পলাশ প্রধান, টঙ্গী প্রতিনিধিঃ
স্ত্রীর পরকীয়ার কারণেই খুন হয়েছে টঙ্গীর হোটেল ব্যবসায়ী সাইফুল। গতকাল সোমবার টঙ্গী থানায় এক প্রেস বিফ্রিংয়ে এমন কথাই জানালেন গাজীপুর পুলিশ সুপার আব্দুল বাতেন।
কথিত প্রেমিক রকি নিহত সাইফুলের স্ত্রী টুম্পার সাথে দৈহিক মিলনের কথা স্বীকার করেছেন। টুম্পা রকির সাথে বহুবার দেখা করেছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায় বলে জানায়।
পুলিশ সুপার জানান, এক বছর আগে টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিক রাফিউল হক রকির সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর থেকে রকি-টুম্পা মোবাইলে রাতে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে। একপর্যায়ে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার জন্য রকি টুম্পাকে তার স্বামী সাইফুলকে ডিভোর্স দেওয়ার চাপ সৃষ্টি করে। টুম্পা রকিকে ডিভোর্স না দিয়ে মেরে ফেলার পরামর্শ দেয়। রকি টুম্পার কথা শুনে সাইফুলকে হত্যা করার জন্য টাইগার বাহিনী নামে টাইগারকে অর্থের বিনিময়ে খুন করার জন্য ভাড়া করে। এরপর টুম্পা সাইফুলকে হত্যা করার উদ্যেশ্যে সময়ের অপেক্ষায় থাকে।
সুযোগ বুঝে গত ৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাইফুলকে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখে। সন্ধ্যায় ওই বাহিনীর তিন সদস্য ও কথিত প্রেমিক রকি প্রথমে ঘুমন্ত অবস্থায় সাইফুলের কপালে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘরে থাকা বড় একটি লাগেজে লাশ ভরে প্রথমে একটি অটোরিক্সায় করে টঙ্গীর মুদাফা খলিল মার্কেট এলাকায় প্রত্যাশা মাঠে নিয়ে ফেলে দেয়। ওই সময় রকি টুম্পাকে ফোনে খুনের বিষয়টি নিশ্চিত করে ভাড়াটে খুনিদের টাকা পরিশোধের জন্য টুম্পাদের বাড়ী গিয়ে খুনিরা টাকা নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। ওই ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের সাথে সাইফুলকে হত্যা করার জন্য প্রথমে এক লক্ষ টাকা চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে বারো হাজার টাকা বিকাশে মাধ্যমে পাঠায়। এরপর ২৪/২৫ রমজানে ৫০ হাজার টাকা ও মৃত্যু নিশ্চিত করে ৫৫ হাজার টাকা সর্বমোট এক লক্ষ ১৭ হাজার টাকা মাধ্যমে সাইফুলকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
কথিত প্রেমিক রকি নিহত সাইফুলের স্ত্রী টুম্পার সাথে দৈহিক মিলনের কথা স্বীকার করেছেন। টুম্পা রকির সাথে বহুবার দেখা করেছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায় বলে জানায়।
পুলিশ সুপার জানান, এক বছর আগে টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিক রাফিউল হক রকির সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর থেকে রকি-টুম্পা মোবাইলে রাতে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে। একপর্যায়ে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার জন্য রকি টুম্পাকে তার স্বামী সাইফুলকে ডিভোর্স দেওয়ার চাপ সৃষ্টি করে। টুম্পা রকিকে ডিভোর্স না দিয়ে মেরে ফেলার পরামর্শ দেয়। রকি টুম্পার কথা শুনে সাইফুলকে হত্যা করার জন্য টাইগার বাহিনী নামে টাইগারকে অর্থের বিনিময়ে খুন করার জন্য ভাড়া করে। এরপর টুম্পা সাইফুলকে হত্যা করার উদ্যেশ্যে সময়ের অপেক্ষায় থাকে।
সুযোগ বুঝে গত ৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাইফুলকে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখে। সন্ধ্যায় ওই বাহিনীর তিন সদস্য ও কথিত প্রেমিক রকি প্রথমে ঘুমন্ত অবস্থায় সাইফুলের কপালে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘরে থাকা বড় একটি লাগেজে লাশ ভরে প্রথমে একটি অটোরিক্সায় করে টঙ্গীর মুদাফা খলিল মার্কেট এলাকায় প্রত্যাশা মাঠে নিয়ে ফেলে দেয়। ওই সময় রকি টুম্পাকে ফোনে খুনের বিষয়টি নিশ্চিত করে ভাড়াটে খুনিদের টাকা পরিশোধের জন্য টুম্পাদের বাড়ী গিয়ে খুনিরা টাকা নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। ওই ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের সাথে সাইফুলকে হত্যা করার জন্য প্রথমে এক লক্ষ টাকা চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে বারো হাজার টাকা বিকাশে মাধ্যমে পাঠায়। এরপর ২৪/২৫ রমজানে ৫০ হাজার টাকা ও মৃত্যু নিশ্চিত করে ৫৫ হাজার টাকা সর্বমোট এক লক্ষ ১৭ হাজার টাকা মাধ্যমে সাইফুলকে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
COMMENTS