
এম এ কবির/গাজীপুর অনলাইন: গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাচ্ছেন গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। ইতিমধ্যে মধ্যে দলের হাইকমান্ডের সবুজ সঙ্কেত পেয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা তাকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
জাহাঙ্গীর আলম গাজীপুর অনলাইনকে জানিয়েছেন , আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে সিটি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামার নির্দেশনা দেন। মানুষের পাশে থাকতে বলেছেন। এর বেশি কিছু এখন বলতে চাই না।
মহানগর আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের জিসিসির প্রথম নির্বাচনে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে মেয়র পদে দলীয় সমর্থন চেয়েছিলেন সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম। যিনি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে প্রায় সাড়ে তিন লাখ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে নজিরবিহীন ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন। সেই জাহাঙ্গীর ভাইস চেয়ারম্যানের পদ ছেড়ে নির্বাচনের মাঠে নামলে দল তাকে সমর্থন দেয়নি। সেই নির্বাচনে দল থেকে সমর্থন পেয়েছিলেন সাবেক টঙ্গীর পৌর মেয়র ও তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আজমতউল্লা খান। তাকে সমর্থন দেওয়ায় ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে মহানগরের অধিকাংশ নেতাকর্মী ও দলীয় সমর্থকরা। জাহাঙ্গীরকে নির্বাচনের মাঠে রাখার দাবিতে ওই সময় মাঠে নামেন হাজার হাজার মানুষ। বিক্ষুব্ধরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। পাশপাশি বন্ধ করে দেয় ট্রেন চলাচলও। কাফনের কাপড় পড়ে রাস্তায় শুয়ে পড়ে হাজারো সাধারণ জনতা।
মহানগরে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে নজর পড়ে প্রধানমন্ত্রীর। জাহাঙ্গীরকে ঢাকায় তলব করে নিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মায়ের মতো ও দলে নিজের অভিভাবক শেখ হাসিনার নির্দেশ ফেলতে পারেননি জাহাঙ্গীর। সিটি নির্বাচনের সকল প্রস্ততি থাকা সত্ত্বেও শুধু প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন জাহাঙ্গীর। সেই সঙ্গে শেখ হাসিনার নির্দেশ মতো নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলীয় প্রার্থী আজমতউল্লার পক্ষে মাঠে নামেন। কিন্তু তৃমূলের সাথে আজমত উল্লার ভালো সম্পর্ক না থাকায় বিএনপির প্রার্থী আব্দুল মান্নানের কাছে প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার ভোট কম পেয়ে পরাজিত হন টের ব্যবধানে পরাজিত হন আজমতউল্লা।
সিটি নির্বাচনের বছরখানেক পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্তত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বটি দেন জাহাঙ্গীর আলমকে। এমনকি সেই সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে আগামী নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছানোর জন্যেও নির্দেশেনা দিয়েছিলেন।
.
মহানগরে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে নজর পড়ে প্রধানমন্ত্রীর। জাহাঙ্গীরকে ঢাকায় তলব করে নিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মায়ের মতো ও দলে নিজের অভিভাবক শেখ হাসিনার নির্দেশ ফেলতে পারেননি জাহাঙ্গীর। সিটি নির্বাচনের সকল প্রস্ততি থাকা সত্ত্বেও শুধু প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন জাহাঙ্গীর। সেই সঙ্গে শেখ হাসিনার নির্দেশ মতো নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলীয় প্রার্থী আজমতউল্লার পক্ষে মাঠে নামেন। কিন্তু তৃমূলের সাথে আজমত উল্লার ভালো সম্পর্ক না থাকায় বিএনপির প্রার্থী আব্দুল মান্নানের কাছে প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার ভোট কম পেয়ে পরাজিত হন টের ব্যবধানে পরাজিত হন আজমতউল্লা।
সিটি নির্বাচনের বছরখানেক পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মতো গুরুত্তত্বপূর্ণ পদের দায়িত্বটি দেন জাহাঙ্গীর আলমকে। এমনকি সেই সময় প্রধানমন্ত্রী তাকে আগামী নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছানোর জন্যেও নির্দেশেনা দিয়েছিলেন।
.