সাফটাভুক্ত দেশগুলোর চলচ্চিত্র বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ২০১২-২০১৫ সালের গেজেট অনুযায়ী আমদানি ও রফতানি করা যাবে। সেই লক্ষ্যে এরই মধ্যে চারটি ছবি গিয়েছে ভারতের বাজারে। অপেক্ষায় রয়েছে আরও চারটি। তার পরিবর্তে আসবে ভারতীয় ছবি। রোববার একটি বেসরকারি টেলিভিশনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাণিজ্যিকভাবে যেকোনো সরকার স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানই করতে পারে চলচ্চিত্র আমদানি ও রফতানি। তবে তাকে আসতে হবে নীতিমালার মধ্য দিয়ে। ২০১০ সালের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গেজেট অনুযায়ী বেসরকারিভাবে অনুমোদন পেয়েছিল তিনটি ভারতীয় বাংলা ও ৯টি হিন্দি ছবি।
এরমধ্যে বাংলা ছবি আলোর মুখ দেখলেও আটকে গেছে হিন্দি ছবিগুলো। ফলে গেজেটে এসেছে পরিবর্তন। একটি ছবির বদলে আসবে একটি ছবি। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা তাই ভাবছেন নতুন করে।বাণিজ্যিকভাবে যেকোনো সরকার স্বীকৃত প্রতিষ্ঠানই করতে পারে চলচ্চিত্র আমদানি ও রফতানি। তবে তাকে আসতে হবে নীতিমালার মধ্য দিয়ে। ২০১০ সালের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গেজেট অনুযায়ী বেসরকারিভাবে অনুমোদন পেয়েছিল তিনটি ভারতীয় বাংলা ও ৯টি হিন্দি ছবি।
নতুন গেজেটের সূত্র ধরে আমদানি-রফতানির জন্য আবেদন করে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান। টিকে যায় খান ব্রাদার্স ও উপহার সিনেমা। দুটি প্রতিষ্ঠানই চারটি করে ছবি আমদানি-রফতানির সুযোগ পায়।
প্রথমে চলচ্চিত্র রফতানির দিকে নজর দিচ্ছে প্রতিষ্ঠান দুটি। সোহানুর রহমান সোহান, জাকির হোসেন রাজু, এফ আই মানিক, আজাদী হাসনাত ফিরোজের চারটি ছবি এখন রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। ভারতে এই ছবিগুলো আমদানি করছে জে কে এন্টারটেইনমেন্ট। আশা করা হচ্ছে সেন্সর ছাড়পত্র পেলে অক্টোবরেই প্রদর্শিত হবে ছবিগুলো।
COMMENTS