মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে পরবর্তী প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে বর্ণাঢ্যতায় বিকশিত করার প্রত্যয়ে আজ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করা হয়েছে ‘স্বাধীনতা চিরন্তন’ ভাস্কর্যটি।
দৃষ্টিনন্দন এ ভাস্কর্যটির শরীর জুড়ে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা প্রবাহের ম্যূরাল। এতে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ, পেছনের অংশে ঢাকার রায়ের বাজারের বধ্যভূমি, দক্ষিণ পাশে যৌথ বাহিনীর জেনারেল অরোরার কাছে পাক হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের দৃশ্য, উত্তরে জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও কামরুজ্জামানের স্কেচমন্ডিত ম্যূরাল।
৪৫ ফুট উচ্চতা ৮ ফুট ব্যাস, প্রস্থ ১৮ ফুটে আর সিসি সাদা সিমেন্ট রংয়ের তৈরি ভাস্কর্যটির বেদী ৪০ ফুট। ভূমি থেকে ক্রমান্বয়ে কৌণিক হয়ে শীর্ষে ৩ দিকে উড়ন্ত বলাকা ভাস্কর্যটির গতিময়তা এনেছে।
প্রখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী প্রয়াত প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাকের নকশা অবলম্বনে শিল্পী হামিদুজ্জামান খান এটি নির্মাণ করেন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কাল বিকেলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন।
এসময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০০৮ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, নির্বাচন এদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঊনসত্তর সালে। সে সময় জনগণ যে রায় দিয়েছিল সেই রায়ের পথ ধরেই দেশ স্বাধীন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট রহমত আলী, সংসদ সদস্য জাহিদ আহ্সান রাসেল ও সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ খান বীর বিক্রম।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমএ মান্নান বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বাঙালির আবেগ, বাঙালির অনুভূতি চিরায়ত। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ভাস্কর্যটি তার চেতনার প্রতিফলন।’
দৃষ্টিনন্দন এ ভাস্কর্যটির শরীর জুড়ে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা প্রবাহের ম্যূরাল। এতে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ, পেছনের অংশে ঢাকার রায়ের বাজারের বধ্যভূমি, দক্ষিণ পাশে যৌথ বাহিনীর জেনারেল অরোরার কাছে পাক হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের দৃশ্য, উত্তরে জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও কামরুজ্জামানের স্কেচমন্ডিত ম্যূরাল।
৪৫ ফুট উচ্চতা ৮ ফুট ব্যাস, প্রস্থ ১৮ ফুটে আর সিসি সাদা সিমেন্ট রংয়ের তৈরি ভাস্কর্যটির বেদী ৪০ ফুট। ভূমি থেকে ক্রমান্বয়ে কৌণিক হয়ে শীর্ষে ৩ দিকে উড়ন্ত বলাকা ভাস্কর্যটির গতিময়তা এনেছে।
প্রখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী প্রয়াত প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাকের নকশা অবলম্বনে শিল্পী হামিদুজ্জামান খান এটি নির্মাণ করেন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কাল বিকেলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন।
এসময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ২০০৮ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, নির্বাচন এদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঊনসত্তর সালে। সে সময় জনগণ যে রায় দিয়েছিল সেই রায়ের পথ ধরেই দেশ স্বাধীন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট রহমত আলী, সংসদ সদস্য জাহিদ আহ্সান রাসেল ও সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ খান বীর বিক্রম।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমএ মান্নান বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বাঙালির আবেগ, বাঙালির অনুভূতি চিরায়ত। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ভাস্কর্যটি তার চেতনার প্রতিফলন।’
COMMENTS