আশজাদ রসুল সিরাজীঃ গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানিপুর ফরিদ মার্কেট, জয়বাংলার মোড় এলাকায় অবৈধ ভাবে গ্যাসের বিতরণ লাইনসহ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে রোববার তিতাস গ্যাস অফিস, জ্বালানী মন্ত্রণালয়, জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এক সাংবাদিক।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানিপুরের ফরিদ মার্কেট, জয়বাংলার মোড় এবং মোহাম্মদিয়া গার্মেন্টস এলাকায় গত দুই মাস যাবত অবৈধ ভাবে হাজার হাজার ফুট গ্যাসের বিতরণ লাইন বসানো হয়েছ। ওই সমস্ত লাইন থেকে ইতোমধ্যেই কয়েকশত বাড়িতে সংযোগ দেয়া হয়েছে। প্রতি শুক্র এবং শনিবার রাতের আধারে এখনো সংযোগ দেয়া অব্যাহত রেখেছে একটি অসাধু চক্র। নিন্ম মানের সামগ্রী ব্যাবহারের ফলে প্রায় প্রতিটি সংযোগ স্থলে লিকেজ দেখা দিয়েছে। যার কারণে প্রতিনিয়ত গ্যাস বের হয়ে কোটি কোটি টাকার রাষ্ট্রিয় সম্পদ (গ্যাস) বাতাসে মিশে যাচ্ছে। যে কোন সময় নির্গত গ্যাস থেকে অগ্নিকান্ডে ঘটনা ঘটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা এলাকাবাসির।
অবৈধ সংযোগদেয়ার খবর পেয়ে স্থানীয় দুই সংবাদিক সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে গত ১৫ মার্চ ফরিদ মার্কেট এলাকায় গেলে অবৈধ সংযোগদাতা জনৈক আবুল কাশেম তাদের বাধা দেয় এবং মারধোর করে প্রাণ নাশের হুমকী দেয়। পরে ওই সাংবাদিক বাদি হয়ে আবুল কাশেম ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় ১৫ মার্চ জিডি নং ১১১৬ করেন।
এলাকাবাসী জানান, গত কয়েক মাস যাবৎ জনৈক মো. আবুল কাশেম (এলাকায় ঘর জামাই থাকে) ও তার কয়েক সহযোগী সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে অবৈধ ভাবে গ্যাস সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। প্রতি শুক্র এবং শনিবার বন্ধের দিন রাতের আধারে এখনো সংযোগ দেয়া অব্যাহত রেখেছে ওই চক্রটি। এলাকাবাসী কাশেমের প্রকৃত পরিচয় জানে না। সে এক বার বলে তার বাড়ি চট্টগ্রাম আবার বলে কক্সবাজার। তাকে অনেকেই রুহিঙ্গার নাগরিক বলে দাবি করেন। সে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে এখানে বিয়ে করে ঘরজামাই থাকে।
এলাকায় বিজয় টিভি’র সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মাদক ব্যবসাসহ এই সমস্ত অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় পুলিশ ফাড়িঁর ইনচার্জ ও গ্যাস অফিসের কতিপয় কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে তার বেশ সখ্যতা রয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, গত কয়েক মাস যাবৎ জনৈক মো. আবুল কাশেম (এলাকায় ঘর জামাই থাকে) ও তার কয়েক সহযোগী সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে অবৈধ ভাবে গ্যাস সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। প্রতি শুক্র এবং শনিবার বন্ধের দিন রাতের আধারে এখনো সংযোগ দেয়া অব্যাহত রেখেছে ওই চক্রটি। এলাকাবাসী কাশেমের প্রকৃত পরিচয় জানে না। সে এক বার বলে তার বাড়ি চট্টগ্রাম আবার বলে কক্সবাজার। তাকে অনেকেই রুহিঙ্গার নাগরিক বলে দাবি করেন। সে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে এখানে বিয়ে করে ঘরজামাই থাকে।
এলাকায় বিজয় টিভি’র সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মাদক ব্যবসাসহ এই সমস্ত অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় পুলিশ ফাড়িঁর ইনচার্জ ও গ্যাস অফিসের কতিপয় কর্মকর্তা কর্মচারীদের সঙ্গে তার বেশ সখ্যতা রয়েছে।
COMMENTS