গাজীপুর সদর উপজেলার গাছা এলাকায় প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল মঙ্গলবার বিকালে ওই বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
রাসেল জানান, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে গাছার পশ্চিম এলাকার ইছর, মহিষের টেক, দৌলতপুরসহ ২০টি গ্রাম বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসবে।
আগে টঙ্গী থেকে ওই এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ ও নিয়ন্ত্রণ হতো। আগামী দুই মাসের মধ্যে গাছার পূর্বাংশে ঝাজর এলাকায় অনুরূপ আরো একটি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ফলে ওই এলাকায় বিদ্যুতের আর কোন অসুবিধা থাকবে না।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণে স্থানীয় নবোদয় হাউজিং সোসাইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মালেক মিঞা এক বিঘা জমি দান করেছেন । এর আগে সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল পৌণে এক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গাছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন উদ্বোধন করেন। পরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন রাসেল।
এসময় স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নবোদয় হাউজিং সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মালেক মিঞা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল মঙ্গলবার বিকালে ওই বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র উদ্বোধন করেন।
রাসেল জানান, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে গাছার পশ্চিম এলাকার ইছর, মহিষের টেক, দৌলতপুরসহ ২০টি গ্রাম বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসবে।
আগে টঙ্গী থেকে ওই এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহ ও নিয়ন্ত্রণ হতো। আগামী দুই মাসের মধ্যে গাছার পূর্বাংশে ঝাজর এলাকায় অনুরূপ আরো একটি বিদ্যুৎ উপ-কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। ফলে ওই এলাকায় বিদ্যুতের আর কোন অসুবিধা থাকবে না।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণে স্থানীয় নবোদয় হাউজিং সোসাইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মালেক মিঞা এক বিঘা জমি দান করেছেন । এর আগে সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল পৌণে এক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গাছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন উদ্বোধন করেন। পরে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন রাসেল।
এসময় স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নবোদয় হাউজিং সোসাইটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মালেক মিঞা।
COMMENTS