আওয়ামী লীগ নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দল দাবি করলেও তারা মুক্তিযুদ্ধের দল নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বরং বিএনপিকেই মুক্তিযুদ্ধের দল বলে দাবি করেন তিনি।
শনিবার জামালপুর জেলা স্কুলের মাঠে ২০ দলীয় জোটের জনসভায় খালেদা বলেন, ‘আওয়ামী লীগে রাজাকার আছে। আওয়ামী লীগ রাজাকারদের আশ্রয়স্থল। বিএনপি মুক্তিযোদ্ধাদের দল। রাজাকারকে মন্ত্রী বানিয়েছে আওয়ামী লীগ। এখন সত্য কথা বললে, আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করলেই মানুষ রাজাকার হয়।‘ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ঘোষণা না দিলে এদেশে মুক্তিযুদ্ধ হতো না।‘
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘বিচারপতি অভিশংসন আইনের মাধ্যমে সরকার বিচার বিভাগকে কুক্ষিগত করার চেষ্টা করছে। আজকে বিচারকদের কব্জায় নেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অনেক নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়। পরে আওয়ামী লীগ নিজেদের মামলাগুলো বাতিল করলেও বিএনপি নেতাদের মামলা বহাল রেখে তাদের হয়রানি করছে। এতেই প্রমাণিত হয় বিচার ব্যবস্থাকে কীভাবে কুক্ষিগত করা হয়েছে।‘ বিচারকরা হাসিনার চাকরি করছে অভিযোগ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘হাসিনা চাইলে কাউকে রাখতে পারে, না চাইলে বাতিল করে দেবে। আমরা বিচারপতিদের এই অভিশংসন আইন মানি না।’
খালেদা জিয়া বলেন, ‘সরকার দেশে বাকশাল কায়েম করতে চায়। ১৯৭৫ সালে তারা সব পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিল। আজকেও সরকার সেই কাজ করছে। তারা সম্প্রচার নীতিমালার নামে বিরোধী দলের সংবাদ প্রচার বন্ধ করার পাঁয়তারা করছে। যারাই টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে তাদের আর টেলিভিশনে ডাকা হয় না।‘ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘মিডিয়া, বিচারবিভাগ ও দুদকসহ দেশের সমস্ত প্রতিষ্ঠান হাসিনার পকেটে। আওয়ামী লীগের মুখে দুর্নীতির কথা শোভা পায় না। আগের থেকে তারা এখন বেশি দুর্নীতি করছে।‘
আওয়ামী লীগকে কাফফারা দিতে হবে
খালেদা জিয়া বলেন, ‘এখন তারা আমেরিকায় গিয়ে বলছে ভোটে না গিয়ে বিএনপি ভুল করেছে। আমরা প্রমাণ করেছি, ৯৫ শতাংশ মানুষ আমাদের সাথে আছে। আমরা ভুল করিনি। কাফফরা আপনাদের (আওয়ামী লীগকে) দিতে হবে। কারণ আপনারা ভোট চুরি করেছেন। মানুষের টাকা চুরি করেছেন। ভবিষ্যতে এর হিসাব দিতে হবে।‘
৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘৯৫ ভাগ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যায় নাই। দেখা গেছে কেন্দ্র কুকুর বসে আছে, কোথাও দেখা গেছে আওয়ামী লীগের লোকজন সিল মারছে। প্রমাণ হয়েছে শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়।’ বিরোধী দলকে ‘তথাকথিত বিরোধীদল’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদ অবৈধ , সরকার অবৈধ, তাদের সকল কাজকর্মও অবৈধ। তাদের করা সকল আইনও অবৈধ হবে।’
সন্ত্রাস দমনে গঠিত র্যাবকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে দাবি করে এই বাহিনী বিলুপ্ত করার দাবিও জানান বিএনপি চেয়ারপারসন। তিনি দাবি করেন বিএনপি সরকার র্যাব গঠন করলেও তারা কখনো র্যাবকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেনি। র্যাব বিলুপ্ত না করলে শান্তি ফিরবে না বলে মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া।
তিনি বলেন, ‘র্যাব-পুলিশ দিয়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের খুন-গুম করাচ্ছে। বর্তমানে টাকার বিনিময়ে র্যাবকে দিয়ে খুন-গুম করানো হচ্ছে। বিএনপির ৩১০ জন নেতাকর্মীকে খুন ও ৫৬ জনকে গুম করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, র্যাবের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। তাদেরকে জামাই আদরে রাখছে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রীর জামাই। নারায়ণগঞ্জ সাত খুনের জড়িত যারা ভারতে পালিয়ে আছে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তিনি। খালেদা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারীর দল। আওয়ামী লীগের জন্যই দেশের এ বেহাল অবস্থা।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ৬ হাজার মেগাওয়াট
কুইক রেন্টালের নামে আওয়ামী লীগ দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। এর ফলে প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে হাসিনা মিথ্যা বলছেন। তিনি বলছেন দেশে বর্তমানে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। আসলে উৎপাদন হচ্ছে ৬ হাজার মেগাওয়াট। মানুষ ভাত খাবে না বিদ্যুতের দাম দিবে? আওয়ামী লীগ মিথ্যা কথা বলে। তারা বিনামূল্যে সার দেয়ার কথা বলেছিল, কিন্তু তারা বিনা মূল্যে সার দিতে পারেনি। বরং তারা সারের দাম তিনগুণ বাড়িয়েছে।‘
ঈদের পরই আন্দোলন
খালেদা জিয়া বলেন, ‘আওয়ামীলীগ জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। কিন্তু এভাবে সরকার চলে না। যদু-মধুকে দিয়ে সরকার চলতে পারে না।’ রাজনৈতিক সমস্যা নিরসনে বিএনপির সঙ্গেই আলোচনায় বসতে হবে বলে দাবি করেন খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, ‘জনগণের দল বিএনপি। আওয়ামী লীগ এই দলকে ভয় পায়। তাই আলোচনায় বসতে চায় না। তারা জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এভাবে সরকার চলে না। যদু-মধুকে দিয়ে সরকার চলতে পারে না।’ ঈদের পর বিএনপি আন্দোলনে যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতার যাওয়ার জন্য আন্দোলন করে না। তারা জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য, ভোটের অধিকার রক্ষার জন্য আন্দোলন করে।‘
দুপুর সোয়া ২টার সময় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে জনসভা শুরু হয়। জনসভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম। সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আব্দুল কাইয়ুম, যুগ্ম-মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব হাবীব উন নবী খান সোহেল, প্রমুখ।
জোট নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অ.) অলি আহমেদ বীর বিক্রম, খেলাফত মজলিসের চেয়ারম্যান মাওলানা মোহম্মদ ইসহাক, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সালাহউদ্দীন মতিন, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার প্রমুখ।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘বিচারপতি অভিশংসন আইনের মাধ্যমে সরকার বিচার বিভাগকে কুক্ষিগত করার চেষ্টা করছে। আজকে বিচারকদের কব্জায় নেওয়ার চেষ্টা চলছে। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অনেক নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়। পরে আওয়ামী লীগ নিজেদের মামলাগুলো বাতিল করলেও বিএনপি নেতাদের মামলা বহাল রেখে তাদের হয়রানি করছে। এতেই প্রমাণিত হয় বিচার ব্যবস্থাকে কীভাবে কুক্ষিগত করা হয়েছে।‘ বিচারকরা হাসিনার চাকরি করছে অভিযোগ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘হাসিনা চাইলে কাউকে রাখতে পারে, না চাইলে বাতিল করে দেবে। আমরা বিচারপতিদের এই অভিশংসন আইন মানি না।’
খালেদা জিয়া বলেন, ‘সরকার দেশে বাকশাল কায়েম করতে চায়। ১৯৭৫ সালে তারা সব পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিল। আজকেও সরকার সেই কাজ করছে। তারা সম্প্রচার নীতিমালার নামে বিরোধী দলের সংবাদ প্রচার বন্ধ করার পাঁয়তারা করছে। যারাই টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে তাদের আর টেলিভিশনে ডাকা হয় না।‘ বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘মিডিয়া, বিচারবিভাগ ও দুদকসহ দেশের সমস্ত প্রতিষ্ঠান হাসিনার পকেটে। আওয়ামী লীগের মুখে দুর্নীতির কথা শোভা পায় না। আগের থেকে তারা এখন বেশি দুর্নীতি করছে।‘
আওয়ামী লীগকে কাফফারা দিতে হবে
খালেদা জিয়া বলেন, ‘এখন তারা আমেরিকায় গিয়ে বলছে ভোটে না গিয়ে বিএনপি ভুল করেছে। আমরা প্রমাণ করেছি, ৯৫ শতাংশ মানুষ আমাদের সাথে আছে। আমরা ভুল করিনি। কাফফরা আপনাদের (আওয়ামী লীগকে) দিতে হবে। কারণ আপনারা ভোট চুরি করেছেন। মানুষের টাকা চুরি করেছেন। ভবিষ্যতে এর হিসাব দিতে হবে।‘
৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘৯৫ ভাগ মানুষ ভোট কেন্দ্রে যায় নাই। দেখা গেছে কেন্দ্র কুকুর বসে আছে, কোথাও দেখা গেছে আওয়ামী লীগের লোকজন সিল মারছে। প্রমাণ হয়েছে শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়।’ বিরোধী দলকে ‘তথাকথিত বিরোধীদল’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সংসদ অবৈধ , সরকার অবৈধ, তাদের সকল কাজকর্মও অবৈধ। তাদের করা সকল আইনও অবৈধ হবে।’
সন্ত্রাস দমনে গঠিত র্যাবকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে দাবি করে এই বাহিনী বিলুপ্ত করার দাবিও জানান বিএনপি চেয়ারপারসন। তিনি দাবি করেন বিএনপি সরকার র্যাব গঠন করলেও তারা কখনো র্যাবকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেনি। র্যাব বিলুপ্ত না করলে শান্তি ফিরবে না বলে মন্তব্য করেন খালেদা জিয়া।
তিনি বলেন, ‘র্যাব-পুলিশ দিয়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের খুন-গুম করাচ্ছে। বর্তমানে টাকার বিনিময়ে র্যাবকে দিয়ে খুন-গুম করানো হচ্ছে। বিএনপির ৩১০ জন নেতাকর্মীকে খুন ও ৫৬ জনকে গুম করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, র্যাবের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। তাদেরকে জামাই আদরে রাখছে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রীর জামাই। নারায়ণগঞ্জ সাত খুনের জড়িত যারা ভারতে পালিয়ে আছে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তিনি। খালেদা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারীর দল। আওয়ামী লীগের জন্যই দেশের এ বেহাল অবস্থা।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ৬ হাজার মেগাওয়াট
কুইক রেন্টালের নামে আওয়ামী লীগ দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। এর ফলে প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, ‘বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে হাসিনা মিথ্যা বলছেন। তিনি বলছেন দেশে বর্তমানে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। আসলে উৎপাদন হচ্ছে ৬ হাজার মেগাওয়াট। মানুষ ভাত খাবে না বিদ্যুতের দাম দিবে? আওয়ামী লীগ মিথ্যা কথা বলে। তারা বিনামূল্যে সার দেয়ার কথা বলেছিল, কিন্তু তারা বিনা মূল্যে সার দিতে পারেনি। বরং তারা সারের দাম তিনগুণ বাড়িয়েছে।‘
ঈদের পরই আন্দোলন
খালেদা জিয়া বলেন, ‘আওয়ামীলীগ জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। কিন্তু এভাবে সরকার চলে না। যদু-মধুকে দিয়ে সরকার চলতে পারে না।’ রাজনৈতিক সমস্যা নিরসনে বিএনপির সঙ্গেই আলোচনায় বসতে হবে বলে দাবি করেন খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, ‘জনগণের দল বিএনপি। আওয়ামী লীগ এই দলকে ভয় পায়। তাই আলোচনায় বসতে চায় না। তারা জোর করে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এভাবে সরকার চলে না। যদু-মধুকে দিয়ে সরকার চলতে পারে না।’ ঈদের পর বিএনপি আন্দোলনে যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতার যাওয়ার জন্য আন্দোলন করে না। তারা জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য, ভোটের অধিকার রক্ষার জন্য আন্দোলন করে।‘
দুপুর সোয়া ২টার সময় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে জনসভা শুরু হয়। জনসভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম। সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আব্দুল কাইয়ুম, যুগ্ম-মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব হাবীব উন নবী খান সোহেল, প্রমুখ।
জোট নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অ.) অলি আহমেদ বীর বিক্রম, খেলাফত মজলিসের চেয়ারম্যান মাওলানা মোহম্মদ ইসহাক, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সালাহউদ্দীন মতিন, জাগপার সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার প্রমুখ।