রোববার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে এরশাদ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গণভবনে পৌঁছালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, হাছান মাহমুদ ও ফারুক খান তাকে অভ্যর্থনা জানান।
এ সময় এরশাদের সঙ্গে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমেদ, জিয়াউদ্দিন বাবলু, জি এম কাদের, কাজী ফিরোজ রশীদসহ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ছিলেন।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গণভবনে পৌঁছালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, হাছান মাহমুদ ও ফারুক খান তাকে অভ্যর্থনা জানান।
এ সময় এরশাদের সঙ্গে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমেদ, জিয়াউদ্দিন বাবলু, জি এম কাদের, কাজী ফিরোজ রশীদসহ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ছিলেন।
জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব রেখে তাতে অংশ নিতে আন্দোলনরত বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান।
পরদিন প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় পার্টি জানায়, সর্বদলীয় সরকার গঠনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব ‘স্পষ্ট’ হয়নি।
বর্তমানে মহাজোটে থাকলেও এরশাদ বেশ কিছুদিন ধরে জোট ছাড়ার কথা বলে আসছেন। ওই ঘোষণা ‘যথাসময়ে’ দেয়া হবে বলে জানিয়ে আসছেন তিনি।
নির্বাচন নিয়ে দুই প্রধান দলের পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়েও সমালোচনামুখর সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। তার আশঙ্কা, এতে দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে সাধারণ সম্পাদক আশরাফ ছাড়াও রয়েছেন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, মোহাম্মদ নাসিম, কাজী জাফরউল্লাহ, মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের, হোসেন তৌফিক ইমাম, আলাউদ্দিন আহমেদ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, ফারুক খান, হাছান মাহমুদ, মৃণাল কান্তি দাস, আবদুস সোবহান গোলাপ এবং প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা তারেক আহমেদ সিদ্দিক।
COMMENTS