স্টাফ রিপোর্টঃ কাপাসিয়া উপজেলার বীর উজলী দিঘির পাড় আলিম মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্রী (১৪) ধর্ষনের শিকার হয়েছে।
থানা পুলিশ ধর্ষিতাকে উদ্ধার করে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য গাজীপুর সদর হাসপাতালে এবং ধর্ষক মেহেদী হাসান রক্সি (২৫) কে গ্রেফতার করে বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর আদালতে পাঠিয়েছে। ধর্ষক টোক ইউনিয়নের বীর উজলী গ্রামের জাকির হোসেনের পালিত পুত্র।
পারিবারিক ও থানা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ওই গ্রামের বখাটে রাজমিস্ত্রী ধর্ষক দীর্ঘ দিন যাবত ছাত্রীটির সাথে প্রেমের অভিনয় করছিল। গত ৪ দিন আগে বিয়ের প্রলোভনে পার্শ্ববর্তী অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। গত বুধবার রাতে তাকে বিয়ে না করে প্রেমিক কৌশলে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করছিল। টের পেয়ে ওই ছাত্রী তার আত্বীয়দের ঘটনাটি জানালে কথিত প্রেমিক ধর্ষককে এলাকাবাসি আটক করে। ধর্ষিতার পিতা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছে।
উল্লেখ, গত সোমবার কাপাসিয়া সদরের হামিউস সুন্নাহ্ মাদরাসার জনৈক ছাত্রী (৮) শিক্ষক কর্তৃক যৌন নিপিড়নের শিকার এবং শিক্ষককে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত ২ অক্টোবর কাপাসিয়া সদর ইউনিয়নের জুনিয়া গ্রামের বাক প্রতিবন্ধী এক শিশু (১২) জয়ন্তু কুমার পাল নামক এক বখাটে কর্তৃক ধর্ষনের শিকার এবং ধর্ষককে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়েছে।
পারিবারিক ও থানা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ওই গ্রামের বখাটে রাজমিস্ত্রী ধর্ষক দীর্ঘ দিন যাবত ছাত্রীটির সাথে প্রেমের অভিনয় করছিল। গত ৪ দিন আগে বিয়ের প্রলোভনে পার্শ্ববর্তী অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। গত বুধবার রাতে তাকে বিয়ে না করে প্রেমিক কৌশলে পালিয়ে যাবার চেষ্টা করছিল। টের পেয়ে ওই ছাত্রী তার আত্বীয়দের ঘটনাটি জানালে কথিত প্রেমিক ধর্ষককে এলাকাবাসি আটক করে। ধর্ষিতার পিতা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ধর্ষকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছে।
উল্লেখ, গত সোমবার কাপাসিয়া সদরের হামিউস সুন্নাহ্ মাদরাসার জনৈক ছাত্রী (৮) শিক্ষক কর্তৃক যৌন নিপিড়নের শিকার এবং শিক্ষককে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত ২ অক্টোবর কাপাসিয়া সদর ইউনিয়নের জুনিয়া গ্রামের বাক প্রতিবন্ধী এক শিশু (১২) জয়ন্তু কুমার পাল নামক এক বখাটে কর্তৃক ধর্ষনের শিকার এবং ধর্ষককে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়েছে।