্ভ ২৭৭ বিলিয়ন ডলার, যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও বেশি।
জুলাই শেষে পাকিস্তানের রিজার্ভ ১০ দশকি ২৩ বিলিয়ন ডলার, গতবছর তাদের রিজার্ভ ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলারের ওপরে।
COMMENTS