বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, দলীয় নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের জনসাধারণের সঙ্গে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বিরোধী দলীয় নেতা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমরা শান্তি চাই, অবাধ ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। সে সময় এখনও আছে। আলাপ আলেচনার মধ্য দিয়ে সে পরিবেশ সৃষ্টি করুন।’
সরকারকেই আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া আরও বলেন, ‘জবরদস্তি করে একদলীয় নির্বাচন করলে জনগণ তা মেনে নেবে না। সরকার একতরফা নির্বাচন করতে চাইছে। দেশের জনগণ তা হতে দেবেনা।’
বুধবার দুপুর ১২ টা থেকে শেরে বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমরা শান্তি চাই, অবাধ ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। সে সময় এখনও আছে। আলাপ আলেচনার মধ্য দিয়ে সে পরিবেশ সৃষ্টি করুন।’
সরকারকেই আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া আরও বলেন, ‘জবরদস্তি করে একদলীয় নির্বাচন করলে জনগণ তা মেনে নেবে না। সরকার একতরফা নির্বাচন করতে চাইছে। দেশের জনগণ তা হতে দেবেনা।’
বুধবার দুপুর ১২ টা থেকে শেরে বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে সকাল পৌনে ১২টায় রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পৌঁছান বিএনপি চেয়ারপারসন। পরে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের জন্য মঞ্চে ওঠেন তিনি।
বেলা ১২ টার দিকে ঢাকায় নিযুক্ত ভারত, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ড, সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও কূটনিতিকরা খলেদা জিয়াকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।
তাদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি। এর পর দলীয় নেতাকর্মী ও র্সবস্তুরের জনসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এসময় সঙ্গে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, এম কে আনোয়ার, লে জে. (অব). মাহবুবুর রহমান, আসম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদ।
উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, বিরোধী দলীয় নেতার একান্ত সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুল আউয়াল মিন্টু, এনাম আহামেদ চৌধূরী, এস এম হালিম, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।
এছাড়া কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান লে. কর্নেল অব. ইব্রাহীম, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, লেবার পার্টির সভাপতি ডা. মুস্তাফিজুর রহমান ইরান। ব্যারিস্টার রফিকুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদ, মো. মনিরুজ্জানমান, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আব্দুল হাই সিকদার, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজি, চলচিত্রাভিনেতা আহমেদ শরিফ, সাবেক সচিব মার্গূব মোর্শেদ, সাবেক বিজিএমএ সভাপতি আনিসুর রহমান শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন অর্থনৈতিক বিষয়ক আব্দুস সালাম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, রাশেদা বেগম হীরা, রেহেনা আক্তার রানু, নিলোফার চৌধুরী মনি, সহ দফতর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি ও আসাদুল করিম শাহীন, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ওলামা দলের সভাপতি অধ্যাপক এম এ মালেক, সহ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব।
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে শৃঙ্খলা রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করেন বিএনপির সহ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সুলতান সালাহা উদ্দিন টুকু, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল কাদের ভূইয়া জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশিদ হাবিব, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর শরাফত আলী শপু, যুবদলের এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন।
শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফাতিহা পাঠ করেন। সেখানে মোনাজাত শেষে তিনি গুলশানের বাসায় ফেরেন।
COMMENTS