শ্রীপুরে যৌতুক চেয়ে না পেয়ে হাত-পা বেঁধে গৃহবধূর মুখে বিষ ঢেলে হত্যার চেষ্টা করেছে স্বামীসহ পরিবারের অন্যান্যরা। আহতাবস্থায় গৃহবধূ সানজিদা আক্তার সান্তা(২৫)কে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
ঘটনাটি ১৫ জুলাই মঙ্গলবার সকালে শ্রীপুর পৌর শহরের কেওয়া উত্তর খন্ড গ্রামের এমদাদুল হকের বাড়ীতে ঘটেছে।
জানা যায়, বছর খানেক আগে পৌর সভার কেওয়া উত্তর খন্ড গ্রামের রফিকুল ইসলামের কন্যা সানজিদা আক্তার শান্তার সাথে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেপিরবাড়ী গ্রামের এমদাদুল হকের পুত্র আলমগীর হোসেনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে আলমগীর যৌতুক দাবি করে আসছে। যৌতুক না পেয়ে সে কয়েকবার স্ত্রীকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করে। মঙ্গলবার সেহরির সময় আলমগীর স্ত্রী সান্তার নিকট পুনরায় যৌতুক দাবি করে। সান্তা এ সময় যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় আলমগীরসহ বাড়ির অন্যান্যরা সান্তার হাত-পা বেঁধে মুখে বিষ ঢেলে হত্যার চেষ্টা করে।
এ সময় উভয়ের ধ্বস্তা-ধ্বস্তি ও সান্তার চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভর্তি করে। এ ব্যাপারে সানজিদা আক্তার শান্তা বাদী হয়ে আলমগীর হোসেনকে প্রধান আসামি করে বাড়ির ৫ জনের নামে শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ ওই গ্রামে অভিযান চালিয়ে শ্বশুর এমদাদুল হককে গ্রেফতার করে। শ্রীপুর থানার ওসি মহসিন উল কাদির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
জানা যায়, বছর খানেক আগে পৌর সভার কেওয়া উত্তর খন্ড গ্রামের রফিকুল ইসলামের কন্যা সানজিদা আক্তার শান্তার সাথে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেপিরবাড়ী গ্রামের এমদাদুল হকের পুত্র আলমগীর হোসেনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে আলমগীর যৌতুক দাবি করে আসছে। যৌতুক না পেয়ে সে কয়েকবার স্ত্রীকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করে। মঙ্গলবার সেহরির সময় আলমগীর স্ত্রী সান্তার নিকট পুনরায় যৌতুক দাবি করে। সান্তা এ সময় যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় আলমগীরসহ বাড়ির অন্যান্যরা সান্তার হাত-পা বেঁধে মুখে বিষ ঢেলে হত্যার চেষ্টা করে।
এ সময় উভয়ের ধ্বস্তা-ধ্বস্তি ও সান্তার চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভর্তি করে। এ ব্যাপারে সানজিদা আক্তার শান্তা বাদী হয়ে আলমগীর হোসেনকে প্রধান আসামি করে বাড়ির ৫ জনের নামে শ্রীপুর থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ ওই গ্রামে অভিযান চালিয়ে শ্বশুর এমদাদুল হককে গ্রেফতার করে। শ্রীপুর থানার ওসি মহসিন উল কাদির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।