পলাশ প্রধান, টঙ্গী প্রতিনিধিঃ
টঙ্গীতে চাঞ্চল্যকর সাইফুল হত্যা কান্ডের ঘটনায় এক জনকে আটক করেছে টঙ্গী থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত সাইফুলের স্ত্রী ও মামলার বাদী নূরজাহান টুম্পাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর ডিবি পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, এ নৃশংস হত্যাকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত ও থাকার অভিযোগে নিহতের স্ত্রীর কথিত প্রেমিক রকি (৩০) কে মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর উপজেলা থেকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র আরো জানায়, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে টঙ্গী থানা পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিহতের স্ত্রী টুম্পার কথিত প্রেমিক রকিকে আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গত রোববার বিকেলে টুম্পাকে ডিবি পুলিশ জিজ্ঞাসা বাদের জন্য নিয়ে যায়। রকি রাজধানীর একটি বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্র ও তার বাড়ী জামালপুর জেলায় বলেও সূত্র জানায়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রকি টুম্পার সাথে ফেইস বুকের মাধ্যমে এক বছর পূর্বে পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের দু’জনের মধ্যে গড়ে উঠে অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক। টুম্পা-রকির সম্পর্কের কথা সাইফুল জেনে ফেলায় সাইফুল টুম্পার দাম্পত্য জীবনে নেমে আসে কলহ। এরপর টুম্পা-রকির সম্পর্ক স্থায়ী ও সাইফুলের ৪তলা ভবন, টাকা, স্বর্ণালংকার আত্মসাত করার জন্য সাইফুলকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধায় তার নিজ ফ্ল্যাটের শয়ন কক্ষে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী টুম্পা ও কথিত প্রেমিক রকির ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে হত্যা করে সাইফুলকে। ওই সময় টুম্পা বাড়ীর নিচে তার আড়াই বছরের ছেলেকে নিয়ে রাস্তায় পায়চারি করছিল।
সূত্র আরো জানায়, সাইফুলকে হত্যা করার জন্য ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের টুম্পা প্রথমে বিকাশের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করে। এরপর ওই সন্ত্রাসীরা অত্যন্ত সু-পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও টঙ্গী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলাম জানান, এ হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে মামলার বাদী টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর ডিবি পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে এ হত্যাকান্ডের অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য আমাদের হাতে রয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এ মূহুর্তে কিছু বলা যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর রাতে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন এলাকার তৃপ্তি হোটেলের মালিক মৃত হাজী আব্দুল মালেক মিয়ার ছেলে ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের স্ত্রী টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিক রকি ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে তাকে হত্যার পর তার লাশ লাগেজে ভরে স্থানীয় মুদাফা এলাকায় ফেলে রেখে যায়। ওই দিন রাতেই লাগেজ ভর্তি নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। রহস্যজনক কারণে নিহতের ভাই মহিন মাহমুদ মামলার বাদি হতে চাইলেও নাটকীয়ভাবে মামলার বাদি করা হয় সাইফুলের ঘাতক স্ত্রী টুম্পাকে।
টঙ্গীতে চাঞ্চল্যকর সাইফুল হত্যা কান্ডের ঘটনায় এক জনকে আটক করেছে টঙ্গী থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত সাইফুলের স্ত্রী ও মামলার বাদী নূরজাহান টুম্পাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর ডিবি পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, এ নৃশংস হত্যাকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত ও থাকার অভিযোগে নিহতের স্ত্রীর কথিত প্রেমিক রকি (৩০) কে মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর উপজেলা থেকে আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র আরো জানায়, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে টঙ্গী থানা পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিহতের স্ত্রী টুম্পার কথিত প্রেমিক রকিকে আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গত রোববার বিকেলে টুম্পাকে ডিবি পুলিশ জিজ্ঞাসা বাদের জন্য নিয়ে যায়। রকি রাজধানীর একটি বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্র ও তার বাড়ী জামালপুর জেলায় বলেও সূত্র জানায়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রকি টুম্পার সাথে ফেইস বুকের মাধ্যমে এক বছর পূর্বে পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের দু’জনের মধ্যে গড়ে উঠে অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক। টুম্পা-রকির সম্পর্কের কথা সাইফুল জেনে ফেলায় সাইফুল টুম্পার দাম্পত্য জীবনে নেমে আসে কলহ। এরপর টুম্পা-রকির সম্পর্ক স্থায়ী ও সাইফুলের ৪তলা ভবন, টাকা, স্বর্ণালংকার আত্মসাত করার জন্য সাইফুলকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধায় তার নিজ ফ্ল্যাটের শয়ন কক্ষে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী টুম্পা ও কথিত প্রেমিক রকির ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে হত্যা করে সাইফুলকে। ওই সময় টুম্পা বাড়ীর নিচে তার আড়াই বছরের ছেলেকে নিয়ে রাস্তায় পায়চারি করছিল।
সূত্র আরো জানায়, সাইফুলকে হত্যা করার জন্য ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের টুম্পা প্রথমে বিকাশের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করে। এরপর ওই সন্ত্রাসীরা অত্যন্ত সু-পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও টঙ্গী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলাম জানান, এ হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে মামলার বাদী টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাজীপুর ডিবি পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে এ হত্যাকান্ডের অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য আমাদের হাতে রয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এ মূহুর্তে কিছু বলা যাচ্ছে না।
উল্লেখ্য, গত ৩ সেপ্টেম্বর রাতে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন এলাকার তৃপ্তি হোটেলের মালিক মৃত হাজী আব্দুল মালেক মিয়ার ছেলে ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের স্ত্রী টুম্পা ও তার কথিত প্রেমিক রকি ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে তাকে হত্যার পর তার লাশ লাগেজে ভরে স্থানীয় মুদাফা এলাকায় ফেলে রেখে যায়। ওই দিন রাতেই লাগেজ ভর্তি নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। রহস্যজনক কারণে নিহতের ভাই মহিন মাহমুদ মামলার বাদি হতে চাইলেও নাটকীয়ভাবে মামলার বাদি করা হয় সাইফুলের ঘাতক স্ত্রী টুম্পাকে।
COMMENTS