গ্রুপ লিগে শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত ফুটবলের নমুনা তুলে ধরেছে ব্রাজিল৷ নিজের মাঠে একশো শতাংশ ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে লুইস ফেলিপে স্কোলারির দলের ৷ ফুটবল বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যত দিন গড়াবে ততই সেরা ছন্দে ফিরবেন নেইমাররা ৷
শনিবার বেলোহরাইজোন্তেতে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে চিলির মুখোমুখি হতে চলেছে ব্রাজিল ৷ চিলি এবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেনকে দু’গোলে হারিয়ে দিয়ে চমক তৈরি করেছে ৷ তাই স্যাঞ্চেজদের হালকাভাবে নেয়া যাচ্ছে না ৷ ব্রাজিল কী পারবে চিলিকে হারিয়ে নিজেদের অবস্থান আরো মজবুত করতে ? নাকি ব্রাজিলের বিরুদ্ধে অঘটন ঘটাবে চিলি ? আর মাত্র চব্বিশ ঘণ্টা ৷ তার পরই নির্ধারিত হয়ে যাবে কোন দল কোয়ার্টার ফাইনালে যাচ্ছে ৷ তবে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে মুখোমুখি হওয়ার আগে দুটো দলই চার্জড হয়ে রয়েছে ৷
এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে ইতিহাস কিন্তু ব্রাজিলের সঙ্গেই রয়েছে ৷ কী ইতিহাস? বিশ্বকাপের ইতিহাসটা অবশ্য চিলির পক্ষে নেই। ১৯৯৮ ও ২০১০ বিশ্বকাপে দ্বিতীয় রাউন্ডে চিলির হাতে বিদায়ের টিকিট ধরিয়ে দিয়েছিল ওই ব্রাজিলই। ইতিহাস সঙ্গে থাকলেও লুইস ফেলিপে স্কোলারি কিন্তু চিলিকে দ্বিতীয় রাউন্ডে এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন ৷ স্কোলারির কথায় বিস্ময় তৈরি হলেও তিনি সত্যি কথায় বলেছেন ৷
ব্রাজিলের কোচ বলেছিলেন , ‘চিলির সঙ্গে দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা না পড়লেই ভালো হতো। এর আগে দুবার আমি চিলির বিপক্ষে খেলেছি। আমি জানি, প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা কতটা কঠিন। অনেকেই মনে করছেন, আমরা খুব সহজেই চিলিকে হারিয়ে দেব। কিন্তু তাদের ভাবনাটা সম্পূর্ণ ভুল। বিশ্বকাপে প্রতিপক্ষ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকলে আমি কখনোই চিলিকে বেছে নিতাম না।’ যদিও ভিদাল, সাঞ্চেজদের ভয়ে গুটিয়ে নেয় স্কোলারি ৷ তবে চিলিকে এড়িয়ে গেলেই ভাল হত বলে মনে করছেন তিনি ৷
চিলির মুখোমুখি হওয়ার চব্বিশ ঘণ্টা স্কোলারি অবশ্য বেশ মুডেই রয়েছে ৷ গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে যে ফুটবল খেলেছিলেন নেইমাররা তাতেই প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস পেয়ে গিয়েছে ব্রাজিল ৷ নিজের দেশে এবার চিলিকে মাত করতে মরিয়া নেইমাররা ৷
চিলি প্রসঙ্গে স্কোলারি বলেছেন, ‘ চিলি শক্তিশালী দল সে বিষয়ে বলার অপেক্ষা রাখে না ৷ তাই আমরা ওদের নিয়ে সতর্ক ৷ তবে দল যে ফুটবল খেলছে তাতে না জেতার কোনো কারণ নেই ৷ ’ নেইমারও মনে করছেন চিলি শক্তিশালী দল হলেও তাদের হারানো কোনও সমস্যা হবে না ৷ ক্যামেরুনের বিপক্ষে দুটো গোল করেছেন ৷ চিলি ম্যাচেও জ্বলে উঠতে চান ব্রাজিলের সুপারস্টার ৷
এদিকে ব্রাজিলকে ধাক্কা দিতে মরিয়া চিলি ৷ দলের অন্যতম তারকা ভিদাল বলেছেন, ‘ব্রাজিলকে হারানোর কথা বলছেন? ওটা আমাদের স্বপ্ন। চিলি চমক সৃষ্টি করতে পারে। আমরা বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়েছি। ফলে ব্রাজিলকেও হারাতে পারব।’ এখন দেখার চিলিকে হারাতে পারে কি না ব্রাজিল ৷ নাকি চিলি কোনো অঘটন ঘটায় ৷
এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে ইতিহাস কিন্তু ব্রাজিলের সঙ্গেই রয়েছে ৷ কী ইতিহাস? বিশ্বকাপের ইতিহাসটা অবশ্য চিলির পক্ষে নেই। ১৯৯৮ ও ২০১০ বিশ্বকাপে দ্বিতীয় রাউন্ডে চিলির হাতে বিদায়ের টিকিট ধরিয়ে দিয়েছিল ওই ব্রাজিলই। ইতিহাস সঙ্গে থাকলেও লুইস ফেলিপে স্কোলারি কিন্তু চিলিকে দ্বিতীয় রাউন্ডে এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন ৷ স্কোলারির কথায় বিস্ময় তৈরি হলেও তিনি সত্যি কথায় বলেছেন ৷
ব্রাজিলের কোচ বলেছিলেন , ‘চিলির সঙ্গে দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা না পড়লেই ভালো হতো। এর আগে দুবার আমি চিলির বিপক্ষে খেলেছি। আমি জানি, প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা কতটা কঠিন। অনেকেই মনে করছেন, আমরা খুব সহজেই চিলিকে হারিয়ে দেব। কিন্তু তাদের ভাবনাটা সম্পূর্ণ ভুল। বিশ্বকাপে প্রতিপক্ষ বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকলে আমি কখনোই চিলিকে বেছে নিতাম না।’ যদিও ভিদাল, সাঞ্চেজদের ভয়ে গুটিয়ে নেয় স্কোলারি ৷ তবে চিলিকে এড়িয়ে গেলেই ভাল হত বলে মনে করছেন তিনি ৷
চিলির মুখোমুখি হওয়ার চব্বিশ ঘণ্টা স্কোলারি অবশ্য বেশ মুডেই রয়েছে ৷ গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে যে ফুটবল খেলেছিলেন নেইমাররা তাতেই প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস পেয়ে গিয়েছে ব্রাজিল ৷ নিজের দেশে এবার চিলিকে মাত করতে মরিয়া নেইমাররা ৷
চিলি প্রসঙ্গে স্কোলারি বলেছেন, ‘ চিলি শক্তিশালী দল সে বিষয়ে বলার অপেক্ষা রাখে না ৷ তাই আমরা ওদের নিয়ে সতর্ক ৷ তবে দল যে ফুটবল খেলছে তাতে না জেতার কোনো কারণ নেই ৷ ’ নেইমারও মনে করছেন চিলি শক্তিশালী দল হলেও তাদের হারানো কোনও সমস্যা হবে না ৷ ক্যামেরুনের বিপক্ষে দুটো গোল করেছেন ৷ চিলি ম্যাচেও জ্বলে উঠতে চান ব্রাজিলের সুপারস্টার ৷
এদিকে ব্রাজিলকে ধাক্কা দিতে মরিয়া চিলি ৷ দলের অন্যতম তারকা ভিদাল বলেছেন, ‘ব্রাজিলকে হারানোর কথা বলছেন? ওটা আমাদের স্বপ্ন। চিলি চমক সৃষ্টি করতে পারে। আমরা বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়েছি। ফলে ব্রাজিলকেও হারাতে পারব।’ এখন দেখার চিলিকে হারাতে পারে কি না ব্রাজিল ৷ নাকি চিলি কোনো অঘটন ঘটায় ৷
– ওয়েবসাইট।
COMMENTS