পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট ঠেকাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। গাজীপুরের মহাসড়কে স্বাচ্ছন্দে ঈদে ঘরমুখী মানুষকে ফিরতে সাড়ে ৪ শতাধিক আইনশৃঙ্খলা মোতায়েন করা হয়েছে।
নিয়োজিত পুলিশ ও কর্মকর্তারা সকলে পর্যায়ক্রমে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় থেকে টাঙ্গাইলের গোড়াই পর্যন্ত এবং চন্দ্রা থেকে কোনাবাড়ী ও নাওজোড় হয়ে চান্দনা চৌরাস্তা ও ভোগড়া বাইপাস মোড় পর্যন্ত যানজট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছেন। ফলে এবারের ঈদে নাড়ির টানে বাড়ীর ফেরার পথে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন এলাকার যাত্রীদের দুভোর্গ পোহাতে হবে না বলে প্রশাসন মনে করছেন। তবে এবার পুলিশ প্রশাসনের যানজট নিরসনে ব্যাপক প্রস্তুতি থাকায় যানজট অনেকটা কম দেখা যাচ্ছে।
কিন্তু গাজীপুর জেলা শহরের শিল্পকারখানার পাশাপাশি কালিয়াকৈর উপজেলার ৩ শতাধিক শিল্পকারখানা রোববার এক যোগে ঈদের ছুটি দেয়া হলে কর্মকর্তা ও কর্মচারী ও শ্রমিক স্বাচ্ছন্দে বাড়ীতে ফিরতে পারবেন কিনা তা সন্দেহ অনেকের। এসব কারখানার সকল শ্রমিকরা এক সাথে উত্তরবঙ্গেও দিকে রওয়ানা হলে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেলে যানজট সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করছেন ভুক্তভোগীরা। কারণ প্রত্যেক ঈদের তাদের এরকম পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয়। তবে, ঈদকে সামনে রেখে নাড়ির টানে বাড়ী ফিরে যাওয়ার জন্য যাতায়াত নিশ্চিত করতে এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের অবস্থা অনেকটা পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে মহাসড়কে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়াও সড়ক ও জনপথ ঈদের আগে মহাসড়কে ব্যাপক সংস্কার কাজ করার কারণে আশা করা যাচ্ছে এবারের ঈদে মহাসড়ক যানজট মুক্ত থাকবে। সড়ক ও জনপথ সংস্কার কাজ করার কারণে মহাসড়কে দুর্ঘটনা এবং যানবাহন বিকল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকায় যানজট কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যদিও বৃষ্টির কারণে মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।
কোনাবাড়ী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলমগীর সিদ্দিক জানান, হাইওয়ে পািলশ যথেষ্ট আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন। যানজট পুর্ণ এলাকায় এবং গুরুত্বপূর্ণ ষ্টেশন গুলো অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গাজীপুর থেকে গোড়াই পর্যন্ত সাড়ে ৪ শতাধিক আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছেন। যাতে যত্রতত্র যানবাহন থামিয়ে যানজটের সৃষ্টি করতে না পারে। এছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করে যানজট মুক্ত করছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোগড়া বাইপাস মোড়,কোনাবাড়ী নাওজোড়, মৌচাক, সফিপুর, সফিপুর আনসার ভিডিপি একাডেমী, হরিণহাটি চন্দ্রা ত্রিমোড়,খাড়াজোড়া রেল ওভার ব্রীজের দুইপাশে, বংশাইনদীর উপর ব্রীজের দুইপাশে হিজলতলী শিলা-বৃষ্টি পাম্প, সুত্রাপুর বোর্ডঘর, সুত্রাপুর স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড কারখানা, গোড়াইসহ প্রায় ৩০ টি পয়েন্টে পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে যাতে কোন গাড়ী মহাসড়কের উপর অতিরিক্ত সময় কাটিয়ে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি করতে না পারে। ফলে উত্তরবঙ্গের ১১৭ টি সড়কের যান চলাচল হয়ে যায় অনেকটা স্বাভাবিক। তাই অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার যাত্রীরা নিজ নিজ গন্তব্যে যাত্রা করতে পারছেন। উত্তরবঙ্গ থেকে আসা শিল্পকারখানার শ্রমিকরা বাড়ী গিয়ে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ স্বাচ্ছন্দে করতে পারবেন।
কিন্তু গাজীপুর জেলা শহরের শিল্পকারখানার পাশাপাশি কালিয়াকৈর উপজেলার ৩ শতাধিক শিল্পকারখানা রোববার এক যোগে ঈদের ছুটি দেয়া হলে কর্মকর্তা ও কর্মচারী ও শ্রমিক স্বাচ্ছন্দে বাড়ীতে ফিরতে পারবেন কিনা তা সন্দেহ অনেকের। এসব কারখানার সকল শ্রমিকরা এক সাথে উত্তরবঙ্গেও দিকে রওয়ানা হলে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেলে যানজট সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা করছেন ভুক্তভোগীরা। কারণ প্রত্যেক ঈদের তাদের এরকম পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয়। তবে, ঈদকে সামনে রেখে নাড়ির টানে বাড়ী ফিরে যাওয়ার জন্য যাতায়াত নিশ্চিত করতে এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের অবস্থা অনেকটা পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে মহাসড়কে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়াও সড়ক ও জনপথ ঈদের আগে মহাসড়কে ব্যাপক সংস্কার কাজ করার কারণে আশা করা যাচ্ছে এবারের ঈদে মহাসড়ক যানজট মুক্ত থাকবে। সড়ক ও জনপথ সংস্কার কাজ করার কারণে মহাসড়কে দুর্ঘটনা এবং যানবাহন বিকল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকায় যানজট কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যদিও বৃষ্টির কারণে মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।
কোনাবাড়ী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আলমগীর সিদ্দিক জানান, হাইওয়ে পািলশ যথেষ্ট আন্তরিকতার সাথে কাজ করছেন। যানজট পুর্ণ এলাকায় এবং গুরুত্বপূর্ণ ষ্টেশন গুলো অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গাজীপুর থেকে গোড়াই পর্যন্ত সাড়ে ৪ শতাধিক আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দায়িত্ব পালন করছেন। যাতে যত্রতত্র যানবাহন থামিয়ে যানজটের সৃষ্টি করতে না পারে। এছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করে যানজট মুক্ত করছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোগড়া বাইপাস মোড়,কোনাবাড়ী নাওজোড়, মৌচাক, সফিপুর, সফিপুর আনসার ভিডিপি একাডেমী, হরিণহাটি চন্দ্রা ত্রিমোড়,খাড়াজোড়া রেল ওভার ব্রীজের দুইপাশে, বংশাইনদীর উপর ব্রীজের দুইপাশে হিজলতলী শিলা-বৃষ্টি পাম্প, সুত্রাপুর বোর্ডঘর, সুত্রাপুর স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড কারখানা, গোড়াইসহ প্রায় ৩০ টি পয়েন্টে পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে যাতে কোন গাড়ী মহাসড়কের উপর অতিরিক্ত সময় কাটিয়ে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি করতে না পারে। ফলে উত্তরবঙ্গের ১১৭ টি সড়কের যান চলাচল হয়ে যায় অনেকটা স্বাভাবিক। তাই অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার যাত্রীরা নিজ নিজ গন্তব্যে যাত্রা করতে পারছেন। উত্তরবঙ্গ থেকে আসা শিল্পকারখানার শ্রমিকরা বাড়ী গিয়ে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ স্বাচ্ছন্দে করতে পারবেন।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক ও ঢাকা-আশুলিয়া-কালিয়াকৈর মহাসড়ককে যানজট মুক্ত রাখতে চন্দ্রা ত্রিমোড়ে পুলিশ সদর দফতর থেকে একটি চৌকি বসানো হয়েছে। যানজটকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চন্দ্রায় পর্যায়ক্রমে পুলিশ সুপারসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবস্থান করছেন। এছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে কোনাবাড়ী শিল্পাঞ্চলেও অতিরিক্ত ট্রাফিক মোতায়েন করা হয়েছে।