সকালে ঘুম থেকে উঠে নাশতা সেরেই প্রিয় মোটরবাইকে চেপে সরাসরি চলে গেলেন রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে। উদ্দেশ্য প্রিয় ছোট ভাই ও দলের চালিকাশক্তি সাকিব আল হাসানকে এক নজর দেয়া ও তার বর্তমান অবস্থার খোঁজখবর নেয়া।
বেলা এগারোটা নাগাদ হাসপাতালে পৌঁছে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় কাটান প্রিয় ছোট ভাইয়ের সঙ্গে। এসময় সাকিবের সাথে থাকা ঘনিষ্ঠ বন্ধু খান নয়ন জাগোনিউজকে নিশ্চিত করেছেন মাশরাফি-সাকিবের কথোপকথনের প্রায় পুরোটা জুড়েই ছিল এশিয়া কাপ ফাইনাল। দুজনই আফসোস-অনুশোচনায় পুড়েছেন শিরোপা জিততে না পারায়।
দুজনের আলাপে সাকিবের খেলতে না পারার কথা উঠে এসেছে বারবার। সাকিব থাকলে কখন কি করতেন, কোন সময়ে সাকিবের বোলিংটা বেশি দরকার ছিল, অমন উড়ন্ত সূচনার পরে ওয়ানডাউনে সাকিবকে পেলে ইনিংসের চালচিত্র ভিন্ন হতে পারতো- এমন আফসোস মাখা কথাবার্তাই মাশরাফির মুখে ছিলো বেশি।
সাকিবের সেই বন্ধু আরও জানিয়েছেন মেহেদি হাসান মিরাজও আজ সকালে সাকিবকে দেখতে এসেছিলেন। মজার ঘটনা হলো আগের রাতে প্রথমবারের মতো পিতা হওয়া ডানহাতি পেসার তাসকিন আহমেদ এসেছিলেন নিজের টেনশন দূর করতে, প্রিয় বড় ভাইয়ের সাথে খানিক আড্ডা দিতে।-