একাত্তরে মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার চূড়ান্ত রায় ঘোষিত হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। এর মধ্যে রায় ঘোষণার বিষয়টি সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগে কার্যতালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল বিভাগের এটিই প্রথম আপিলের রায় হতে যাচ্ছে।
সোমবার বিকেলে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার একেএম শামছুল ইসলাম।
মামলাটির আপিল শুনানি শেষ হওয়ায় গত ২৩ জুলাই রায়ের জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়। এর প্রায় দুই মাস পর রায় ঘোষণা হতে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনা ছয়টি অভিযোগের মধ্যে দু’টিতে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং তিনটিতে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দেন। অন্য একটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়।
কিন্তু রায় ঘোষণার পরই কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ গঠিত হয়। দেশব্যাপী এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে বাদী-বিবাদী উভয়পক্ষে আপিলের সমান সুযোগ রেখে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (সংশোধন) বিল-২০১৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়। আগে কোনো অভিযোগে আসামির সাজা হলে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আপিলের সুযোগ ছিল না।
এরপর গত ৩ মার্চ কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ সাজা চেয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। পরদিন ট্রাইব্যুনালের দেয়া দণ্ডাদেশ বাতিল করে অব্যাহতি চেয়ে আপিল করেন কাদের মোল্লা। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিলের শুনানি শুরু হয়।
এদিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস (সংশোধন) আইনের ২১(৪) ধারা অনুসারে আপিল দায়েরের ৬০ দিনের মধ্যে তা নিষ্পত্তির বিধান রয়েছে। সে হিসেবে নির্ধারিত সময় অনেক আগেই পেরিয়ে গেছে।
কাদের মোল্লার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানিকালে দুটি গুরুত্বপূর্ণ আইনগত প্রশ্ন ওঠায় ২০ জুন আপিল বিভাগ এ বিষয়ে মতামত দিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে জ্যেষ্ঠ সাত আইনজীবীর নাম ঘোষণা করেন।
তাদের মধ্যে পাঁচজন এ আপিল আইন কাদের মোল্লার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্যের পক্ষে এবং দুজন এর বিপক্ষে মত দিয়েছেন।
তাদের মধ্যে এ সংশোধনী আব্দুল কাদের মোল্লার মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে একই ধরনের মতামত দিয়েছেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার এম আমীরুল ইসলাম, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলাম, ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি ও ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। তবে টিএইচ খান ও এএইচ হাসান আরিফ মনে করছেন, এটি প্রযোজ্য হবে না।
এরপর গত ২৩ জুলাই আবদুল কাদের মোল্লার সাজার পক্ষে-বিপক্ষে করা আপিল আবেদনের ওপর রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শেষ হয়।
গত ১৭ জানুয়ারি কাদের মোল্লার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। এর আগে ২৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক (আর্গুমেন্ট) সম্পন্ন করে।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) আব্দুর রাজ্জাক খান ও মনোয়ারা বেগমসহ রাষ্ট্রপক্ষের ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদেরকে জেরা করেন।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়া রাষ্ট্রপক্ষের অন্য সাক্ষীরা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহম্মেদ খান, মুক্তিযোদ্ধা মামা বাহিনীর প্রধান ও কমান্ডার শহিদুল হক খান মামা, কাদের মোল্লার হাতে ক্ষতিগ্রস্ত এক নারী (ক্যামেরা ট্রায়াল), কবি কাজী রোজী, শহীদ বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবের ছেলে খন্দকার আবুল আহসান, সাবেক ছাত্রলীগকর্মী সাফিউদ্দিন মোল্লা, আব্দুল মজিদ পালোয়ান, কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর গ্রামের শহীদ নবী হোসেন বুলুর স্ত্রী নূরজাহান বেগম, মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন মোল্লা এবং সৈয়দ আব্দুল কাইয়ুম।
অন্যদিকে কাদের মোল্লা নিজেসহ ৬ জন সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্য ৫ সাফাই সাক্ষী হচ্ছেন- সুশীল চন্দ্র মণ্ডল, মোসলেম উদ্দিন মাস্টার, সাহেরা খাতুন, আলতাফ উদ্দিন মোল্লা ও এআইএম লোকমান। রাষ্ট্রপক্ষ তাদের জেরা সম্পন্ন করেছেন।
গত ৫ নভেম্বর কাদের মোল্লার পক্ষে ৯৬৫ জন সাফাই সাক্ষীর নামের তালিকা আসামিপক্ষ ট্রাইব্যুনালে জমা দেয়ার পর ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন ট্রাইব্যুনাল।
গত ২৮ মে ছয়টি অভিযোগে কাদের মোল্লার বিরদ্ধে চার্জগঠন করে ট্রাইব্যুনাল। অভিযোগগুলো হল কবি মেহেরুন্নেছাসহ বুদ্ধিজীবী হত্যা, পল্লবীর আলোকদি গ্রামে ৩৪৪ জনকে হত্যা, খন্দকার আবু তালেবকে হত্যা, বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবসহ সাতজনকে হত্যা, কেরানীগঞ্জের শহীদনগর গ্রামের ভাওয়াল খান বাড়ি ও ঘাটারচরসহ পাশের দু’টি গ্রামে অসংখ্য লোককে হত্যা।
মুক্তিযুদ্ধকালে গোলাম মোস্তফা নামে এক মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যার অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলাটি করেছিলেন কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষী মোজাফফর আহমেদ খান। ২০০৮ সালে পল্লবী থানায় আরো একটি মামলা হয় কাদের মোল্লাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ওই মামলায় ২০১০ সালের ১৩ জুলাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে গত ১ নভেম্বর জমা দেয়া তদন্ত প্রতিবেদনে হত্যা, খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়। ২৮ ডিসেম্বর তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল।
গত ১৬ এপ্রিল তারসহ তিনটি মামলা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল বিভাগের এটিই প্রথম আপিলের রায় হতে যাচ্ছে।
সোমবার বিকেলে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার একেএম শামছুল ইসলাম।
মামলাটির আপিল শুনানি শেষ হওয়ায় গত ২৩ জুলাই রায়ের জন্য অপেক্ষমান রাখা হয়। এর প্রায় দুই মাস পর রায় ঘোষণা হতে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনা ছয়টি অভিযোগের মধ্যে দু’টিতে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং তিনটিতে ১৫ বছর করে কারাদণ্ড দেন। অন্য একটি অভিযোগ থেকে তাকে খালাস দেয়া হয়।
কিন্তু রায় ঘোষণার পরই কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ গঠিত হয়। দেশব্যাপী এ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে বাদী-বিবাদী উভয়পক্ষে আপিলের সমান সুযোগ রেখে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (সংশোধন) বিল-২০১৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়। আগে কোনো অভিযোগে আসামির সাজা হলে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আপিলের সুযোগ ছিল না।
এরপর গত ৩ মার্চ কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ সাজা চেয়ে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। পরদিন ট্রাইব্যুনালের দেয়া দণ্ডাদেশ বাতিল করে অব্যাহতি চেয়ে আপিল করেন কাদের মোল্লা। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিলের শুনানি শুরু হয়।
এদিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস (সংশোধন) আইনের ২১(৪) ধারা অনুসারে আপিল দায়েরের ৬০ দিনের মধ্যে তা নিষ্পত্তির বিধান রয়েছে। সে হিসেবে নির্ধারিত সময় অনেক আগেই পেরিয়ে গেছে।
কাদের মোল্লার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা আপিল শুনানিকালে দুটি গুরুত্বপূর্ণ আইনগত প্রশ্ন ওঠায় ২০ জুন আপিল বিভাগ এ বিষয়ে মতামত দিতে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে জ্যেষ্ঠ সাত আইনজীবীর নাম ঘোষণা করেন।
তাদের মধ্যে পাঁচজন এ আপিল আইন কাদের মোল্লার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্যের পক্ষে এবং দুজন এর বিপক্ষে মত দিয়েছেন।
তাদের মধ্যে এ সংশোধনী আব্দুল কাদের মোল্লার মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে একই ধরনের মতামত দিয়েছেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, ব্যারিস্টার এম আমীরুল ইসলাম, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলাম, ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি ও ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। তবে টিএইচ খান ও এএইচ হাসান আরিফ মনে করছেন, এটি প্রযোজ্য হবে না।
এরপর গত ২৩ জুলাই আবদুল কাদের মোল্লার সাজার পক্ষে-বিপক্ষে করা আপিল আবেদনের ওপর রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি শেষ হয়।
গত ১৭ জানুয়ারি কাদের মোল্লার প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। এর আগে ২৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক (আর্গুমেন্ট) সম্পন্ন করে।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) আব্দুর রাজ্জাক খান ও মনোয়ারা বেগমসহ রাষ্ট্রপক্ষের ১২ জন সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাদেরকে জেরা করেন।
কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়া রাষ্ট্রপক্ষের অন্য সাক্ষীরা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহম্মেদ খান, মুক্তিযোদ্ধা মামা বাহিনীর প্রধান ও কমান্ডার শহিদুল হক খান মামা, কাদের মোল্লার হাতে ক্ষতিগ্রস্ত এক নারী (ক্যামেরা ট্রায়াল), কবি কাজী রোজী, শহীদ বুদ্ধিজীবী সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেবের ছেলে খন্দকার আবুল আহসান, সাবেক ছাত্রলীগকর্মী সাফিউদ্দিন মোল্লা, আব্দুল মজিদ পালোয়ান, কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর গ্রামের শহীদ নবী হোসেন বুলুর স্ত্রী নূরজাহান বেগম, মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেন মোল্লা এবং সৈয়দ আব্দুল কাইয়ুম।
অন্যদিকে কাদের মোল্লা নিজেসহ ৬ জন সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্য ৫ সাফাই সাক্ষী হচ্ছেন- সুশীল চন্দ্র মণ্ডল, মোসলেম উদ্দিন মাস্টার, সাহেরা খাতুন, আলতাফ উদ্দিন মোল্লা ও এআইএম লোকমান। রাষ্ট্রপক্ষ তাদের জেরা সম্পন্ন করেছেন।
গত ৫ নভেম্বর কাদের মোল্লার পক্ষে ৯৬৫ জন সাফাই সাক্ষীর নামের তালিকা আসামিপক্ষ ট্রাইব্যুনালে জমা দেয়ার পর ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন ট্রাইব্যুনাল।
গত ২৮ মে ছয়টি অভিযোগে কাদের মোল্লার বিরদ্ধে চার্জগঠন করে ট্রাইব্যুনাল। অভিযোগগুলো হল কবি মেহেরুন্নেছাসহ বুদ্ধিজীবী হত্যা, পল্লবীর আলোকদি গ্রামে ৩৪৪ জনকে হত্যা, খন্দকার আবু তালেবকে হত্যা, বাঙলা কলেজের ছাত্র পল্লবসহ সাতজনকে হত্যা, কেরানীগঞ্জের শহীদনগর গ্রামের ভাওয়াল খান বাড়ি ও ঘাটারচরসহ পাশের দু’টি গ্রামে অসংখ্য লোককে হত্যা।
মুক্তিযুদ্ধকালে গোলাম মোস্তফা নামে এক মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যার অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর কাদের মোল্লাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়। ওই মামলাটি করেছিলেন কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষী মোজাফফর আহমেদ খান। ২০০৮ সালে পল্লবী থানায় আরো একটি মামলা হয় কাদের মোল্লাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ওই মামলায় ২০১০ সালের ১৩ জুলাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে গত ১ নভেম্বর জমা দেয়া তদন্ত প্রতিবেদনে হত্যা, খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিভিন্ন অভিযোগ আনা হয়। ২৮ ডিসেম্বর তার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল।
গত ১৬ এপ্রিল তারসহ তিনটি মামলা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২ এ স্থানান্তর করা হয়।
COMMENTS