রাজশাহী : বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলের নেত্রী খালেদা জিয়া বলেছেন,
আওয়ামী লীগ সরকার স্বাধীনতার সরকার নয়। আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার কথা বলে
দেশকে অন্যের হাতে তুলে দিতে চায়। তারা যদি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি
হতেন, তাহলে সীমান্তে হত্যাকারীদের বিষয়ে নিরব থাকতেন না।
সোমবার বিকেলে রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোট ক্ষমতায় এলে সারাদেশ থেকে মাদক নির্মূল করা হবে।আমাদের প্রথম টার্গেট হবে জনগণ ও প্রশাসনকে সাথে নিয়ে মাদক নির্মূল করা। আমরা পারবো ইনশাআল্লাহ। রাজশাহীবাসী দেখিয়ে দিয়েছে দুর্নীতি করে জেতা যাবে না। আপনারা দেখেয়ে দিয়েছেন জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। অতীতে প্রমাণ করেছেন ভবিষ্যতেও করবেন।’
খালেদা জিয়া বলেছেন, শেখ হাসিনার অধীনে কোনোভাবেই নির্বাচন হতে পারে না, তাকে পদত্যাগ করতেই হবে।
আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করা যায় না—এ মন্তব্য করে বলেন, শেখ হাসিনার অধীনে কখনই নিরেপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতায় যাওয়ার পায়তারা করছে।
আওয়ামী লীগ বহুদলীয় গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করে একতরফা নির্বাচন করতে চায় বলেও মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া। আর সত্যকে চাপা দিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাহরণ করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সংসদে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের বিল পাস না করা পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় যাবে না বিএনপি।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘এ সরকারের আমালে প্রায় ১৮ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সরকারের বিদ্যুৎ ও গ্যাস ক্ষেত্রে দুর্নীতি ধরায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়েছে।’
‘সাগর-রুনিকে হত্যার সময় বাসা থেকে কিছু চুরি হয়নি, শুধু কম্পিউটার চুরি হয়েছে। অন্যায়ভাবে তাদের হত্যা করে দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টা করা হয়েছে। সাগর-রুনি বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দুর্নীতি ক্যাসেটবদ্ধ করেছিল। সেজন্যই তাদের হত্যা করা হয়েছে’ বলেন তিনি।
এছাড়া ক্ষমতায় গেলে রাজশাহীর উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দেন খালেদা জিয়া। বিকেল পৌনে ৬টার দিকে ‘ইনশাল্লাহ জয় আমাদের নিশ্চিত, আমাদের জয় হবেই।’—এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ভাষণ শেষ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে সমাবেশস্থলে পৌঁছান বিএনপি চেয়ারপারসন। পরে ৫টার দিকে তিনি মঞ্চে ওঠেন এবং ভাষণ দেয়া শুরু করেন।
এর আগে বেলা ১২টার দিকে বগুড়া থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে রওয়ানা হন খালেদা জিয়া। এ সময় নেতাকর্মীরা বগুড়া সার্কিট হাউসের সামনে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে রাজশাহীতে গিয়ে পৌঁছায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গাড়িবহর।
সমাবেশে সভাপত্বি করছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী জেলা বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান মিনু।
সোমবার বিকেলে রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খালেদা জিয়া এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোট ক্ষমতায় এলে সারাদেশ থেকে মাদক নির্মূল করা হবে।আমাদের প্রথম টার্গেট হবে জনগণ ও প্রশাসনকে সাথে নিয়ে মাদক নির্মূল করা। আমরা পারবো ইনশাআল্লাহ। রাজশাহীবাসী দেখিয়ে দিয়েছে দুর্নীতি করে জেতা যাবে না। আপনারা দেখেয়ে দিয়েছেন জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। অতীতে প্রমাণ করেছেন ভবিষ্যতেও করবেন।’
খালেদা জিয়া বলেছেন, শেখ হাসিনার অধীনে কোনোভাবেই নির্বাচন হতে পারে না, তাকে পদত্যাগ করতেই হবে।
আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করা যায় না—এ মন্তব্য করে বলেন, শেখ হাসিনার অধীনে কখনই নিরেপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতায় যাওয়ার পায়তারা করছে।
আওয়ামী লীগ বহুদলীয় গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করে একতরফা নির্বাচন করতে চায় বলেও মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া। আর সত্যকে চাপা দিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাহরণ করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সংসদে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের বিল পাস না করা পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় যাবে না বিএনপি।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘এ সরকারের আমালে প্রায় ১৮ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সরকারের বিদ্যুৎ ও গ্যাস ক্ষেত্রে দুর্নীতি ধরায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়েছে।’
‘সাগর-রুনিকে হত্যার সময় বাসা থেকে কিছু চুরি হয়নি, শুধু কম্পিউটার চুরি হয়েছে। অন্যায়ভাবে তাদের হত্যা করে দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টা করা হয়েছে। সাগর-রুনি বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দুর্নীতি ক্যাসেটবদ্ধ করেছিল। সেজন্যই তাদের হত্যা করা হয়েছে’ বলেন তিনি।
এছাড়া ক্ষমতায় গেলে রাজশাহীর উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দেন খালেদা জিয়া। বিকেল পৌনে ৬টার দিকে ‘ইনশাল্লাহ জয় আমাদের নিশ্চিত, আমাদের জয় হবেই।’—এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ভাষণ শেষ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে সমাবেশস্থলে পৌঁছান বিএনপি চেয়ারপারসন। পরে ৫টার দিকে তিনি মঞ্চে ওঠেন এবং ভাষণ দেয়া শুরু করেন।
এর আগে বেলা ১২টার দিকে বগুড়া থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে রওয়ানা হন খালেদা জিয়া। এ সময় নেতাকর্মীরা বগুড়া সার্কিট হাউসের সামনে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে রাজশাহীতে গিয়ে পৌঁছায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গাড়িবহর।
সমাবেশে সভাপত্বি করছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী জেলা বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান মিনু।
COMMENTS