ভারতে পাঁচ বছরে ছাত্রীকে ১৭৫ বার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মধ্য দিল্লির একটি স্কুলের নবম শ্রেণির এক ছাত্রী শৈলেন্দ্র কুমার নামে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে, সে যখন চতুর্থ শ্রেণিতে ছিল, তখন থেকে ওই শিক্ষক তাকে ধর্ষণ করতো। ধর্ষণ এবং পোক্সো অ্যাক্টের ধারা অনুসারে শৈলেন্দ্র কুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে পুলিশ।
তাকে গ্রেফতারও করা হয়। তবে পরবর্তী কালে ধৃতের স্ত্রী এবং পরিবারের লোকেরা মেয়েটির সঙ্গে শিক্ষকের বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়। তখন আদালতে নিজের বয়ান পাল্টে ফেলে ওই ছাত্রী। কিন্তু ছাড়া পাওয়ার পর শিক্ষকের পরিবারের লোকেরা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। ঘটনায় ক্ষুব্ধ ছাত্রী হিম্মতগড় থানায় ফের অভিযোগ দায়ের করে। শুধু তাই নয়, ট্রায়াল কোর্টেও শৈলেন্দ্রের জামিন নাকচ করার আবেদন জানায়।
ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে দেওয়া নিজের বিবৃতিতে ছাত্রীটি জানিয়েছে, শৈলেন্দ্র তাকে তৃতীয় শ্রেণী থেকে পড়াত। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণী থেকেই তার শ্লীলতাহানি শুরু করে। সে জানায়, স্কুল প্রিন্সিপালের অনুপস্থিতিতে সে তার ওপর যৌন নির্যাতন চালাতো। প্রাইমারি স্কুল ছাড়ার পরও তার লালসায় কোনো ছেদ পড়েনি। ছাত্রীটি জানিয়েছে, বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে তাকে ১৭৫ বার ধর্ষণ করেছে শৈলেন্দ্র।
এমনকি সে তাকে দুই বার মোবাইল ফোন কিনে দেয়। একবার শৈলেন্দ্র তাকে ফোন করলে তার দিদি ফোন রিসিভ করে। কিন্তু শৈলেন্দ্র ভুল বুঝে তার দিদির সঙ্গে কথা বলে ফেলে। এরপরই ওই ছাত্রীর দিদি তার মাকে সব কথা জানায়। এরপরই ছাত্রীর পরিবারের তরফে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ ছাত্রীর মেডিকেল টেস্টও করিয়েছে। যেখানে ধর্ষণের কথা স্পষ্ট হয়েছে।
তাকে গ্রেফতারও করা হয়। তবে পরবর্তী কালে ধৃতের স্ত্রী এবং পরিবারের লোকেরা মেয়েটির সঙ্গে শিক্ষকের বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়। তখন আদালতে নিজের বয়ান পাল্টে ফেলে ওই ছাত্রী। কিন্তু ছাড়া পাওয়ার পর শিক্ষকের পরিবারের লোকেরা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। ঘটনায় ক্ষুব্ধ ছাত্রী হিম্মতগড় থানায় ফের অভিযোগ দায়ের করে। শুধু তাই নয়, ট্রায়াল কোর্টেও শৈলেন্দ্রের জামিন নাকচ করার আবেদন জানায়।
ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে দেওয়া নিজের বিবৃতিতে ছাত্রীটি জানিয়েছে, শৈলেন্দ্র তাকে তৃতীয় শ্রেণী থেকে পড়াত। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণী থেকেই তার শ্লীলতাহানি শুরু করে। সে জানায়, স্কুল প্রিন্সিপালের অনুপস্থিতিতে সে তার ওপর যৌন নির্যাতন চালাতো। প্রাইমারি স্কুল ছাড়ার পরও তার লালসায় কোনো ছেদ পড়েনি। ছাত্রীটি জানিয়েছে, বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে তাকে ১৭৫ বার ধর্ষণ করেছে শৈলেন্দ্র।
এমনকি সে তাকে দুই বার মোবাইল ফোন কিনে দেয়। একবার শৈলেন্দ্র তাকে ফোন করলে তার দিদি ফোন রিসিভ করে। কিন্তু শৈলেন্দ্র ভুল বুঝে তার দিদির সঙ্গে কথা বলে ফেলে। এরপরই ওই ছাত্রীর দিদি তার মাকে সব কথা জানায়। এরপরই ছাত্রীর পরিবারের তরফে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ ছাত্রীর মেডিকেল টেস্টও করিয়েছে। যেখানে ধর্ষণের কথা স্পষ্ট হয়েছে।
COMMENTS