বরিশালের উজিরপুরে সমকামী দুই তরুণীর মধ্যে বিয়ের চাঞ্চল্যকর খবর পাওয়া গেছে। সমকামীদের এ বিয়ের ঘটনায় এলাকাজুড়ে তীব্র উত্তেজনা ও সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
জানা যায়, উপজেলার হস্তীশুণ্ড গ্রামের হারুন সিকদারের মেয়ে লিজা আক্তার (১৯) স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী। তার সঙ্গে চার-পাঁচ বছর আগে লাকি আক্তারের (২০) গভীর বন্ধুত্ব হয়। নিজ চাচার শালী লাকি গৌরনদীর বাঙ্গিলা গ্রামের হালিম সরদারের মেয়ে। বন্ধুত্বের সূত্রে তাদের মধ্যে মন দেয়া-নেয়ার গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক বছর আগে তারা বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় গিয়ে একই বাসায় বসবাস করে।
একপর্যায় লিজা লাকিকে স্বামী এবং লাকি লিজাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করে। লিজার পরিবার বিষয়টি জেনে ১৩ ফেব্রুয়ারি মুগাকাঠী গ্রামের রহমান হাওলাদারের সঙ্গে লিজাকে বিয়ে দেয়। কিন্তু বাদ সাধে দুই তরুণীর গভীর প্রেম। বিষয়টি স্বামীর পরিবার জানার পর উভয়ের সঙ্গে শুরু হয় দ্বন্দ্ব এবং বিয়ের মাত্র সাত মাসের মাথায় গত ১২ আগস্ট তাদের বিয়েবিচ্ছেদ ঘটে। সূত্র আরো জানায়, বিচ্ছেদের মাত্র এক দিন পর ১৩ আগস্ট লাকি হস্তীশুণ্ড গ্রামে এসে লিজাকে স্ত্রী হিসেবে পেতে দেনদরবার শুরু করলে এলাকাবাসী তাকে তাড়িয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে লিজা বলে, আগে লাকির সঙ্গে আমার গভীর সম্পর্ক ছিল। এখন আর তাকে নিয়ে ভাবতে চাই না। লিজার বাবা বলেন, আমার মেয়েকে নিয়ে আমার পরিবারের মানহানি করতে এ ধরনের কুত্সা রটানো হচ্ছে।
কথিত স্বামী লাকির সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে সে জানায়, তার কথিত স্ত্রী লিজাকে ছাড়া তার জীবন অন্ধকার। তাই যে কোনো মূল্যে সে লিজাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চায়। সমকামিতার ব্যাপারে জানতে চাইলে উত্তরে বলে, ছয় বছর ধরে আমাদের সম্পর্ক রয়েছে।
সূত্র: আমারদেশ অনলাইন
জানা যায়, উপজেলার হস্তীশুণ্ড গ্রামের হারুন সিকদারের মেয়ে লিজা আক্তার (১৯) স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্রী। তার সঙ্গে চার-পাঁচ বছর আগে লাকি আক্তারের (২০) গভীর বন্ধুত্ব হয়। নিজ চাচার শালী লাকি গৌরনদীর বাঙ্গিলা গ্রামের হালিম সরদারের মেয়ে। বন্ধুত্বের সূত্রে তাদের মধ্যে মন দেয়া-নেয়ার গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক বছর আগে তারা বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় গিয়ে একই বাসায় বসবাস করে।
একপর্যায় লিজা লাকিকে স্বামী এবং লাকি লিজাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করে। লিজার পরিবার বিষয়টি জেনে ১৩ ফেব্রুয়ারি মুগাকাঠী গ্রামের রহমান হাওলাদারের সঙ্গে লিজাকে বিয়ে দেয়। কিন্তু বাদ সাধে দুই তরুণীর গভীর প্রেম। বিষয়টি স্বামীর পরিবার জানার পর উভয়ের সঙ্গে শুরু হয় দ্বন্দ্ব এবং বিয়ের মাত্র সাত মাসের মাথায় গত ১২ আগস্ট তাদের বিয়েবিচ্ছেদ ঘটে। সূত্র আরো জানায়, বিচ্ছেদের মাত্র এক দিন পর ১৩ আগস্ট লাকি হস্তীশুণ্ড গ্রামে এসে লিজাকে স্ত্রী হিসেবে পেতে দেনদরবার শুরু করলে এলাকাবাসী তাকে তাড়িয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে লিজা বলে, আগে লাকির সঙ্গে আমার গভীর সম্পর্ক ছিল। এখন আর তাকে নিয়ে ভাবতে চাই না। লিজার বাবা বলেন, আমার মেয়েকে নিয়ে আমার পরিবারের মানহানি করতে এ ধরনের কুত্সা রটানো হচ্ছে।
কথিত স্বামী লাকির সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে সে জানায়, তার কথিত স্ত্রী লিজাকে ছাড়া তার জীবন অন্ধকার। তাই যে কোনো মূল্যে সে লিজাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চায়। সমকামিতার ব্যাপারে জানতে চাইলে উত্তরে বলে, ছয় বছর ধরে আমাদের সম্পর্ক রয়েছে।
সূত্র: আমারদেশ অনলাইন
COMMENTS