বিশেষ প্রতিবেদনঃ সভ্য দেশের সংস্কৃতি হলো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন করা। আর আমরা আজ সভ্যতার দিকেই অগ্রসর হচ্ছি। আমাদেরও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগামীতে পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে সরকার গঠন করতে হবে। বিএনপি-আওয়ামী মার্কা গণতন্ত্র, অপশাসন-দুঃশাসন সন্ত্রাস, হত্যা, লুন্ঠন দিয়ে ক্ষমতার পরিবর্তন করা যাবেনা। জাতীয় পার্টি কর্তৃক আয়োজিত এক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তবে বলেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু এমপি।
তিনি আজ বুধবার উত্তরা পূর্ব-পশ্চিম থানার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলণে আব্দুল্লাহপুর সংলগ্ন এক বিশাল সমাবেশে বক্তব্য রাখছিলেন।
জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, জনগণের উন্নয়ন ও দেশের মঙ্গল করতে হলে সবাইকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে
হবে। ১৯৯০ সালে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তর
করে যে গণতন্ত্রের সূচনা করেছিলেন একটি নতুন বাংলাদেশ গঠিত হবে বলে এবং
নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মধ্যে সেদিন ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছিল। সেদিনও জাতীয়
পার্টি জনগণের আস্থা অর্জন করে পল্লীবন্ধু এরশাদ ৫টি আসন সহ ৩৩টি আসনে
জয়লাভ করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় জাতীয় পার্টি প্রতিটি নির্বাচনেই
অংশগ্রহণ করেছে এবং জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টি সমর্থিত এমপি'রা প্রতিনিধিত্ব
করে। আমরা পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে গণতন্ত্র চর্চা করছি এবং এর সুফলকে
বাংলার ঘরে ঘরে পৌছে দিতে চাই।
আশিকুল আমিনের সভাপতিত্বে সম্মেলণে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এ.এ. হান্নান এমপি, এস.এম. ফয়সল চিশতী, ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি, যুগ্ম মহাসচিব বাহাউদ্দিন অহম্মেদ বাবুল, নুরুল ইসলাম নুরু, গাজীপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আশাদ সিদ্দিকী, জাকির হোসেন দিপু, শরীফুল আলম সোহেল, মোহাম্মদ আলী বাবু, মাহামুদুল হাসান আলাল, নাজমুল ইসলাম নয়ন, শরীফুল ইসলাম, সৌকত হোসেন আরিফ, মো. রুবেল, মো. ফয়সাল, মো. মনির হোসেন, শহীদ, মো. বশির, মো. এনামুল হক, আক্তারুজ্জামান মাসুম প্রমুখ।
জিয়াউদ্দিন বাবলু তার বক্তব্যে আরো বলেন, দু'টি দলের দুঃশাসন, অপশাসন ও সন্ত্রাসের কারণে বাংলার মানুষ আজ জিম্মি। আমরা বাংলার জনগণকে সুখ সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন দিতে চািই। দেশের মানব সম্পদকে উন্নয়নের কাজে লাগাতে চাই। তাই সবাইকে জাতীয় পার্টির পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্যে উদাত্ত আহ্বান জানান। তিনি বলেন- জাতীয় পার্টিই পারে দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যেতে। ৯ বছরের ইতিহাসে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ দেশকে স্বর্ণযুদের মধ্যে রেখেছিলেন।
কৃষক-শ্রমীক, ছাত্র-জনতা সব ক্ষেত্রেই মানুষের মধ্যে সুখ-সমৃদ্ধি ও শান্তি বিরাজ করছিল। দু'টি দল ২৬ বছর পালাক্রমে ক্ষমতায় থেকে মানুষের সমস্ত অধিকার আজকে কেরে নিয়েছে। আজকেও বিএনপি ঢাকা শহরে তান্ডব ঘটিয়েছে। ছাত্রলীগের ছেলেরা প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে ঘুরাফেরা করছে। এই হচ্ছে দেশের অবস্থা। তাই আসুন- আজ পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে আগামী ১ জানুয়ারি সোহরাওাযর্দি উদ্যানে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের মহাসমাবেশে সমবেত হই। যেমন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা হয়েছিল। এই রকম একটি চেতনাকে সামনে রেখে পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনে শরীক হই।
এম.এ. হান্নান বলেন- আমরা সন্ত্রাস ণৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সংসদে এবং রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলব। সেই আন্দোলন কোনো জ্বালাও পোড়াওয়ের আন্দোলন হবে না। সেখানে উন্নয়নের কথা থাকবে, মানুষের কথা থাকবে। আমরা সেই অান্দোলনে থাকব।
এস.এম. ফয়সল চিশতী বলেন- ১ তারিখের মহাসমাবেশের গণজাগরণই প্রমান করবে জাতীয় পার্টি আগামী দিনে দেশের শাসন করবে।
বাহাউদ্দিন বাবুল বলেন- ঢাকা শহরের যে উন্নয়নগুলো দৃষ্টিতে আসে, তার বেশিরভাগই পল্লীবন্ধু করেছেন। এরপর আর কোনো সরকারই এরকম উন্নয়নের গতি আনতে পারেনি।
ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি বলেন- দেশের পরিস্থিতিতে আমরা সংসদ সদস্যরা উদ্বেগ প্রকাশ করি। আমরা সংসদ ও বাইরে মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের কথা বলেই যাব।
আলহাজ্ব আশাদ সিদ্দিকী তার বক্তব্যে সকল নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন- আসুন, আগামী ১ জানুয়ারি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে দলে দলে সমবেত হয়ে আমরা আবারো প্রমান করে দেই যে- আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়াও এদেশে এখনো জাতীয় পার্টি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। যারা জনগণের ভালবাসায় আবারো যে কোনো সময় সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে।
আশিকুল আমিনের সভাপতিত্বে সম্মেলণে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এ.এ. হান্নান এমপি, এস.এম. ফয়সল চিশতী, ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি, যুগ্ম মহাসচিব বাহাউদ্দিন অহম্মেদ বাবুল, নুরুল ইসলাম নুরু, গাজীপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আশাদ সিদ্দিকী, জাকির হোসেন দিপু, শরীফুল আলম সোহেল, মোহাম্মদ আলী বাবু, মাহামুদুল হাসান আলাল, নাজমুল ইসলাম নয়ন, শরীফুল ইসলাম, সৌকত হোসেন আরিফ, মো. রুবেল, মো. ফয়সাল, মো. মনির হোসেন, শহীদ, মো. বশির, মো. এনামুল হক, আক্তারুজ্জামান মাসুম প্রমুখ।
জিয়াউদ্দিন বাবলু তার বক্তব্যে আরো বলেন, দু'টি দলের দুঃশাসন, অপশাসন ও সন্ত্রাসের কারণে বাংলার মানুষ আজ জিম্মি। আমরা বাংলার জনগণকে সুখ সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন দিতে চািই। দেশের মানব সম্পদকে উন্নয়নের কাজে লাগাতে চাই। তাই সবাইকে জাতীয় পার্টির পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্যে উদাত্ত আহ্বান জানান। তিনি বলেন- জাতীয় পার্টিই পারে দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যেতে। ৯ বছরের ইতিহাসে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ দেশকে স্বর্ণযুদের মধ্যে রেখেছিলেন।
কৃষক-শ্রমীক, ছাত্র-জনতা সব ক্ষেত্রেই মানুষের মধ্যে সুখ-সমৃদ্ধি ও শান্তি বিরাজ করছিল। দু'টি দল ২৬ বছর পালাক্রমে ক্ষমতায় থেকে মানুষের সমস্ত অধিকার আজকে কেরে নিয়েছে। আজকেও বিএনপি ঢাকা শহরে তান্ডব ঘটিয়েছে। ছাত্রলীগের ছেলেরা প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে ঘুরাফেরা করছে। এই হচ্ছে দেশের অবস্থা। তাই আসুন- আজ পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে আগামী ১ জানুয়ারি সোহরাওাযর্দি উদ্যানে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের মহাসমাবেশে সমবেত হই। যেমন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা হয়েছিল। এই রকম একটি চেতনাকে সামনে রেখে পল্লীবন্ধু এরশাদের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনে শরীক হই।
এম.এ. হান্নান বলেন- আমরা সন্ত্রাস ণৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সংসদে এবং রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলব। সেই আন্দোলন কোনো জ্বালাও পোড়াওয়ের আন্দোলন হবে না। সেখানে উন্নয়নের কথা থাকবে, মানুষের কথা থাকবে। আমরা সেই অান্দোলনে থাকব।
এস.এম. ফয়সল চিশতী বলেন- ১ তারিখের মহাসমাবেশের গণজাগরণই প্রমান করবে জাতীয় পার্টি আগামী দিনে দেশের শাসন করবে।
বাহাউদ্দিন বাবুল বলেন- ঢাকা শহরের যে উন্নয়নগুলো দৃষ্টিতে আসে, তার বেশিরভাগই পল্লীবন্ধু করেছেন। এরপর আর কোনো সরকারই এরকম উন্নয়নের গতি আনতে পারেনি।
ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি বলেন- দেশের পরিস্থিতিতে আমরা সংসদ সদস্যরা উদ্বেগ প্রকাশ করি। আমরা সংসদ ও বাইরে মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের কথা বলেই যাব।
আলহাজ্ব আশাদ সিদ্দিকী তার বক্তব্যে সকল নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন- আসুন, আগামী ১ জানুয়ারি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে দলে দলে সমবেত হয়ে আমরা আবারো প্রমান করে দেই যে- আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়াও এদেশে এখনো জাতীয় পার্টি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। যারা জনগণের ভালবাসায় আবারো যে কোনো সময় সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে।