নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীতে এখনও কাটেনি ঈদের আমেজ। ছুটিতে বিনোদন পিপাসুদের কাছে কোনও আলাদা আনন্দ নয় শহরের থিয়েটার, শিল্পকলা একাডেমি আর গ্যালারিগুলো। সব জায়গাতেই এখন ছুটি চলছে। ফলে সেখানে যেতে পারছেন না নগরবাসী। মানুষ খুঁজছে নতুন বিনোদনকেন্দ্র। তাই অনেকে ভিড় জমিয়েছেন উড়ালসড়কগুলোয়।এক্ষেত্রে এগিয়ে আছে যাত্রাবাড়ীর মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসড়ক।
ঈদের কয়েকদিন আগেই খুলে দেওয়া হয় বহুল প্রতীক্ষিত যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান উড়ালসড়ক। মূলত যানজটের দুর্বিষহ অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য একটা অংশের কাজ শেষেই খুলে দেওয়া হয় এটি। ঈদপূর্ব সময়ে এতে চলাচলের সুবিধার জন্য হলেও ঈদপরবর্তী সময়ে এটি হয়ে ওঠে ঢাকার একটি ভ্রমণস্পট। এত দীর্ঘ উড়ালসড়ক সামনে পেয়ে ঈদ এবং পরবর্তী কয়েকদিন মানুষের ঢল নেমেছিল।
নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়া যাত্রাবাড়ী থেকে গুলিস্তান অংশের দুপাশ থেকেই মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে দুপুর গড়াতেই। বিকাল থেকে সন্ধ্যা-অবধি এটি যেন মানুষের পদচারণায় হয়ে ওঠে ভ্রমণতীর্থ। কেউ হেঁটে একপাশ থেকে অন্যপাশ দেখেছেন কষ্ট সহ্য করেও। কেউ-কেউ মুগ্ধ হয়েছেন উপর থেকে পুরো যাত্রাবাড়ী-মতিঝিল-গুলিস্তানের বিশাল এলাকা দেখতে পেয়ে। এমনকী টোলপ্লাজা দেখার জন্য কৌতূহলী চোখ ভিড় করেছিল দীর্ঘসময়। কেউ-কেউ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে নির্মাণকাজ দেখে কাটিয়েছেন সময়। সবকিছুতেই আনন্দ পেয়েছেন তারা।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, হাতিরঝিলে প্রতিদিন যাওয়া যায় না বলে এখানে এসেছেন। আলাদা একটা প্রশান্তি পাচ্ছেন। একজন জানালেন, বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় এখন উপচেপড়া ভিড়, টাকা-পয়সার বিশাল ধাক্কা, তাই ছেলেমেয়ে নিয়ে এখানেই কাটালাম ঈদ-অবসর। গত দুদিন ধরেই আসছি। তবে এখানে সবচেয়ে উচ্ছল দেখা গেছে তরুণ-তরুণীদের। আগতদের মধ্যে তাদের সংখ্যাই বেশি।
অন্য বাহনের চেয়ে টোলের পরিমাণ কম হওয়ায় মোটরবাইকেই হুটহাট করে চলে আসতে পারছেন অনেকে। তাদের অনেকেই সূর্যাস্ত দেখতে এসেছেন এখানে বলে জানান। এত মানুষের সঙ্গে মিলে সূর্যাস্ত দেখার সৌভাগ্য কোনও সমুদ্রসৈকত ছাড়া দেখা হয় না। বিকালে ঈদের এ কদিন যারা এসেছেন তাদের কারওই খারাপ কাটেনি। যাত্রাবাড়ী উড়াল সড়কে এ অবস্থার আরও একটি কারণ হচ্ছে, এখানে গাড়ি উঠছে কম। আর এ কারণে উড়ালসড়ক জুড়ে শুধু বিনোদনপ্রত্যাশী মানুষের ভিড়।
ঈদের কয়েকদিন আগেই খুলে দেওয়া হয় বহুল প্রতীক্ষিত যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান উড়ালসড়ক। মূলত যানজটের দুর্বিষহ অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য একটা অংশের কাজ শেষেই খুলে দেওয়া হয় এটি। ঈদপূর্ব সময়ে এতে চলাচলের সুবিধার জন্য হলেও ঈদপরবর্তী সময়ে এটি হয়ে ওঠে ঢাকার একটি ভ্রমণস্পট। এত দীর্ঘ উড়ালসড়ক সামনে পেয়ে ঈদ এবং পরবর্তী কয়েকদিন মানুষের ঢল নেমেছিল।
নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়া যাত্রাবাড়ী থেকে গুলিস্তান অংশের দুপাশ থেকেই মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে দুপুর গড়াতেই। বিকাল থেকে সন্ধ্যা-অবধি এটি যেন মানুষের পদচারণায় হয়ে ওঠে ভ্রমণতীর্থ। কেউ হেঁটে একপাশ থেকে অন্যপাশ দেখেছেন কষ্ট সহ্য করেও। কেউ-কেউ মুগ্ধ হয়েছেন উপর থেকে পুরো যাত্রাবাড়ী-মতিঝিল-গুলিস্তানের বিশাল এলাকা দেখতে পেয়ে। এমনকী টোলপ্লাজা দেখার জন্য কৌতূহলী চোখ ভিড় করেছিল দীর্ঘসময়। কেউ-কেউ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে নির্মাণকাজ দেখে কাটিয়েছেন সময়। সবকিছুতেই আনন্দ পেয়েছেন তারা।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, হাতিরঝিলে প্রতিদিন যাওয়া যায় না বলে এখানে এসেছেন। আলাদা একটা প্রশান্তি পাচ্ছেন। একজন জানালেন, বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় এখন উপচেপড়া ভিড়, টাকা-পয়সার বিশাল ধাক্কা, তাই ছেলেমেয়ে নিয়ে এখানেই কাটালাম ঈদ-অবসর। গত দুদিন ধরেই আসছি। তবে এখানে সবচেয়ে উচ্ছল দেখা গেছে তরুণ-তরুণীদের। আগতদের মধ্যে তাদের সংখ্যাই বেশি।
অন্য বাহনের চেয়ে টোলের পরিমাণ কম হওয়ায় মোটরবাইকেই হুটহাট করে চলে আসতে পারছেন অনেকে। তাদের অনেকেই সূর্যাস্ত দেখতে এসেছেন এখানে বলে জানান। এত মানুষের সঙ্গে মিলে সূর্যাস্ত দেখার সৌভাগ্য কোনও সমুদ্রসৈকত ছাড়া দেখা হয় না। বিকালে ঈদের এ কদিন যারা এসেছেন তাদের কারওই খারাপ কাটেনি। যাত্রাবাড়ী উড়াল সড়কে এ অবস্থার আরও একটি কারণ হচ্ছে, এখানে গাড়ি উঠছে কম। আর এ কারণে উড়ালসড়ক জুড়ে শুধু বিনোদনপ্রত্যাশী মানুষের ভিড়।
COMMENTS