গাজীপুরে পৃথক ঘটনায় মঙ্গলবার এক কিশোরী ও এক স্কুল ছাত্র আত্মহত্যা করেছে। জয়দেবপুর থানার এসআই মাহবুব হাসান জানান, গাজীপুর মহানগরের চান্দনা গ্রামের হাজী লেহাজ উদ্দিনের বাড়িতে এক কিশোরী ভাড়া থাকতো। মঙ্গলবার বিকেলে ওই কিশোরী নিজ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
এলাকাবাসির খবরের ভিত্তিতে পুলিশ সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে ২০/২২ বছর বয়সের ওই কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে। তার বাড়ি নীলফামারী জেলায়।
এদিকে একই দিন কোনাবাড়ি এলাকায় এক স্কুল ছাত্র বিষ পানে আত্মহত্যা করেছে। তার নাম নাদিম মিয়া (১৬)। সে স্থানীয় বাইমাইল রেসিডেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের ৯ম শ্রেনীর ছাত্র। নিহতের পিতা ফরিদুল ইসলাম জরুন এলাকার ষ্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কর্মী।
জয়দেবপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই হুমাইয়ুন কবির জানান, কোনাবাড়ির জরুন এলাকার জনৈক আলমগীর মিয়ার বাড়িতে ফরিদুল ইসলাম স্বপরিবারে ভাড়া থাকতো। সোমবার রাতে দোকানে যাওয়ার কথা বলে নাদিম বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পরদিন মঙ্গলবার ভোর রাতে পার্শ্ববর্তী জনৈক মোঃ হাসানের ৬তলা বাড়ির ছাদ থেকে এলাকাবাসী নাদিমকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে নাদিম মারা যায়। সে বিষপান করেছিল।
এঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।
এলাকাবাসির খবরের ভিত্তিতে পুলিশ সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে ২০/২২ বছর বয়সের ওই কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে। তার বাড়ি নীলফামারী জেলায়।
এদিকে একই দিন কোনাবাড়ি এলাকায় এক স্কুল ছাত্র বিষ পানে আত্মহত্যা করেছে। তার নাম নাদিম মিয়া (১৬)। সে স্থানীয় বাইমাইল রেসিডেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের ৯ম শ্রেনীর ছাত্র। নিহতের পিতা ফরিদুল ইসলাম জরুন এলাকার ষ্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের কর্মী।
জয়দেবপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই হুমাইয়ুন কবির জানান, কোনাবাড়ির জরুন এলাকার জনৈক আলমগীর মিয়ার বাড়িতে ফরিদুল ইসলাম স্বপরিবারে ভাড়া থাকতো। সোমবার রাতে দোকানে যাওয়ার কথা বলে নাদিম বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পরদিন মঙ্গলবার ভোর রাতে পার্শ্ববর্তী জনৈক মোঃ হাসানের ৬তলা বাড়ির ছাদ থেকে এলাকাবাসী নাদিমকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে নাদিম মারা যায়। সে বিষপান করেছিল।
এঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।
COMMENTS