মাদ্রাজ ক্যাফে: জন-সনম অভিনীত মাদ্রাজ ক্যাফে ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে শ্রীলঙ্কার সিভিল ওয়ার এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধি হত্যার কাহিনী। মুভিটি মুক্তি পাওয়ার পর তামিলে নিষিদ্ধ করার জন্য আন্দোলন শুরু হয়। তাদের দাবী, এলটিটিই'কে এখানে বাজে ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
ও মাই গড: অক্ষয়-পরেশ অভিনীত এই ছবিতে ভগবানকে নেতিবাচক ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে দাবি ওঠে। সেই সঙ্গে আশ্রমের বিরুদ্ধে এই ছবিটি অনেক মিথ্যা জিনিস তুলে ধরে বলে হিন্দু পুরোহিত ও পণ্ডিতরা এটা নিষিদ্ধ করার দাবি তোলেন।
স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার: করন জোহরের এই ছবির একটি গানে হিন্দু পুরাণের দেবী রাধাকে সেক্সি বলার কারণে এটি নিষিদ্ধ করার দাবি তোলে একটি মহল।
রকস্টার: রণবীর অভিনীত রকস্টার ছবিতে সাদ্দা হক গানের একটি দৃশ্যে দেখা যায়, তিব্বতের স্বাধীনতার পতাকা ওড়ায় কিছু মানুষ। এটি নিয়ে ভারতের সেন্সর বোর্ডে তর্ক বাঁধে।পরে অবশ্য দৃশ্যটি কেটে ছবিটি মুক্তি দেওয়া হয়।
ও মাই গড: অক্ষয়-পরেশ অভিনীত এই ছবিতে ভগবানকে নেতিবাচক ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে দাবি ওঠে। সেই সঙ্গে আশ্রমের বিরুদ্ধে এই ছবিটি অনেক মিথ্যা জিনিস তুলে ধরে বলে হিন্দু পুরোহিত ও পণ্ডিতরা এটা নিষিদ্ধ করার দাবি তোলেন।
স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার: করন জোহরের এই ছবির একটি গানে হিন্দু পুরাণের দেবী রাধাকে সেক্সি বলার কারণে এটি নিষিদ্ধ করার দাবি তোলে একটি মহল।
রকস্টার: রণবীর অভিনীত রকস্টার ছবিতে সাদ্দা হক গানের একটি দৃশ্যে দেখা যায়, তিব্বতের স্বাধীনতার পতাকা ওড়ায় কিছু মানুষ। এটি নিয়ে ভারতের সেন্সর বোর্ডে তর্ক বাঁধে।পরে অবশ্য দৃশ্যটি কেটে ছবিটি মুক্তি দেওয়া হয়।
আরাকশন: কানপুরের দালিটের কিছু ভক্ত ছবিটি নিষিদ্ধের দাবি তোলে। তাদের দাবি ছিল, এই ছবিতে সাইফের মতো ভোগ-বিলাসী এক অভিনেতাকে দালিটের চরিত্রে অভিনয় করানো মানেই মহান-ত্যাগী দালিটের অপমান করা। কাজেই তারা সাইফকে বয়কট করার জন্যে আন্দোলনে নামে।
মাই নেম ইজ খান: পাকিস্তানী ক্রিকেট খেলোয়াড়দের আইপিএলে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মাই নেম ইজ খান ছবির নায়ক শাহরুখ খান কথা বললে ভারতের উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদী শিবসেনার দল শাহরুখের সদ্য মুক্তি পাওয়া মাই নেম ইজ খান ছবির পেছনে লাগে। তারা ছবিটি ভারতে মুক্তি না দেওয়া জন্যে ভাঙচুর পর্যন্ত শুরু করে।
বিল্লু: ছবির আসল নাম ছিল বিল্লু বারবার। কিন্তু বার্বারদের এখানে ছোট করে দেখানোর কারণে দেশটির বার্বাররা আন্দোলন তোলে। এরপর শাহরুখ মূল নাম থেকে বার্বার শব্দটি ছেঁটে ফেলেন।
নেশা: আলোচিত বলিউড গার্ল পুনম পাণ্ডের ছবিটি অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধের দাবি ওঠে। রমজানে মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলগুলোতে ছবিটির পোস্টার পর্যন্ত পোড়ানো হয়।
গ্র্যান্ড মাস্তি: এই লিস্টের সবচেয়ে লেটেস্ট ছবি হল গ্র্যান্ড মাস্তি। নেশার মতো এটিও অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধের দাবি ওঠে।
হেট স্টোরি: বাঙালী কন্যা পাওলি অভিনীত এই ছবিটিও অশ্লীলতার অভিযোগে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলে একটি মহল।
COMMENTS