আসন্ন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে এখানকার প্রার্থীদের গণসংযোগ ও কর্ম ব্যস্ততা ততই বেড়ে যাচ্ছে। প্রার্থীরা দিনে ও রাতে ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ১০ জন প্রার্থী অংশ গ্রহণ করে ভোট যুদ্ধে নেমেছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন। ১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৩৪৬ ভোটারের মন জয় করার লক্ষ্যে তাদের এই ভোট যুদ্ধ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি হাইকমান্ড এবং তৃণমূল নেতাদের আশির্বাদপুষ্ঠ হয়ে থানা বিএনপির সহ-সভাপতি ও মোক্তারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফজলুর হক বাগমার নয়নকে চেয়ারম্যান পদে দলীয় সমর্থন প্রাপ্ত হয়ে (আনারস) প্রতীক নিয়ে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছেন। এছাড়া দলীয় সমর্থন প্রত্যাশায় ব্যর্থ হয়ে বিএনপি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল সভাপতি মো. মনির হোসেন সম্মিলিত নাগরিক ফোরাম থেকে (মোটর সাইকেল) প্রতীক নিয়ে সমানভাবে গণসংযোগ করে যাচ্ছেন। মনিরের পক্ষে আছেন জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও জামায়াতের একাংশের ডাক সাইডের বেশ কিছু নেতা-কর্মী। আর ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপির ১৯ দলে অন্যতম শরীক জামায়াতের মো. খাইরুল হাসান (চশমা) ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মনিরা বেগম (ফুটবল) প্রতীক নিয়ে সকল নেতা-কর্মীর সহযোগীতায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের ভোটের মাধ্যমে দলীয় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে (দোয়াত কলম) প্রতীক নিয়ে প্রতিপক্ষের প্রধান প্রতিপক্ষ হয়ে গনসংযোগ করে যাচ্ছেন। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারকদের মনোনীত আওয়ামী লীগ নেতা মো. আমজাদ হোসেন স্বপন (তালা) ও শর্মিলী দাস মিলি (কলস) প্রতীক নিয়ে গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এছাড়া চেয়ারম্যান পদে জাকের পার্টির জুয়েল কবির (কাপ পিরিচ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সফিকুল ইসলাম (হেলিকপ্টার) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাকের পার্টির মাকসুদা বেগম (হাঁস) প্রতীক নিয়ে ধীর গতিতে গণসংযোগ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি হাইকমান্ড এবং তৃণমূল নেতাদের আশির্বাদপুষ্ঠ হয়ে থানা বিএনপির সহ-সভাপতি ও মোক্তারপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফজলুর হক বাগমার নয়নকে চেয়ারম্যান পদে দলীয় সমর্থন প্রাপ্ত হয়ে (আনারস) প্রতীক নিয়ে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছেন। এছাড়া দলীয় সমর্থন প্রত্যাশায় ব্যর্থ হয়ে বিএনপি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল সভাপতি মো. মনির হোসেন সম্মিলিত নাগরিক ফোরাম থেকে (মোটর সাইকেল) প্রতীক নিয়ে সমানভাবে গণসংযোগ করে যাচ্ছেন। মনিরের পক্ষে আছেন জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও জামায়াতের একাংশের ডাক সাইডের বেশ কিছু নেতা-কর্মী। আর ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপির ১৯ দলে অন্যতম শরীক জামায়াতের মো. খাইরুল হাসান (চশমা) ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিএনপির মনিরা বেগম (ফুটবল) প্রতীক নিয়ে সকল নেতা-কর্মীর সহযোগীতায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের ভোটের মাধ্যমে দলীয় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে (দোয়াত কলম) প্রতীক নিয়ে প্রতিপক্ষের প্রধান প্রতিপক্ষ হয়ে গনসংযোগ করে যাচ্ছেন। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারকদের মনোনীত আওয়ামী লীগ নেতা মো. আমজাদ হোসেন স্বপন (তালা) ও শর্মিলী দাস মিলি (কলস) প্রতীক নিয়ে গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এছাড়া চেয়ারম্যান পদে জাকের পার্টির জুয়েল কবির (কাপ পিরিচ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সফিকুল ইসলাম (হেলিকপ্টার) এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাকের পার্টির মাকসুদা বেগম (হাঁস) প্রতীক নিয়ে ধীর গতিতে গণসংযোগ করে যাচ্ছেন।
COMMENTS