গাজীপুরে একটি হোটেলের বোর্ডারকে পিটিয়ে টাকা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
শুক্রবার দুপুরে শহরের চান্দনা চৌরাস্তার রাজমনি হোটেলে এ ঘটনায় আহত রাজন রোজারিওকে (২৯) রাতে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে, পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
হোটেল ম্যানেজার মো. শাহজাহানের অভিযোগ, দুপুর দেড়টার দিকে ভোগড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ নাজমুল হক সাদা পোশাকে ৫/৬ জন পুলিশ নিয়ে হঠাৎ অভিযান চালান।
এ সময় হোটেলে অবৈধ কিছু না পেয়ে তাকে আটক করেন এবং টাকা দাবি করেন।
পরে তারা হোটেলের ২২ নম্বর কক্ষের বোর্ডার রাজনকে ঘুম থেকে তুলে বেধড়ক মারধর করে এবং সঙ্গে থাকা পাঁচ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
এ সময় ৩৫ নম্বর কক্ষের বোর্ডার কালাম এবং কক্ষ ভাড়া নিতে আসা একজনকে মারধর করে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
এছাড়া তার (ম্যানেজার) সঙ্গে থাকা দশ হাজার টাকাও ছিনিয়ে নিয়ে যায় ওই পুলিশ সদস্য, বলেন তিনি।
শাহজাহান আরো বলেন, খবর পেয়ে হোটেল মালিক বাবুল হোসেন এসে রাজন রোজারিওকে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। রাজন ওই হাসপাতালে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৩ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত রাজন জানান, তিনি রাজধানীর ধানম-ি এলাকায় একটি রেস্টুরেন্টে ক্যাটারিং সুপারভাইজার পদে চাকরি করেন। সালনা এলাকায় একটি জন্মদিনের রান্নার কাজে বৃহস্পতিবার গাজীপুরে আসেন। রাত কাটানোর জন্য রাজমনি হোটেলের ২২ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
তিনি অভিযোগ করেন, ঘুম থেকে তুলে বেধড়ক পিটিয়ে সঙ্গে থাকা পাঁচ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় পুলিশ।
হোটেল মালিক বাবুল হোসেন অভিযোগ করেন, পুলিশ প্রায়ই হোটেলে এসে অভিযানের নামে হয়রানি করে। এতে আতঙ্কে বোর্ডাররা হোটেলে আসতে চায় না।
ভোগড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ নাজমুল হোসেন বলেন, হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু কিছু পাওয়া যায়নি।
তবে মারধর ও টাকা নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জয়দেবপুর থানার ওসি কামরুজ্জামান বলেন, অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে থানা এলাকার বিভিন্ন হোটেলে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে বোর্ডারকে মারধর ও টাকার নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শুক্রবার দুপুরে শহরের চান্দনা চৌরাস্তার রাজমনি হোটেলে এ ঘটনায় আহত রাজন রোজারিওকে (২৯) রাতে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে, পুলিশ এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
হোটেল ম্যানেজার মো. শাহজাহানের অভিযোগ, দুপুর দেড়টার দিকে ভোগড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ নাজমুল হক সাদা পোশাকে ৫/৬ জন পুলিশ নিয়ে হঠাৎ অভিযান চালান।
এ সময় হোটেলে অবৈধ কিছু না পেয়ে তাকে আটক করেন এবং টাকা দাবি করেন।
পরে তারা হোটেলের ২২ নম্বর কক্ষের বোর্ডার রাজনকে ঘুম থেকে তুলে বেধড়ক মারধর করে এবং সঙ্গে থাকা পাঁচ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
এ সময় ৩৫ নম্বর কক্ষের বোর্ডার কালাম এবং কক্ষ ভাড়া নিতে আসা একজনকে মারধর করে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
এছাড়া তার (ম্যানেজার) সঙ্গে থাকা দশ হাজার টাকাও ছিনিয়ে নিয়ে যায় ওই পুলিশ সদস্য, বলেন তিনি।
শাহজাহান আরো বলেন, খবর পেয়ে হোটেল মালিক বাবুল হোসেন এসে রাজন রোজারিওকে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। রাজন ওই হাসপাতালে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৩ নম্বর বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত রাজন জানান, তিনি রাজধানীর ধানম-ি এলাকায় একটি রেস্টুরেন্টে ক্যাটারিং সুপারভাইজার পদে চাকরি করেন। সালনা এলাকায় একটি জন্মদিনের রান্নার কাজে বৃহস্পতিবার গাজীপুরে আসেন। রাত কাটানোর জন্য রাজমনি হোটেলের ২২ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
তিনি অভিযোগ করেন, ঘুম থেকে তুলে বেধড়ক পিটিয়ে সঙ্গে থাকা পাঁচ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় পুলিশ।
হোটেল মালিক বাবুল হোসেন অভিযোগ করেন, পুলিশ প্রায়ই হোটেলে এসে অভিযানের নামে হয়রানি করে। এতে আতঙ্কে বোর্ডাররা হোটেলে আসতে চায় না।
ভোগড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ নাজমুল হোসেন বলেন, হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে অভিযান চালানো হয়। কিন্তু কিছু পাওয়া যায়নি।
তবে মারধর ও টাকা নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
জয়দেবপুর থানার ওসি কামরুজ্জামান বলেন, অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে থানা এলাকার বিভিন্ন হোটেলে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তবে বোর্ডারকে মারধর ও টাকার নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
COMMENTS