স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীরা যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী শক্তি আর কখনোই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়ন ও প্রগতির ধারাকে যেনো বাধাগ্রস্ত করতে না পারে এ জন্য দেশাসীকে সতর্ক করে দিয়েছেন।তিনি বলেন, ‘যারা মানবতা বিরোধী কাজ করেছে, যারা এ দেশের মানুষকে হত্যা করেছে, লুটপাট করেছে, অগ্নিসংযোগ করেছে, মা-বোনদের ইজ্জত লুটেছে এবং তাদের পাকিস্তানী বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছে, তাদের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে- এই খুনীরা যেনো আর কোনদিন ক্ষমতায় আসতে না পারে, দেশকে আর যেনো ধ্বংস করতে না পারে।’

শেখ হাসিনা বলেন, আপনাদের কাছে আমার আহ্বান- যারা স্বাধীনতায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এবং দেশের উন্নয়নে বিশ্বাস করে, তারা যেনো অন্তত এ ব্যাপারে সজাগ থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল সমাবেশে সভাপতির ভাষণে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এতিমের টাকা চুরি করে, দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করে, আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায়, ২৭ জন আইন শৃঙ্খলা-রক্ষাকারি বাহিনীর সদস্যকে হত্যা করেছে- এদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আর যে উন্নয়নের কাজ আমরা করেছি, সাধারণ মানুষের কাছে সেটা তুলে ধরতে হবে। আমাদের নেতা-কর্মী যারা আছে তাদের আমি এই আহ্বান জানাবো- আপনারা গ্রামে-গঞ্জে প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় আমাদের উন্নয়ন কর্মকান্ডকে জনগণের কাছে তুলে ধরবেন।

ভবিষ্যতে যে কাজ আমরা করবো সেটাও মানুষের কাছে তুলে ধরবেন উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, আমরা মেট্রো-রেল তৈরি করছি, কর্নফুলী নদীর তলদেশে টানেল তৈরি করছি, মানুষের জন্য ঘর-বাড়ি তৈরি করে দিচ্ছি। একটা মানুষও আজকে কুঁড়েঘরে বসবাস করে না। জাতির পিতার গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প এবং তাঁর সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং গৃহায়ণ তহবিল থেকে এসব বাড়িঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় তাঁর সরকারের শাসনে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরে উন্নয়নের এই ধারাটা যেনো বজায় থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

সমাবেশে জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এবং বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি এবং লে. কর্নেল (অব.) মুহম্মদ ফারুক খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় নেতা বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম এমপি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লাহ এমপি এবং দক্ষিণের সভাপতি আবুল হাসনাত, আওয়ামী যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ, ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস এমপি বক্তৃতা করেন।

কবি নির্মলেন্দু গুণ ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের প্রেক্ষাপট নিয়ে তার বিখ্যাত কবিতা ‘স্বাধীনতা শব্দটি কিভাবে আমাদের হলো’ অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করে শোনান।

২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব ইতিহাসের অমূল্য প্রামাণ্য দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সংস্থাটির ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার’-এ অন্তর্ভুক্ত করায় এবারের ৭ মার্চ এক ভিন্ন উদ্দীপনা নিয়ে আসে সকলের মাঝে। সেদিনের সেই শ্রেষ্ঠ বিকেলের গল্পই যেন পুনরায় শুনতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এদিন হাজির হয়েছিলেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরের সারথীরা।

দুপুর ১২টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মূল মঞ্চ থেকে ঘোষণা দিয়ে জানানো হয় সমাবেশস্থল পূর্ণ হয়ে গেছে। তাই মূল সমাবেশস্থলের বাইরেও আরো অনেক লোক সমাগমের সৃষ্টি হয়।

সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, শাহবাগ, নীলক্ষেত, দোয়েল চত্বরসহ বিভিন্ন পথে যেনো জনস্রোত নামে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুুখে। শাহাবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলাভবন এলাকা, টিএসসি, বাংলা একাডেমি, দোয়েল চত্বর, হাইকোর্ট, প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকাগুলোও কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।

লাল-সবুজের টি-শার্ট ও মাথায় ক্যাপ পরে পায়ে হেঁটে বা পিকআপ ভ্যান, ট্রাক ও বাসযোগে বিভিন্ন সড়ক ধরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে দলে দলে ছুটে আসেন ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন এবং আশপাশের জেলাগুলো থেকে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থক, আর জাতি- ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণী-পেশার সর্বস্তরের জনগণ।

রং-বেরংয়ের পোশাক পরে আসে দলে দলে লোক, প্রায় প্রতিটি নেতা-কর্মীর হাতে শোভা পায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ছবি ও স্লোগান-সম্বলিত নানান রঙয়ের ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ড এবং আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক ছোট ছোট নৌকার প্রতিকৃতি।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত এ সমাবেশ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের মধ্যদিয়ে শুরু হয়। সমাবেশ পরিচালনায় ছিলেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এবং সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল। দুপুর আড়াইটায় পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলো পাঠের মাধ্যমে বিশাল সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।

এর আগে জনসভা মঞ্চে সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, দেশাত্মবোধক গান বাজানো হয়। জনসভা শুরুর আগে দলের এমপি মমতাজ সঙ্গীত পরিবেশন করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের বাংলাদেশ জাতির পিতার পদাংক অনুসরণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা আজকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে সারাবিশ্বে সম্মান পেতে যাচ্ছি।

অতি শিগগিরই বাংলাদেশ এই সম্মান পাবে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কারো কাছে মাথানত করে চলবো না, বিশ্বসভায় মর্যাদার সাথে চলবো। জাতির পিতা আমাদের সেই শিক্ষাই দিয়ে গেছেন।

প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তাঁর সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি পুনরুল্লেখ করে বলেন, জনগণের উদ্দেশ্যে তাঁর একটি আহ্বান উল্লেখ করে বলেন- এই সভায় যারা আছেন, সারা বাংলাদেশের সবার কাছে আমার আহ্বান থাকবে এই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস এবং মাদক কোনমতে যাতে আমাদের যুব সমাজকে নষ্ট করতে না পারে। তার জন্য আপনারা সজাগ থাকবেন।

আজকে আওয়ামী লীগ সরকার থাকায় দেশের যে উন্নয়ন হচ্ছে তেমনটি জিয়া, খালেদা বা এরশাদ ক্ষমতায় থাকার সময় হয়নি। কারণ, তারা দেশের স্বাধীনতাতেই বিশ্বাস করতো না, তারাতো যুদ্ধাপরাধীদের নিয়েই রাষ্ট্র চালাতে চাইতো। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি, তারা দেশের উন্নয়ন করবে কেনো, বলেন প্রধানমন্ত্রী।

হত্যার বিচার যে কেউ চাইতে পারলেও তাঁদের (তিনি এবং শেখ রেহানা) সে বিচার চাইবার কোন অধিকার ছিলো না উল্লেখ করে বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার মৃত্যুর পর ছয় বছর পর্যন্ত তাদের দেশে আসতে দেয়া হয়নি। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে থানায় মামলা করতে গেলে সে মামলা নেয়া হয়নি। কারণ, ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে জিয়া জাতির পিতার বিচারের পথকে রুদ্ধ করে রেখেছিলেন। উপরন্তু তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনীদের চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেন।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়ার মৃত্যুর পর তার কিছুই ছিলো না, কেবল ভাঙ্গা স্যুটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জি রেখে গিয়েছেন বলে বিএনপি যে অপপ্রচার চালিয়েছিলো তারও তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি জিয়া পরিবারের বিত্তবৈভবের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, তাহলে ভাঙ্গা স্যুটকেস যাদুর বাক্স হয়ে গেছে, আর ছেঁড়া গেঞ্জি থেকে ফ্রেঞ্চ শিফন বের হচ্ছে (খালেদা জিয়ার দামি শাড়ি)। কিন্তু দেশের মানুষের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি, তারা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় তথাকথিত আন্দোলনের নামে ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে বিএনপি’র সন্ত্রাস, নৈরাজ্য এবং আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে হত্যার কঠোর সমালোচনা করে একে খালেদা জিয়ার আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোর উৎসব বলেও উল্লেখ করেন।

দেশ স্বাবলম্বীতার পথে এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এ সময় ১০ লাখের অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে তাঁর সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মিয়ানমারে জনগণের ওপর অকথ্য অত্যাচার হওয়ায় প্রায় ১০ লাখের ওপর মানুষ বাংলাদেশে আশ্রয় চেয়েছে। মানবিক কারণে তাদের সরকার আশ্রয় দিয়েছে। রিলিফ এবং থাকার ব্যবস্থাও সরকার করে দিচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানের কারণ সম্পর্কে বলেন, একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যখন আমাদের দুর্দিন ছিলো পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কারণে আমাদের এক কোটি শরণার্থী ভারতের মাটিতে আশ্রয় গ্রহণ করেছিল। সে কারণে তাদের আমরা আশ্রয় দিয়েছি, তাদের আমরা খাদ্য দিচ্ছি।

বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, আজকে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের পক্ষে আছে, বাংলাদেশকে আজ তারা সম্মান ও সাধুবাদ জানাচ্ছে- কারণ, আমরা মানবতার জন্য কাজ করি ।

’৭৫-এ জাতির পিতাকে হত্যার পর নিষিদ্ধ থাকা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এবং সাধারণ জনগণ বিভিন্ন বিশেষ দিবসগুলোতে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও বাজিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্য বাংলার জনগণকে স্যালুট জানাই।

আজকে এই ভাষণ ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড মেমোরি রেজিস্টারে বিশ্বের অমূল্য প্রামাণ্য দলিল হিসেবে অন্তর্ভুক্তিতে সমগ্র বিশ্বে বাঙালি জাতির মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ ছিল তাঁর মনের কথা এবং চিন্তা থেকে উৎসারিত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ ভাষণে ২৩ বছরে বাঙালির অত্যাচার-নির্যাতনের কথা যেমন উঠে এসেছে, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য কি কি করণীয় জাতির পিতা তাও বলে গিয়েছিলেন।




তিনি বলেন, এই ভাষণের মধ্যদিয়ে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং মুক্তিযুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করে স্বাধীন জাতি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। তাই বিশ্বের অন্য যে কোন ভাষণের চেয়েও অনন্য এই ভাষণ।

আড়াই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ভাষণ, যে ভাষণ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছে তেমন ৪১টি ভাষণ নিয়ে ইংল্যান্ডের লেখক গবেষক জ্যাকব এফ ফিল্ডের গবেষণাধর্মী বই ‘উই শ্যাল ফাইট অন দ্য বিচেস : দ্য স্পিচেস দ্যাট ইনস্পায়ার্ড পিপল’ শীর্ষক বইতেও জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণ স্থান পেয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।




নাম

অর্থ ও বাণিজ্য,235,আন্তর্জাতিক,731,কাপাসিয়া,342,কালিয়াকৈর,417,কালীগঞ্জ,253,খেলা,644,গাজীপুর,3936,চাকরির খবর,33,জয়দেবপুর,1581,জাতীয়,2958,টঙ্গী,911,তথ্যপ্রযুক্তি,512,ধর্ম,196,পরিবেশ,136,প্রতিবেদন,310,বিজ্ঞান,55,বিনোদন,697,ভিডিও,58,ভিন্ন খবর,142,ভ্রমন,115,মুক্তমত,27,রাজধানী,829,রাজনীতি,1055,লাইফস্টাইল,283,শিক্ষাঙ্গন,398,শীর্ষ খবর,10757,শ্রীপুর,481,সাক্ষাৎকার,12,সারাদেশ,649,স্বাস্থ্য,212,
ltr
item
GazipurOnline.com: স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীরা যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে : প্রধানমন্ত্রী
স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীরা যেন ক্ষমতায় আসতে না পারে : প্রধানমন্ত্রী
https://2.bp.blogspot.com/-HMzjeLfrsoY/WqAxWBTM3pI/AAAAAAAAW_c/2DBkyKm82QYm13oGHwV_MeWa8R4aEky6wCLcBGAs/s400/pm-1.jpg
https://2.bp.blogspot.com/-HMzjeLfrsoY/WqAxWBTM3pI/AAAAAAAAW_c/2DBkyKm82QYm13oGHwV_MeWa8R4aEky6wCLcBGAs/s72-c/pm-1.jpg
GazipurOnline.com
https://www.gazipuronline.com/2018/03/pm7.html
https://www.gazipuronline.com/
https://www.gazipuronline.com/
https://www.gazipuronline.com/2018/03/pm7.html
true
13958681640745950
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Read More Reply Cancel reply Delete By প্রচ্ছদ PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share. STEP 2: Click the link you shared to unlock Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy