চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নায়িকা ময়ূরীর স্বামী সাজাপ্রাপ্ত ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম খান মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোবিন্দাসী নৌ-পুলিশ উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামের মাধু মালেকের বাড়ির সামনে থেকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম খান মিলনকে গ্রেপ্তার করে। তিনি ৪টি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ও বাকি ৪টি মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি।
সাজাপ্রাপ্ত ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি হওয়ায় গত ৩ বছরে একটি দিনের জন্যও তিনি অফিস করেননি বলে ওসি জানান।
রেজাউল করিম খান মিলন ২০০৯ সালে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী স্ত্রী ময়ূরীকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির ব্যানারে নির্বাচন করে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। মাস তিনেক পরেই বিএনপি ছেড়ে সরকার দলীয় এমপি খন্দকার আসাদুজ্জামানের হাতে সোনার নৌকা উপহার দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এর পর থেকেই আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল-মিটিংসহ দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকেন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বছর খানেক পরেই বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।
তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ৩টি, টাঙ্গাইলে ৪টি ও পাবনায় একটি মামলাসহ মোট ৮টি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদের সাজা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে গত বছরের ১৭ মে ভূঞাপুর থানায় একটি অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে গত ৩ বছর তার কোনো খোঁজ ছিল না। নিজ বাড়িতেও ছিল না কোনো যাতায়াত। সংসার জীবনে তিনি ৩টি বিয়ে করেন। সর্বশেষ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নায়িকা ময়ূরীকে বিয়ে করেন তিনি।
সোমবার সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রবিউল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোবিন্দাসী নৌ-পুলিশ উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামের মাধু মালেকের বাড়ির সামনে থেকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল করিম খান মিলনকে গ্রেপ্তার করে। তিনি ৪টি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ও বাকি ৪টি মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি।
সাজাপ্রাপ্ত ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি হওয়ায় গত ৩ বছরে একটি দিনের জন্যও তিনি অফিস করেননি বলে ওসি জানান।
রেজাউল করিম খান মিলন ২০০৯ সালে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী স্ত্রী ময়ূরীকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির ব্যানারে নির্বাচন করে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। মাস তিনেক পরেই বিএনপি ছেড়ে সরকার দলীয় এমপি খন্দকার আসাদুজ্জামানের হাতে সোনার নৌকা উপহার দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এর পর থেকেই আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল-মিটিংসহ দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকেন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বছর খানেক পরেই বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।
তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ৩টি, টাঙ্গাইলে ৪টি ও পাবনায় একটি মামলাসহ মোট ৮টি মামলায় বিভিন্ন মেয়াদের সাজা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে গত বছরের ১৭ মে ভূঞাপুর থানায় একটি অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলার বোঝা মাথায় নিয়ে গত ৩ বছর তার কোনো খোঁজ ছিল না। নিজ বাড়িতেও ছিল না কোনো যাতায়াত। সংসার জীবনে তিনি ৩টি বিয়ে করেন। সর্বশেষ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নায়িকা ময়ূরীকে বিয়ে করেন তিনি।
COMMENTS