বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভবন এখন চীনের পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর সাংহাইয়ে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার পরই এখন সাংহাই টাওয়ারের অবস্থান। উচ্চতার দিক থেকে বুর্জ খলিফা থেকে মাত্র ৬৪৯ ফুট ছোট পূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ এ টাওয়ারটি। মেগাসিটি দুবাইয়ে অবস্থিত বুর্জ খলিফার উচ্চতা ২ হাজার ৭শ’ ২২ ফুট।
এছাড়া, পূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ ভবনের খেতাবধারী ১৬৭০ ফুট উচ্চতার তাইওয়ান টাওয়ারকেও পেছনে ফেলেছে সাংহাই টাওয়ার।
চীনের সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, মহানগরীর পুডং জেলায় অবস্থিত ভবনটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি। নির্মাণ কাজ বাবদ এর খরচ ধরা হয়েছে দুইশ’ ৪০ কোটি মার্কিন ডলার।
২০০৮ সালে সাংহাই টাওয়ারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ভবনটির নির্মাণ কাজের তত্ত্বাবধানে আছে সাংহাই সিটি কর্পোরেশন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার পরই এখন সাংহাই টাওয়ারের অবস্থান। উচ্চতার দিক থেকে বুর্জ খলিফা থেকে মাত্র ৬৪৯ ফুট ছোট পূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ এ টাওয়ারটি। মেগাসিটি দুবাইয়ে অবস্থিত বুর্জ খলিফার উচ্চতা ২ হাজার ৭শ’ ২২ ফুট।
এছাড়া, পূর্ব এশিয়ার সর্বোচ্চ ভবনের খেতাবধারী ১৬৭০ ফুট উচ্চতার তাইওয়ান টাওয়ারকেও পেছনে ফেলেছে সাংহাই টাওয়ার।
চীনের সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায়, মহানগরীর পুডং জেলায় অবস্থিত ভবনটির নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি। নির্মাণ কাজ বাবদ এর খরচ ধরা হয়েছে দুইশ’ ৪০ কোটি মার্কিন ডলার।
২০০৮ সালে সাংহাই টাওয়ারের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ভবনটির নির্মাণ কাজের তত্ত্বাবধানে আছে সাংহাই সিটি কর্পোরেশন।
ভারতের
আসামে পৃথক রাজ্যের দাবিতে সহিংসতা শুরু হয়েছে। বিবিসির খবর বলছে, পৃথক
গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং পাহাড়েও গোর্খা জনমুক্তি
মোর্চার ডাকা অনির্দিষ্টকাল বন্ধ শুরু হয়েছে।
অন্ধ্র প্রদেশকে ভাগ করে তেলেঙ্গানা নামে নতুন একটি রাজ্য তৈরির ব্যাপারে
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তের পর থেকেই পৃথক রাজ্যের দাবিতে নতুন করে
উত্তাল হয়ে উঠে দার্জিলিং ও আসাম।
এই সংকট নিয়ে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর সঙ্গে বৈঠক করেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ।
খবর বলছে, আসামে পৃথক রাজ্যের দাবিতে আন্দোলন করছে চারটি জনগোষ্ঠী। এরা
প্রত্যেকেই নিজেদের জন্য পৃথক রাজ্য প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছে।
তবে সবচেয়ে বেশি সহিংস হয়ে উঠেছে কার্বিদের আন্দোলন। তারা রেল লাইন উপড়ে
ফেলেছে, বিভিন্ন সরকারি দফতরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। সেখান পরিস্থিতি সামাল
দিতে প্রশাসন সান্ধ্য আইন জারি করেছে এবং কাউকে দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ
দিয়েছে।
এদিকে দার্জিলিং এ গোর্খাদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। সেখানে আধা সামরিক বাহিনী পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী
মমতা।
- See more at:
http://www.dhakatimes24.com/index.php?view=details&data=Book&news_type_id=1&menu_id=4&news_id=56580#sthash.vHpOUBJP.dpuf
COMMENTS