ভারতের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার লাসাগাঁওয়ে পেঁয়াজের দামে ব্যাপক ধস নেমেছে। গত দুই দিনে সেখানে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কেজি চার টাকায়! ব্যাপক লোকসানে পেঁয়াজ বিক্রি করতে গিয়ে সেখানে কৃষকের কান্না ঝরছে। অথচ সেই আমদানি হওয়া পেঁয়াজ বাংলাদেশের বাজারে পৌঁছতেই বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়! আর খুচরা বাজারে ভোক্তাকে কিনতে হচ্ছে ৩০ টাকায়। চড়াদামে কিনতে গিয়ে দেশের ভোক্তাদেরও চোখে কান্না ঝরছে।
ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যমগুলো বলছে, গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে পেঁয়াজের ব্যাপক উৎপাদন, সরবরাহের পাশাপাশি রমজানে চাহিদা কমে যাওয়ায় দামে এই ধস নেমেছে। অবশ্য গতকাল সেই পেঁয়াজ পাইকারিতে হিলি স্থলবন্দরে কেজি ১২ থেকে ১৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কম দামের পেঁয়াজ দেশের বাজারে এখনো না আসায় দাম কমেনি। দুই-তিনদিনের মধ্যেই পেয়াজের দাম কমবে দেশের খুচরা বাজারে।
ভারতের টাইমস অব ইন্ডিয়ার গতকালের খবর বলছে, পেঁয়াজের ব্যাপক সরবরাহের কারণে ভারতে পেঁয়াজের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার লাসাগাঁওয়ে পেঁয়াজের দাম গত তিন মাসে ৬৫ শতাংশ কমেছে। ২১ ফেব্রুয়ারি যে পেঁয়াজের গড়দাম ছিল কুইন্টালপ্রতি এক হাজার ৭০০ রুপি, গত ২১ মে সেটির গড়দাম কমে ৬০০ রুপিতে নেমেছে। সেই বাজারে পেঁয়াজ কুইন্টালপ্রতি সর্বনিম্ন ৪০০ রুপি থেকে ৮৬১ রুপিতে বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ কুইন্টাল মানে ১০০ কেজির দাম সর্বনিম্ন ৪০০ রুপি, কেজি চার রুপি।
মাজার প্রাঙ্গণে ১৬ হাজার বর্গমিটার এলাকায় বিছানো হয় গালিচা। যেখানে নারী ও পুরুষদের জন্য রাখা হয় আলাদা বসার স্থান।
ইফতারকারীদের জন্য প্রথমেই আসে পানি এবং স্যুপ। আর মাগরিবের আজানের আগেই আসতে থাকেন হাজার হাজার অতিথি। শুধু ইরান নয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে ইফতার করতে আসেন বহু মানুষ। পুরো রমজান মাসজুড়ে এই পবিত্র স্থানে ৩০ লাখেরও বেশি রোজাদার এখানে ইফতার করেন।