শরীর ভালো রাখতে প্রতিদিন বহু পুষ্টিকর খাদ্য খান আপনি। তবে একটা পুষ্টিকর কিন্তু সহজলভ্য খাদ্য আছে আপনার সামনে সেটা এবার থেকে রোজ খান। ঠিক ধরেছেন টক দই এর কথাই বলা হচ্ছে। যদি রোজ খাওয়ার পর একবাটি করে টক দই খান তাহলে আপনার শরীর থাকবে সতেজ ও ঝরঝরে। প্রতিটি মরসুমে আপনি খেতে পারেন দই, এর কোনপ্রকার নেতিবাচক প্রভাব পরবে না আপনার শরীরে।
তবে, অবশ্যই টাটকা সাদা দই খেতে হবে আপনাকে তবেই আপনার শরীর থাকবে তরতাজা। আসুন আজ জেনে নিন দইয়ের ১০ টি গুণাবলি:
১) দইয়ের মধ্যে আছে ল্যাকটিক অ্যাসিড যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
২) উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা মেটাতে পারে দই।
৩) দই দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফলে খুব সহজেই জ্বর কিংবা ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যা কমে যায়।
৪) দই শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। ফলে প্রচণ্ড গরমের সময়ে দই খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫) ওজনজনিত সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই দই খান- উপকার পাবেন।
৬) দই এ আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি। ফলে নিয়মিত দই খেলে দাঁত ও হাড় মজবুত থাকে।
৭) টক দই রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
৮) দই রক্ত থেকে বিষাক্ত উপাদান কমিয়ে দিয়ে রক্তকে বিশুদ্ধ করে তোলে।
৯) দই হজমে সহায়ক তাই রোজ পরিমিত পরিমান দই খেলে হজম ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে যায়।
১০) সম্প্রতি গবেষণা থেকে জানা গেছে প্রতিদিন পরিমিত দই খেলে ক্যান্সারের মতো মরণরোগ আটকানো যায়।
১) দইয়ের মধ্যে আছে ল্যাকটিক অ্যাসিড যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
২) উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা মেটাতে পারে দই।
৩) দই দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফলে খুব সহজেই জ্বর কিংবা ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যা কমে যায়।
৪) দই শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। ফলে প্রচণ্ড গরমের সময়ে দই খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫) ওজনজনিত সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই দই খান- উপকার পাবেন।
৬) দই এ আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি। ফলে নিয়মিত দই খেলে দাঁত ও হাড় মজবুত থাকে।
৭) টক দই রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।
৮) দই রক্ত থেকে বিষাক্ত উপাদান কমিয়ে দিয়ে রক্তকে বিশুদ্ধ করে তোলে।
৯) দই হজমে সহায়ক তাই রোজ পরিমিত পরিমান দই খেলে হজম ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে যায়।
১০) সম্প্রতি গবেষণা থেকে জানা গেছে প্রতিদিন পরিমিত দই খেলে ক্যান্সারের মতো মরণরোগ আটকানো যায়।
- ওয়েবসাইট ।
COMMENTS