
গাজীপুর অনলাইন: দীর্ঘদিন পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গত ১০ অক্টোবর ৭১ সদস্য বিশিষ্ট গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটির অনুমোদন দেন। একই সঙ্গে ২১ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদেরও অনুমোদন দেয়া হয়৷
৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও টঙ্গী পৌরসভার সাবেক মেয়র এড. আজমতউল্লা খান। সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন গাজীপুর সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। দীর্ঘদিন যাবৎ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দিয়েই এ মহানগর আওয়ামীলীগের কার্যক্রম চলছিল।
অতঃপর সকল জল্পনা কল্পনা শেষে আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন দিয়েছেন বলে একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
কমিটিতে ৯ জনকে সহ সভাপতি, ৩ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সহ সভাপতি হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আলীম উদ্দিন বুদ্দিন, গাজীপুর শহর আওয়ামী লীগ নেতা এড. ওয়াজউদ্দিন, আমজাদ হোসেন বাবুল, কেন্দ্রীয় মহিলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদিকা শামছুন্নাহার ভূইয়া, জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য বিষয়ক সম্পাদক উসমান আলী, আবদুর রউফ নয়ন, রেজাউল করিম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ ও প্রভাবশালী তরুণ নেতা রিপন সরকার।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিন জনকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে গাজীপুর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল, গাজীপুর জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়কের দায়িত্ব পালনকারী সাবেক এমপি শহীদ আহসানউল্লাহ মাষ্টারের ছোট ভাই মতিউর রহমান মতি ও মোকশেদ আলম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া মতিউর রহমান মতিকে তৃণমূলের নেতা কর্মীরা আরেকটি চমক হিসেবে দেখছেন। টঙ্গী ও গাজীপুরের আওয়ামী রাজনীতিতে শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের ছোট ভাই হিসেবে তার আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামীলীগের তৃনমূল রাজনীতির মাঠে একজন বলিষ্ঠ সংগঠক হিসেবে মতিউর রহমান মতি পরিচিত। টঙ্গী ও গাজীপুরের আওয়ামী রাজনীতির ত্যাগী নেতা হিসেবে সর্বস্তরের নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ করে রাখার টনিক হিসেবেও সকলের কাছে পরিচিত।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সাবেক গাছা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, টঙ্গী থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক কাজী ইলিয়াস আহম্মেদ, গাজীপুর জেলা যুবলীগ নেতা মজিবুর রহমান। এছাড়া আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. খালিদ হোসেন, কৃষি সমবায় বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. খালেকুজ্জামান, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হাজী রফিকুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক অ্যাড. মনির হোসেন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আক্তার হোসেন গাজীপুরী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবিএম নাসির উদ্দিন নাসির, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শেখ আক্কাস আলী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শহীদুল্লাহ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হোসনে আরা সিদ্দিকী জুলি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মীর মোজাফফর হোসেন, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান তরুণ, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আশরাফুল আলম আসকর, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বাছির উদ্দিন, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এম. জাহিদ আল মামুন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুল্লাহ সরকার, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন খোকন, সহ-দফতর সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, সহ-প্রচার সম্পাদক সালমা বেগম, কোষাধ্যক্ষ জয়নাল আবেদিন।
৩৪ জন নির্বাহী সদস্য হলেন, অ্যাড. আকম মোজাম্মেল হক, মেহের আফরোজ চুমকি, জাহিদ আহসান রাসেল, ডা. এমএ রশিদ, কাজী মোজাম্মেল হক, আব্দুল বারিক মিয়া, অ্যাড. শফিকুল ইসলাম বাবুল, আব্দুল হাদী শামীম, মো. ফজলুল হক, সিরাজুল ইসলাম এমএ, আলহাজ আব্দুর রশিদ, রজব আলী, রফিজ উদ্দিন, অ্যাড. হেলাল, কাজী আলী হোসেন মাস্টার, আজিজুর রহমান শিরিষ, অ্যাড. শরবেশ আলী, হেদায়েত উল্লাহ, অ্যাড. আব্দুস সাত্তার, অ্যাড. আব্দুর রহমান, মহিউদ্দিন সুন্দর, আজহার উদ্দিন, ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন, আনোয়ার হোসেন, গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, এসএম শামীম, আব্দুল আলিম মোল্লা, ফজলুর রহমান, আসাদুজ্জামান তুলা, খোরশেদ আলম রানা, খলিলুর রহমান এমএ, আকরাম হোসেন সরকার, মো. আবুল কাসেম ও ফাইজুল আলম দিলীপ।
এছাড়া উপদেষ্টামণ্ডলীর ২১ জন সদস্য হলেন, এখলাস উদ্দিন, সফুর উদ্দিন খান, আবু সাইদ খান, প্রফেসর আব্দুল বারী, কলিম উদ্দিন চেয়ারম্যান, শফিকুল আলম, মমতাজ উদ্দিন মেম্বার. আলী আমজাদ খান, কাজীমুদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন, সোহরাব উদ্দিন চেয়ারম্যান, ডা. ইউনুস, প্রফেসর বিলাল হোসেন, নাদের আলী চেয়ারম্যান, আলী আকবর, কফিল উদ্দিন, আব্দুর রউফ, আবু সাঈদ, জালাল উদ্দিন মাস্টার, রিয়াজ মাহমুদ আয়নাল ও কাজী সেলিম।
এ বিষয়ে সদ্য ঘোষিত গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. আজমত উল্লা খান বলেন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের যোগ্যতা সম্পন্ন আরো অনেক ত্যাগী নেতা কর্মী রয়েছেন। তবে যেসব নেতাকর্মী এ কমিটিতে স্থান দেয়া সম্ভব হয়নি তাদের পর্যায়ক্রমে সকলের সাথে পরামর্শ করে থানা ও ওয়ার্ড কমিটিসহ বিভিন্ন ইউনিটে স্থান দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, সকল স্তরের নেতা কর্মীদের সাথে পরামর্শক্রমে প্রবীণ নবীন সমন্বয় করেই ৭১ সদস্য বিশিষ্ট মহানগরের পূর্নাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আগামী দিনে সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে সভানেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি সবার সহযোগীতা কামনা করেন তিনি।
অতঃপর সকল জল্পনা কল্পনা শেষে আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন দিয়েছেন বলে একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
কমিটিতে ৯ জনকে সহ সভাপতি, ৩ জন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সহ সভাপতি হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আলীম উদ্দিন বুদ্দিন, গাজীপুর শহর আওয়ামী লীগ নেতা এড. ওয়াজউদ্দিন, আমজাদ হোসেন বাবুল, কেন্দ্রীয় মহিলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদিকা শামছুন্নাহার ভূইয়া, জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য বিষয়ক সম্পাদক উসমান আলী, আবদুর রউফ নয়ন, রেজাউল করিম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ ও প্রভাবশালী তরুণ নেতা রিপন সরকার।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিন জনকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে গাজীপুর সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মন্ডল, গাজীপুর জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়কের দায়িত্ব পালনকারী সাবেক এমপি শহীদ আহসানউল্লাহ মাষ্টারের ছোট ভাই মতিউর রহমান মতি ও মোকশেদ আলম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া মতিউর রহমান মতিকে তৃণমূলের নেতা কর্মীরা আরেকটি চমক হিসেবে দেখছেন। টঙ্গী ও গাজীপুরের আওয়ামী রাজনীতিতে শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের ছোট ভাই হিসেবে তার আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামীলীগের তৃনমূল রাজনীতির মাঠে একজন বলিষ্ঠ সংগঠক হিসেবে মতিউর রহমান মতি পরিচিত। টঙ্গী ও গাজীপুরের আওয়ামী রাজনীতির ত্যাগী নেতা হিসেবে সর্বস্তরের নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ করে রাখার টনিক হিসেবেও সকলের কাছে পরিচিত।
গাজীপুর মহানগর আওয়ামীলীগের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সাবেক গাছা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, টঙ্গী থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক কাজী ইলিয়াস আহম্মেদ, গাজীপুর জেলা যুবলীগ নেতা মজিবুর রহমান। এছাড়া আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. খালিদ হোসেন, কৃষি সমবায় বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. খালেকুজ্জামান, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হাজী রফিকুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক অ্যাড. মনির হোসেন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আক্তার হোসেন গাজীপুরী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবিএম নাসির উদ্দিন নাসির, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শেখ আক্কাস আলী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শহীদুল্লাহ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হোসনে আরা সিদ্দিকী জুলি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মীর মোজাফফর হোসেন, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান তরুণ, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আশরাফুল আলম আসকর, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বাছির উদ্দিন, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এম. জাহিদ আল মামুন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুল্লাহ সরকার, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন খোকন, সহ-দফতর সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, সহ-প্রচার সম্পাদক সালমা বেগম, কোষাধ্যক্ষ জয়নাল আবেদিন।
৩৪ জন নির্বাহী সদস্য হলেন, অ্যাড. আকম মোজাম্মেল হক, মেহের আফরোজ চুমকি, জাহিদ আহসান রাসেল, ডা. এমএ রশিদ, কাজী মোজাম্মেল হক, আব্দুল বারিক মিয়া, অ্যাড. শফিকুল ইসলাম বাবুল, আব্দুল হাদী শামীম, মো. ফজলুল হক, সিরাজুল ইসলাম এমএ, আলহাজ আব্দুর রশিদ, রজব আলী, রফিজ উদ্দিন, অ্যাড. হেলাল, কাজী আলী হোসেন মাস্টার, আজিজুর রহমান শিরিষ, অ্যাড. শরবেশ আলী, হেদায়েত উল্লাহ, অ্যাড. আব্দুস সাত্তার, অ্যাড. আব্দুর রহমান, মহিউদ্দিন সুন্দর, আজহার উদ্দিন, ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন, আনোয়ার হোসেন, গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, এসএম শামীম, আব্দুল আলিম মোল্লা, ফজলুর রহমান, আসাদুজ্জামান তুলা, খোরশেদ আলম রানা, খলিলুর রহমান এমএ, আকরাম হোসেন সরকার, মো. আবুল কাসেম ও ফাইজুল আলম দিলীপ।
এছাড়া উপদেষ্টামণ্ডলীর ২১ জন সদস্য হলেন, এখলাস উদ্দিন, সফুর উদ্দিন খান, আবু সাইদ খান, প্রফেসর আব্দুল বারী, কলিম উদ্দিন চেয়ারম্যান, শফিকুল আলম, মমতাজ উদ্দিন মেম্বার. আলী আমজাদ খান, কাজীমুদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন, সোহরাব উদ্দিন চেয়ারম্যান, ডা. ইউনুস, প্রফেসর বিলাল হোসেন, নাদের আলী চেয়ারম্যান, আলী আকবর, কফিল উদ্দিন, আব্দুর রউফ, আবু সাঈদ, জালাল উদ্দিন মাস্টার, রিয়াজ মাহমুদ আয়নাল ও কাজী সেলিম।
এ বিষয়ে সদ্য ঘোষিত গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. আজমত উল্লা খান বলেন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের যোগ্যতা সম্পন্ন আরো অনেক ত্যাগী নেতা কর্মী রয়েছেন। তবে যেসব নেতাকর্মী এ কমিটিতে স্থান দেয়া সম্ভব হয়নি তাদের পর্যায়ক্রমে সকলের সাথে পরামর্শ করে থানা ও ওয়ার্ড কমিটিসহ বিভিন্ন ইউনিটে স্থান দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, সকল স্তরের নেতা কর্মীদের সাথে পরামর্শক্রমে প্রবীণ নবীন সমন্বয় করেই ৭১ সদস্য বিশিষ্ট মহানগরের পূর্নাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। আগামী দিনে সকল নেতাকর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে সভানেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি সবার সহযোগীতা কামনা করেন তিনি।