স্টাফ রিপোর্টার/গাজীপুর অনলাইন: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর ও দলের নেতাকর্মীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে আগামীকাল সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে দলটি। বিকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন থেকে এ ঘোষণা দেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাবি করেন খালেদা জিয়ার আদালতে হাজিরা দেয়াকে কেন্দ্র করে আদালতের বাইরে জড়ো হওয়া নেতাকর্মীদের ওপর পরিকল্পিতভাবে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরা অতর্কিতে হামলা চালিয়েছে।
এতে অন্তত ৬০০ জন আহত হয়েছেন যার বেশিরভাগই সাধারণ মানুষ। তিনি বলেন, এ হামলার পর বিএনপির অন্তত ৫০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হামলা, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আগামীকাল ঢাকা মহানগরসহ সব জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হবে। মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ কয়েকজন মন্ত্রী ও নেতা গত কয়েকদিন ধরে যে ভাষায় কথা বলে আসছিলেন তার ফলশ্রুতিতে এই হামলা। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা করা।
কিন্তু সাধারণ জনগণ সেটা প্রতিহত করেছে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মায়া বলেছেন, ঢাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ঢুকতে দেয়া হবে না। এতে প্রমাণিত হয়, তারা গণতান্ত্রে বিশ্বাস করেন না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সবসময় সহিংসতা করে দোষ চাপায় বিএনপির ওপর। আজকের ঘটনায় সেটা প্রমাণিত হয়েছে। গাজীপুরে খালেদা জিয়ার জনসভায় বাধা দেয়ার অভিযোগ করে মির্জা আলমগীর বলেন, আগামী ২৭শে ডিসেম্বর জনসভার জন্য প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি।
কিন্তু গতকাল প্রধানমন্ত্রী গাজীপুর যাওয়ার পর থেকে জনসভার কাজে বাধা দিচ্ছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গতরাতে তারা জনসভাস্থলে গোলাগুলি, ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলেছে। অবৈধ ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতেই সাধারণ জনগণের ওপর এ ধরনের অত্যাচার শুরু করেছে। সংবাদ সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এতে অন্তত ৬০০ জন আহত হয়েছেন যার বেশিরভাগই সাধারণ মানুষ। তিনি বলেন, এ হামলার পর বিএনপির অন্তত ৫০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হামলা, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আগামীকাল ঢাকা মহানগরসহ সব জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হবে। মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ কয়েকজন মন্ত্রী ও নেতা গত কয়েকদিন ধরে যে ভাষায় কথা বলে আসছিলেন তার ফলশ্রুতিতে এই হামলা। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা করা।
কিন্তু সাধারণ জনগণ সেটা প্রতিহত করেছে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মায়া বলেছেন, ঢাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের ঢুকতে দেয়া হবে না। এতে প্রমাণিত হয়, তারা গণতান্ত্রে বিশ্বাস করেন না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সবসময় সহিংসতা করে দোষ চাপায় বিএনপির ওপর। আজকের ঘটনায় সেটা প্রমাণিত হয়েছে। গাজীপুরে খালেদা জিয়ার জনসভায় বাধা দেয়ার অভিযোগ করে মির্জা আলমগীর বলেন, আগামী ২৭শে ডিসেম্বর জনসভার জন্য প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি।
কিন্তু গতকাল প্রধানমন্ত্রী গাজীপুর যাওয়ার পর থেকে জনসভার কাজে বাধা দিচ্ছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গতরাতে তারা জনসভাস্থলে গোলাগুলি, ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলেছে। অবৈধ ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতেই সাধারণ জনগণের ওপর এ ধরনের অত্যাচার শুরু করেছে। সংবাদ সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।