
স্থগিতাদেশ উঠে গেলেও ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোট ১৫ মে ভোট করা সম্ভব হচ্ছে না বলে আগেই জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ জানিয়েছেন, ভোটের নতুন তারিখ রবিবার চূড়ান্ত করা হবে।
গত ৬ মে হাইকোর্ট এই নির্বাচনে তিন মাসের যে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল, চার দিনের মাথায় সেটি বৃহস্পতিবার তুলে দিয়েছে আপিল বিভাগ। দুপুরে সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ আসার পর বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কমিশন সচিব।
হেলালুদ্দীন বলেন, ‘আগামী ১৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। তবে ১৩ মে রবিবার কমিশনে সভা আছে। ওইদিন নির্বাচনের দিন ধার্য করা হবে।’
ভোট করতে নতুন করে তফসিল লাগবে কি না এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘আদালত থেকে আইনজীবীর সত্যায়িত কপি আমার হাতে পৌঁছেছে। তবে ভোটের জন্য নতুন করে তফসিল করার প্রয়োজন হবে না। শুধু ভোটের তারিখ নির্ধারণ করতে হবে। সেটা রবিবার জানা যাবে।’
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনটি আপিলের শুনানি শেষে উচ্চ আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে আগামী ২৮ জুনের মধ্যে ইসিকে নির্বাচন করার আদেশ দেয়।
গত ৩১ মার্চ ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৫ মে গাজীপুরে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত ৬ মে সাভারের শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ বি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজের করা রিট আবেদনে ভোটে তিন মাসের স্থগিতাদেশ আসে।
এই আদেশের বিরুদ্ধে পরদিন বিএনপির প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার আপিল করলেও আপিল বিভাগে শুনানি হতে হতে চার দিন লেগে যায়। কারণ, ওই দিন চেম্বার বিচারক শুনানি করতে পারেননি নথিপত্র কপি না পাওয়ায়।
আর পরদিন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম আপিল করেন। আর শুনানি শেষে চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। তবে সেদিন নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আপিলের কথা জানানো হয়। আর তিনটি আপিলের শুনানি একদিনেই হয় আজ বৃহস্পতিবার।
নির্বাচনে স্থগিতাদেশ উঠে গেলেও সময় নষ্টের কারণে ১৫ মে ভোট হচ্ছে না, সেটা আগের দিনই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা জানিয়ে দিয়েছিলেন। আদালতের আদেশ পেয়ে সে কথাই আবার বললেন ইসি সচিব।
আপিল বিভাগের আদেশ অনুযায়ী ভোটের সব শেষ সময় ২৮ জুন। তবে এর আগে এক মাসের রোজা ও ঈদ রয়েছে। ১৬ মে থেকেই হতে পারে রোজা।
গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশনে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় সিইসি জানিয়েছিলেন, তারা রোজায় ভোট নিতে চান না বলে বাকি তিন মহানগর অর্থাৎ রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেটে ভোট হবে ঈদের পর।
১৫ মে গাজীপুরে ভোট না হলেও সেদিন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট হবে।
গত ৬ মে হাইকোর্ট এই নির্বাচনে তিন মাসের যে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল, চার দিনের মাথায় সেটি বৃহস্পতিবার তুলে দিয়েছে আপিল বিভাগ। দুপুরে সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ আসার পর বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কমিশন সচিব।
হেলালুদ্দীন বলেন, ‘আগামী ১৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশনে নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। তবে ১৩ মে রবিবার কমিশনে সভা আছে। ওইদিন নির্বাচনের দিন ধার্য করা হবে।’
ভোট করতে নতুন করে তফসিল লাগবে কি না এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘আদালত থেকে আইনজীবীর সত্যায়িত কপি আমার হাতে পৌঁছেছে। তবে ভোটের জন্য নতুন করে তফসিল করার প্রয়োজন হবে না। শুধু ভোটের তারিখ নির্ধারণ করতে হবে। সেটা রবিবার জানা যাবে।’
এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনটি আপিলের শুনানি শেষে উচ্চ আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে আগামী ২৮ জুনের মধ্যে ইসিকে নির্বাচন করার আদেশ দেয়।
গত ৩১ মার্চ ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৫ মে গাজীপুরে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গত ৬ মে সাভারের শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ বি এম আজহারুল ইসলাম সুরুজের করা রিট আবেদনে ভোটে তিন মাসের স্থগিতাদেশ আসে।
এই আদেশের বিরুদ্ধে পরদিন বিএনপির প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার আপিল করলেও আপিল বিভাগে শুনানি হতে হতে চার দিন লেগে যায়। কারণ, ওই দিন চেম্বার বিচারক শুনানি করতে পারেননি নথিপত্র কপি না পাওয়ায়।
আর পরদিন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম আপিল করেন। আর শুনানি শেষে চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। তবে সেদিন নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও আপিলের কথা জানানো হয়। আর তিনটি আপিলের শুনানি একদিনেই হয় আজ বৃহস্পতিবার।
নির্বাচনে স্থগিতাদেশ উঠে গেলেও সময় নষ্টের কারণে ১৫ মে ভোট হচ্ছে না, সেটা আগের দিনই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা জানিয়ে দিয়েছিলেন। আদালতের আদেশ পেয়ে সে কথাই আবার বললেন ইসি সচিব।
আপিল বিভাগের আদেশ অনুযায়ী ভোটের সব শেষ সময় ২৮ জুন। তবে এর আগে এক মাসের রোজা ও ঈদ রয়েছে। ১৬ মে থেকেই হতে পারে রোজা।
গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশনে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সময় সিইসি জানিয়েছিলেন, তারা রোজায় ভোট নিতে চান না বলে বাকি তিন মহানগর অর্থাৎ রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেটে ভোট হবে ঈদের পর।
১৫ মে গাজীপুরে ভোট না হলেও সেদিন খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট হবে।