ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড করে নামজারির মাধ্যমে সরকারি জমি আত্মসাতের মামলায় গাজীপুর সদরের এসিল্যান্ড মো. খয়বুর রহমানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার দুপুরে দুদকের নিয়মিত সভায় এই চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়। এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা ও উপ পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
চার্জশিটভুক্ত ৭ আসামিরা হলো-গাজীপুর সদর এসিল্যান্ড মো. খয়বুর রহমান,সাবেক এসিল্যান্ড মো. আবদুল লতিফ, সাবেক এসিল্যান্ড মো. আবদুল হাই শিকদার, সাবেক কানুনগো মো. জহিরুল হক, সাবেক নামজারি সহকারী মো. রুহুল আমিন, সাবেক অফিস সহকারী মো. আবু সাহিদ এবং এই জালিয়াতির মাধ্যমে ২৬ শতাংশ জামর মালিক দাবিকারী মো. হারুন।
অভিযোগ রয়েছে, জালিয়াতির মাধ্যমে গাজীপুর সদরে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের ২৬ শতাংশ সরকারি জমি মো. হারুন এর পিতা মৃত সরাফত আলীর নামে রেকর্ড করে নাজজারি করা হয়েছে। হারুনের ঠিকানা গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর থানার ধীরাশ্রম গ্রামে।
এই জালিয়াতির ঘটনায় দুদক ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর জয়দেবপুর থানায় দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলাটি দায়ের করে। মামলা নং-৮৪।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সামছুর আলম দীর্ঘ তদন্ত শেষে ওই ৭ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিলের অনুমতি চেয়ে প্রতিবেদন জমা দেন। আজ দুদকের সভায় চার্জশিট দায়েরের অনুমোদন দেয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুরে দুদকের নিয়মিত সভায় এই চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়। এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা ও উপ পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
চার্জশিটভুক্ত ৭ আসামিরা হলো-গাজীপুর সদর এসিল্যান্ড মো. খয়বুর রহমান,সাবেক এসিল্যান্ড মো. আবদুল লতিফ, সাবেক এসিল্যান্ড মো. আবদুল হাই শিকদার, সাবেক কানুনগো মো. জহিরুল হক, সাবেক নামজারি সহকারী মো. রুহুল আমিন, সাবেক অফিস সহকারী মো. আবু সাহিদ এবং এই জালিয়াতির মাধ্যমে ২৬ শতাংশ জামর মালিক দাবিকারী মো. হারুন।
অভিযোগ রয়েছে, জালিয়াতির মাধ্যমে গাজীপুর সদরে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের ২৬ শতাংশ সরকারি জমি মো. হারুন এর পিতা মৃত সরাফত আলীর নামে রেকর্ড করে নাজজারি করা হয়েছে। হারুনের ঠিকানা গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর থানার ধীরাশ্রম গ্রামে।
এই জালিয়াতির ঘটনায় দুদক ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর জয়দেবপুর থানায় দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলাটি দায়ের করে। মামলা নং-৮৪।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সামছুর আলম দীর্ঘ তদন্ত শেষে ওই ৭ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিলের অনুমতি চেয়ে প্রতিবেদন জমা দেন। আজ দুদকের সভায় চার্জশিট দায়েরের অনুমোদন দেয়া হয়।
COMMENTS