স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে গাজীপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস উদযাপন করা হয়।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর মেডিকেল কলেজ, ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ, টঙ্গী সরকারি কলেজ, ভাওয়াল মির্জাপুর কলেজসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করেছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চান্সেলর প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া, বাউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এ মাননান, ডুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের নেতৃত্বে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে পৃথক শোক র্যালি ও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও জয়বাংলা ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ, বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে কোরআনখানি, দোয়া মাহফিল ও দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণ করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে ভোরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ, চিত্রাংকন ও আলোচনা সভার আয়োজনও করা হয়।
![]() |
বঙ্গতাজ অডিটোরিয়ামে জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠান |
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়ার সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. জাহিদ আহসান রাসেল।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর জীবনভিত্তিক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) মো. শোয়েব হাসান। বক্তব্য রাখেন পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. পরিতোষ কুমার মালাকার, পরিচালক (গবেষণা) ড. মো. লুৎফর রহমান ও পরিচালক (পরিকল্পনা ও মূল্যায়ন) ড. সৈয়দ নুরুল আলম।
এছাড়া বারি বিজ্ঞানী সমিতির (বারিসা) সাধারণ সম্পাদক ড. মুহা. সহিদুজ্জামান, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক (বারিসা) ড. দীদার সুলতানা, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মদন গোপাল সাহা, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মুজিবুর রহমান বক্তব্য রাখেন।