প্রবাসী জামায়াতের রোকন বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে মেয়ে। সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে মেয়ে সায়মা আক্তার এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে সায়মা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমার বাবা মফিজুর রহমান ওমানের বিভিন্ন উত্স থেকে অর্থ সংগ্রহ করে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতেন। আমার বাবা নিজেও একজন হুন্ডি ব্যবসায়ী। মা-বাবা দুজনই জামায়াতের প্রবাসী রোকন।’
জন্ম থেকে বিদেশে বড় হলেও মনে প্রাণে বাংলাদেশী এবং মুক্তিযোদ্ধার চেতনায় বিশ্বাসী সায়মা বলেন,‘স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক এটাই আমার গর্ব। শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা, পরিবারের সবাই স্বাধীনতার পক্ষের এটাই আমার অহংকার।’
সংবাদ সম্মেলনে সায়মা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমার বাবা মফিজুর রহমান ওমানের বিভিন্ন উত্স থেকে অর্থ সংগ্রহ করে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতেন। আমার বাবা নিজেও একজন হুন্ডি ব্যবসায়ী। মা-বাবা দুজনই জামায়াতের প্রবাসী রোকন।’
জন্ম থেকে বিদেশে বড় হলেও মনে প্রাণে বাংলাদেশী এবং মুক্তিযোদ্ধার চেতনায় বিশ্বাসী সায়মা বলেন,‘স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক এটাই আমার গর্ব। শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা, পরিবারের সবাই স্বাধীনতার পক্ষের এটাই আমার অহংকার।’
তার অভিযোগ, শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা ও স্বামী ছাত্রলীগ নেতা হওয়ায় মা বাবা জঘন্যভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে।সংবাদ সম্মেলনে জেলে বন্দী স্বামীর মুক্তি দাবি জানান সায়মা।
সংবাদ সম্মেলনে সায়মা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমার বাবা মফিজুর রহমান ওমানের বিভিন্ন উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরের কাছে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতেন। আমার বাবা নিজেও একজন হুন্ডি ব্যবসায়ী। মা-বাবা দুজনই জামায়াতের প্রবাসী রোকন।’
সায়মা বলেন, ‘আমার বাবার সংগ্রহ করা অর্থ দিয়ে বাংলাদেশে জামায়াত-শিবির দেশে যে নাশকতা ও তাণ্ডব চালিয়ে আসছে, তা আমার কাছে স্বাধীন দেশের একজন নাগরিক হিসেবে ভালো লাগত না। তাই আমি এসবের প্রতিবাদ করে আসছিলাম। এ কারণে মা-বাবা আমাকে সহ্য করতে পারতেন না। আমাকে সব সময় এড়িয়ে চলতেন। বাসার এক ছাদের নিচে থেকেও বন্দী জীবন কাটিয়েছি।’
জামায়াত-শিবিরের নাশকতায় অর্থজোগানে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রবাসী মা-বাবার গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন সায়মা। সায়মা এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘জন্ম থেকে বিদেশে বেড়ে উঠলেও আমি মনেপ্রাণে একজন বাংলাদেশি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে এবং স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এটাই আমার গর্ব। আমার শ্বশুর মুক্তিযোদ্ধা, পরিবারের সবাই স্বাধীনতার পক্ষের—এটাই আমার অহংকার।’
সায়মা আক্তার ওমান জার্মান ইউনিভাসির্টি অফ টেকনোলজির তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। বাবা-মা’র সঙ্গে ছোট বেলা থেকেই ওমানের হামরিয়া এলাকায় বসবাস করতেন। গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ি উপজেলায়। নগরের ডবলমুরিং এলাকার আগ্রাবাদের কাপুরিয়া পাড়ায় নিজস্ব বাসা রয়েছে।
COMMENTS