প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামীলীগ সরকার দেশের উন্নয়ন করেছে। অনেক কাজ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। আবার নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রাখার আহবান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে অনাদিকাল থেকে লালিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল শ্রেণীর মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। 'আমি সব সময়ই বলে থাকি যে, ধর্ম ব্যক্তিগত, কিন্তু উৎসব সকলের। শান্তি, বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতি আমাদের গৌরব' উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার হাজার বছরের লালিত এ দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যে কোন মূল্যে রক্ষা করতে হবে। আজ ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে টায় উখিয়া হাইস্কুল মাঠে স্থানীয় আওয়ামীলীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অথিতির ভাষণে জনতার উদ্দেশ্যে তিনি এ কথা বলেন।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আদিল উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, এথিন রাখাইন এমপি, সাফিয়া খাতুন এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী, কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এডভোকেট একে আহমদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আহম্মদ সিআইপি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিম,
সাবেক উখিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মাহামুদুল হক চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জাফর আলম এম এ, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ সভানেত্রী কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, সাধারণ সম্পাদিকা হামিদা তাহের, কক্সবাজার পৌরসভা আওয়ামীলীগ সভাপতি মুজিবুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আলী আহম্মদ, সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের, উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সরওয়ার কামাল পাশা, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোঃ পলাশ প্রমূখ।
জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর পথ অনুসরণের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সকল ধর্মের মানুষ মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে'। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে অনাদিকাল থেকে লালিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল শ্রেণীর মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, 'আমি সব সময়ই বলে থাকি যে ধর্ম ব্যক্তিগত, কিন্তু উৎসব সকলের। শান্তি, বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতি আমাদের গৌরব' উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার হাজার বছরের লালিত এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যে কোন মূল্যে রক্ষা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক বীর বাহাদুর এমপি , সেনা প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইযা, নৌ-বাহিনীর প্রধান রিযার এডমিরাল মোহাম্মদ ফরিদ হাবিব, ও ১৭ ইসিবি’র অধিনাযক লে কর্ণেল জুলফিকার রহমান , স্বরাস্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বডুযা,বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড হাছান মাহমুদ, যুক্তরাষ্ট্রের রাস্ট্রদূত ড্যান মজিনা, ভারতের রাষ্ট্রদূত পংকজ শরণ, রাশিযার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার এ নিখোলাএভ।
উখিয়ার জনসভার পূর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩৫ টি উন্নয়ন কর্মকান্ডের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর আগে মঙ্গল বার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী রামু ১২টি নবনির্মিতবৌদ্ধ বিহার উদ্বোধন করেন।
গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সামপ্রদায়িক সন্ত্রাসের মুখে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় সমুদ্রতীরবর্তী জেলা কক্সবাজারের রামু ও উখিয়া উপজেলার বৌদ্ধ বসতি। বসতঘরের পাশাপাশি পুড়িয়ে দেয়া হয় বৌদ্ধদের প্রার্থনাস্থলও।
সরকারের উদ্যোগেবৌদ্ধ বিহার ও বসতিগুলো পুনরায় করা হয়েছে। এর তত্ত্বাবধানে ছিল সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর ১৭ ইসিবি'র (প্রকৌশল ব্যাটালিয়নের) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার রহমান জানান, ১২টি বৌদ্ধ বিহার নির্মাণের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রায় ১২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে অনাদিকাল থেকে লালিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল শ্রেণীর মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। 'আমি সব সময়ই বলে থাকি যে, ধর্ম ব্যক্তিগত, কিন্তু উৎসব সকলের। শান্তি, বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতি আমাদের গৌরব' উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার হাজার বছরের লালিত এ দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যে কোন মূল্যে রক্ষা করতে হবে। আজ ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে টায় উখিয়া হাইস্কুল মাঠে স্থানীয় আওয়ামীলীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অথিতির ভাষণে জনতার উদ্দেশ্যে তিনি এ কথা বলেন।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আদিল উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, এথিন রাখাইন এমপি, সাফিয়া খাতুন এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী, কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এডভোকেট একে আহমদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন আহম্মদ সিআইপি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিম,
সাবেক উখিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মাহামুদুল হক চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জাফর আলম এম এ, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ সভানেত্রী কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, সাধারণ সম্পাদিকা হামিদা তাহের, কক্সবাজার পৌরসভা আওয়ামীলীগ সভাপতি মুজিবুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আলী আহম্মদ, সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের, উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সরওয়ার কামাল পাশা, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোঃ পলাশ প্রমূখ।
জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর পথ অনুসরণের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সকল ধর্মের মানুষ মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে'। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে অনাদিকাল থেকে লালিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল শ্রেণীর মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, 'আমি সব সময়ই বলে থাকি যে ধর্ম ব্যক্তিগত, কিন্তু উৎসব সকলের। শান্তি, বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতি আমাদের গৌরব' উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার হাজার বছরের লালিত এদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যে কোন মূল্যে রক্ষা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সফর সঙ্গী হিসেবে ছিলেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক বীর বাহাদুর এমপি , সেনা প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইযা, নৌ-বাহিনীর প্রধান রিযার এডমিরাল মোহাম্মদ ফরিদ হাবিব, ও ১৭ ইসিবি’র অধিনাযক লে কর্ণেল জুলফিকার রহমান , স্বরাস্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বডুযা,বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ড হাছান মাহমুদ, যুক্তরাষ্ট্রের রাস্ট্রদূত ড্যান মজিনা, ভারতের রাষ্ট্রদূত পংকজ শরণ, রাশিযার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার এ নিখোলাএভ।
উখিয়ার জনসভার পূর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩৫ টি উন্নয়ন কর্মকান্ডের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর আগে মঙ্গল বার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী রামু ১২টি নবনির্মিতবৌদ্ধ বিহার উদ্বোধন করেন।
গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সামপ্রদায়িক সন্ত্রাসের মুখে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় সমুদ্রতীরবর্তী জেলা কক্সবাজারের রামু ও উখিয়া উপজেলার বৌদ্ধ বসতি। বসতঘরের পাশাপাশি পুড়িয়ে দেয়া হয় বৌদ্ধদের প্রার্থনাস্থলও।
সরকারের উদ্যোগেবৌদ্ধ বিহার ও বসতিগুলো পুনরায় করা হয়েছে। এর তত্ত্বাবধানে ছিল সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর ১৭ ইসিবি'র (প্রকৌশল ব্যাটালিয়নের) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুলফিকার রহমান জানান, ১২টি বৌদ্ধ বিহার নির্মাণের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রায় ১২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেন।
দারিদ্রমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সরকার কাজ by dm_5065c65001daa
COMMENTS