নীল নকশার গোড়ায় যেন গলদ না হয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ এই মুহূর্তের ছোট একটি ভুল সিদ্ধান্তের মাসুল সারাজীবন আপনাকে বয়ে বেড়াতে হবে। নিজের জীবনের গতিপথ নিজেকেই আঁকতে হবে আর তাই এইচএসসির পর অবসর সময়টুকু আড্ডাবাজি। বাউন্ডেলেপনা কিংবা অ্যাডভেঞ্চারে না কাটিয়ে আপনি ভাবতে পারেন আপনার ক্যারিয়ার নিয়ে। সেই প্রথম শ্রেণী থেকে আজ অবধি গদবাঁধা লেখাপড়ার চাপে কেউই ক্যারিয়ার নিয়ে ভাববার জন্য আলাদা সময় পান না সেই অর্থে ক্যারিয়ার নিয়ে ভাববার জন্য এইচএসসি-পরবর্তী দু’মাসই শেষ ভরসা। এই দু’মাসের প্ল্যানিং শেষেই শুরু করে দিন ক্যারিয়ারভিত্তিক পড়াশোনা। ব্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে অবশ্যই অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্সের ওপর দখল রাখতে হবে। অথবা ফার্মেসিতে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে বিজ্ঞান বিভাগের বিষয়গুলো রপ্ত করতে হবে। তবে সব বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের জন্যই ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বাধ্যতামূলক।
ক্যারিয়ার পছন্দের সম্ভাবনা : অনেকে হয়তো ভাবছেন আমি সাংবাদিকতা কিংবা ব্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ার গড়ব কিন্তু এই ক্যারিয়ারে যেতে চাইলে আপনার করণীয় কি কিংবা এই বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই ক্যারিয়ারের সম্ভাবনাই বা কতটুকু তা অনেকেরই জানা নেই। তা হলে চলুন এবার জেনে নেয়া যাক
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার : বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে উৎপাদিত বস্ত্রের চাহিদা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। আর সেই অনুপাতে গার্মেন্টসের সংখ্যাও বাড়ছে। বাড়ছে বায়িং হাউসও। বর্তমানে বায়িং হাউসগুলোতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ এখনকার বায়িং হাউসগুলো হয়ে গেছে প্রযুক্তিনির্ভর। আর প্রযুক্তিগতভাবে সুতা তৈরি। কাপড় তৈরি। কাপড়ে রং করা ও পোশাক তৈরিই হলো টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। এই কাজগুলো আবার ৪টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যেতে পারে। ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং, ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং, ওয়েট প্রসেসিং ও গার্মেন্টস ম্যানফ্যাকচারিং।
ব্যাংকার : সময়ের স্মার্ট পেশা ব্যাংকিং। সরকারি ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি দেশে বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। সেই তুলনায় বাড়ছে ব্যাংকগুলোর সেবার মান। নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় পেশা হিসেবে অনেকেই ব্যাংকিংকে প্রথম পছন্দে রাখেন। তবে আপনাকে এই পেশায় সফল হতে হলে অবশ্যই সদালাপি, মিশুক হতে হবে। ব্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে অবশ্যই অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্সের ওপর øাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ঢাবি, রাবি থেকে শুরু করে প্রায় সব ভার্সিটিতে øাতক সম্পন্ন করতে পারেন। পাশাপাশি প্রাইভেট ভার্সিটিতেও এই সাবজেক্টগুলোতে পড়তে পারেন।
আর্কিটেকচার: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্টের নকশার কাজটা মূলত আর্কিটেক্টরা করে থাকেন। সব মিলিয়ে দেশে অবকাঠামো উন্নয়নে আর্কিটেক্টদের জুড়িমেলা ভার। চাইলে আপনিও একজন প্রকৌশলী হিসেবে দেশ গড়ার অংশীদার হতে পারেন। আর এ জন্য আপনাকে এইচএসসি শেষ করেই সরকারি পলিটেকনিকগুলোতে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।
অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী এইচএসসি পাসের পর তাদের ক্যারিয়ারের লক্ষ্য নির্ধারণ করে থাকে। সিদ্ধান্ত নেয় কোন বিষয়ে পড়াশোনা করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ত্বরান্বিত করবে। সময়োপযোগী ও স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়তে যে কয়েকটি কোর্স রয়েছে তার মধ্যে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অন্যতম। কারণ অ্যারোস্পেস নির্ভর এসব পেশায় যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা অনেক কম। ফলে ক্রমেই সরকারি-বেসরকারি এয়ারলাইনস উভয় ক্ষেত্রেই অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা ও চাকরির বিশাল ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতে হলে একজন প্রার্থীকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। আর অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়তে এইচএসসি অথবা এ লেভেল পাস হতে হয়। যেখানে শেখানো হয় এয়ারক্রাফট সিস্টেম প্রিন্সিপাল, এয়ারক্রাফট ফ্লুইড সিস্টেম, মেকানিক্যাল প্রিন্সিপাল, এয়ারক্রাফট স্ট্রাকচারাল ইনটিগ্রেটি প্রভৃতিসহ আরও অনেক বিষয়। পাশাপাশি এসব কোর্সে গ্রুমিং, এয়ারক্র্যাফট সেভটি, প্যাসেঞ্জার হ্যান্ডেলিং, কার্গো হ্যান্ডেলিং বিষয় পড়ানো হয়। সুতরাং এইচএসসি পাসের পর এ বিষয়ে পড়াশোনা করে খুব দ্রুত স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এ বিষয়ে আরও জানতে # ০১৯৭১০০৯৯৯৯।
এসিসিএ: ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে প্রফেশনালদের কাছে অ্যাকাউন্টিংনির্ভর কোর্সের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এসিসিএ বা ব্রিটিশ কারিকুলামের সিএ'র রয়েছে বিশ্বজুড়ে গ্রহণযোগ্যতা। এসিসিএ বিশ্বের বৃহত্তম প্রফেশনাল অ্যাকাউন্টিং বডি। এটি ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রায় ১৭৩টি দেশে এসিসিএ'র ৪ লাখ ৪ হাজারের মতো ছাত্রছাত্রী ও প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার মেম্বার রয়েছে। ৮৩টি দেশে এসিসিএ'র নিজস্ব অফিস রয়েছে এবং বাংলাদেশেও এসিসিএ অফিস খুলেছে। এই কোর্সে মূল বডি একই হওয়ার কারণে ইংল্যান্ডসহ বিশ্বের ১৭৩টি দেশে পড়াশোনার জন্য পুরোপুরি ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায়। অনেকেরই হয়তো জানা নেই এমবিএ পড়তে হলে এইচএসসি পাসের পর বিবিএ'র জন্য ৪ বছর স্নাতক ডিগ্রি পাসের পর এমবিএ'র জন্য ২-৩ বছর অর্থাৎ প্রায় ৬-৭ বছর অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু এইচএসসি/স্নাতক ডিগ্রির পর যে কোনো শিক্ষার্থী ৩-৪ বছরে আন্তর্জাতিক মানের চার্টার্ড সার্টিফাইড অ্যাকাউন্টেন্ট হতে পারে। একই সঙ্গে পেতে পারে অক্সফোর্ড ব্রুকস ইউনিভার্সিটির এপ্লাইড অ্যাকাউন্টিংস-এ অনার্স ডিগ্রি। এসবের পরীক্ষা পদ্ধতি অনেক সহজ; এসিসিএ বিষয়ে ১০০ নম্বরে পরীক্ষার্থী ৫০ পেলেই পাস করে। এইচএসসি উত্তীর্ণের পর এত কম সময়ে এসিসিএ এবং এপ্লাইড অ্যাকাউন্টিংয়ে বিএসসি অনার্স অর্জন করা শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার পাওয়া। বছরে জুন ও ডিসেম্বরে দু'বার ব্রিটিশ কাউন্সিলে একসঙ্গে একটি থেকে চারটি বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়া যায়। তবে কম্পিউটার বেজড পরীক্ষা বছরের যে কোনো সময় হতে পারে। যদি কেউ একটি বিষয়ে ফেল করে তবে শুধু ওই বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে পারে। যে কারও এইচএসসি ও-লেভেল করা থাকলে সিএটি করতে পারে। এটি পাস করার পর এসিসিএ'র তিনটি বিষয় এফ-১, এফ-২, এফ-৩ শেষ হয়ে যায় এবং সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারে। অন্যদিকে এইচএসসি বা ও-লেভেল শেষে এফআইএ তে ভর্তি হয়ে সিএটি সম্পন্ন করতে পারে। গড়তে পারে স্মাট ক্যারিয়ার এ বিষয়ে আরও জানতে # চার্টার্ড ইউনিভার্সিটি কলেজ, ঢাকা। ফোন : ০১৭২০৫৫৩২৭৮
অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী এইচএসসি পাসের পর তাদের ক্যারিয়ারের লক্ষ্য নির্ধারণ করে থাকে। সিদ্ধান্ত নেয় কোন বিষয়ে পড়াশোনা করে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ত্বরান্বিত করবে। সময়োপযোগী ও স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়তে যে কয়েকটি কোর্স রয়েছে তার মধ্যে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অন্যতম। কারণ অ্যারোস্পেস নির্ভর এসব পেশায় যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা অনেক কম। ফলে ক্রমেই সরকারি-বেসরকারি এয়ারলাইনস উভয় ক্ষেত্রেই অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা ও চাকরির বিশাল ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতে হলে একজন প্রার্থীকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। আর অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়তে এইচএসসি অথবা এ লেভেল পাস হতে হয়। যেখানে শেখানো হয় এয়ারক্রাফট সিস্টেম প্রিন্সিপাল, এয়ারক্রাফট ফ্লুইড সিস্টেম, মেকানিক্যাল প্রিন্সিপাল, এয়ারক্রাফট স্ট্রাকচারাল ইনটিগ্রেটি প্রভৃতিসহ আরও অনেক বিষয়। পাশাপাশি এসব কোর্সে গ্রুমিং, এয়ারক্র্যাফট সেভটি, প্যাসেঞ্জার হ্যান্ডেলিং, কার্গো হ্যান্ডেলিং বিষয় পড়ানো হয়। সুতরাং এইচএসসি পাসের পর এ বিষয়ে পড়াশোনা করে খুব দ্রুত স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এ বিষয়ে আরও জানতে # ০১৯৭১০০৯৯৯৯।
এসিসিএ: ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে প্রফেশনালদের কাছে অ্যাকাউন্টিংনির্ভর কোর্সের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এসিসিএ বা ব্রিটিশ কারিকুলামের সিএ'র রয়েছে বিশ্বজুড়ে গ্রহণযোগ্যতা। এসিসিএ বিশ্বের বৃহত্তম প্রফেশনাল অ্যাকাউন্টিং বডি। এটি ১৯০৪ সালে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রায় ১৭৩টি দেশে এসিসিএ'র ৪ লাখ ৪ হাজারের মতো ছাত্রছাত্রী ও প্রায় ১ লাখ ৩৫ হাজার মেম্বার রয়েছে। ৮৩টি দেশে এসিসিএ'র নিজস্ব অফিস রয়েছে এবং বাংলাদেশেও এসিসিএ অফিস খুলেছে। এই কোর্সে মূল বডি একই হওয়ার কারণে ইংল্যান্ডসহ বিশ্বের ১৭৩টি দেশে পড়াশোনার জন্য পুরোপুরি ক্রেডিট ট্রান্সফার করা যায়। অনেকেরই হয়তো জানা নেই এমবিএ পড়তে হলে এইচএসসি পাসের পর বিবিএ'র জন্য ৪ বছর স্নাতক ডিগ্রি পাসের পর এমবিএ'র জন্য ২-৩ বছর অর্থাৎ প্রায় ৬-৭ বছর অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু এইচএসসি/স্নাতক ডিগ্রির পর যে কোনো শিক্ষার্থী ৩-৪ বছরে আন্তর্জাতিক মানের চার্টার্ড সার্টিফাইড অ্যাকাউন্টেন্ট হতে পারে। একই সঙ্গে পেতে পারে অক্সফোর্ড ব্রুকস ইউনিভার্সিটির এপ্লাইড অ্যাকাউন্টিংস-এ অনার্স ডিগ্রি। এসবের পরীক্ষা পদ্ধতি অনেক সহজ; এসিসিএ বিষয়ে ১০০ নম্বরে পরীক্ষার্থী ৫০ পেলেই পাস করে। এইচএসসি উত্তীর্ণের পর এত কম সময়ে এসিসিএ এবং এপ্লাইড অ্যাকাউন্টিংয়ে বিএসসি অনার্স অর্জন করা শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার পাওয়া। বছরে জুন ও ডিসেম্বরে দু'বার ব্রিটিশ কাউন্সিলে একসঙ্গে একটি থেকে চারটি বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়া যায়। তবে কম্পিউটার বেজড পরীক্ষা বছরের যে কোনো সময় হতে পারে। যদি কেউ একটি বিষয়ে ফেল করে তবে শুধু ওই বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে পারে। যে কারও এইচএসসি ও-লেভেল করা থাকলে সিএটি করতে পারে। এটি পাস করার পর এসিসিএ'র তিনটি বিষয় এফ-১, এফ-২, এফ-৩ শেষ হয়ে যায় এবং সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারে। অন্যদিকে এইচএসসি বা ও-লেভেল শেষে এফআইএ তে ভর্তি হয়ে সিএটি সম্পন্ন করতে পারে। গড়তে পারে স্মাট ক্যারিয়ার এ বিষয়ে আরও জানতে # চার্টার্ড ইউনিভার্সিটি কলেজ, ঢাকা। ফোন : ০১৭২০৫৫৩২৭৮
ফার্মাসিউটিক্যালস: বিশ্ববাজারে বাংলাদেশে তৈরি ওষুধের রফতানি বাড়ছে। সেই সঙ্গে এই পেশায় লোকবল নিয়োগও বাড়ছে। ওষুধ কোম্পানিগুলোর সারাদেশে প্রচার-প্রসার-বিক্রির জন্য হাজার হাজার কর্মী প্রয়োজন। এই পেশায় আপনি অনেকটাই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন। সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে কাজ করতে গেলে আপনার পরিচিতির পরিধি যেমন বাড়বে তেমনি বাড়বে আপনার সামাজিক মর্যাদা। এ ছাড়াও এই পেশার আরেকটি বড় সুবিধা হলো মাস শেষে নির্দিষ্ট বেতনের পাশাপাশি আপনি টার্গেট ফিলাপ করতে পারলে আপনার জন্য কমিশনেরও ব্যবস্থা থাকবে।
সাংবাদিকতা : ছোটবেলায় টেলিভিশনের পর্দায় কোনো সংবাদ পাঠককে দেখে স্বপ্ন দেখতেন সাংবাদিকতায় ক্যারিয়ার গড়ার? তাহলে আপনার পালা। আপনি কড়া নাড়ছেন স্বপ্নের দরজায়। চাইলে আপনিও হতে পারেন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় একজন জনপ্রিয় সংবাদ পাঠক-পাঠিকা, একজন সফল প্রোগ্রামার মানে ডিরেক্টিং।
আর প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকতার পাশাপাশি ফটোগ্রাফিও করতে পারেন। অতি শিগগিরই আসছে নতুন কয়েকটি চ্যানেল ও সংবাদপত্র। আর তাই দিনে দিনে সংবাদকর্মীদের চাহিদা ও কদর দুই বাড়ছে। সাংবাদিকতার স্বপ্ন পূরণ করতে চাইলে এইচএসসির পরই ঢাবি, জবিতে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে ভর্তি হতে পারেন। এ ছাড়াও বেশকিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকতা, ফটোগ্রাফিতে স্বল্পমেয়াদি প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। অখণ্ড অবসরে বসে না থেকে সেখানেও ভর্তি হতে পারেন।
প্রতিবেদকঃ চেনা রিচি