গাজীপুরে ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবসকে আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গাজীপুর সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গণে নির্মিত ‘অনুপ্রেরণা ১৯’ এর স্মৃতি ভাস্কর্য ম্যুরাল উদ্বোধন করা হয়েছে।
শনিবার বিকেলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রধান অতিথি হিসেবে পায়রা ও ফলক উন্মোচন করে এ ম্যুরালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
এ সময় সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো: আসাদুল ইসলাম, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ওয়াই এম বেলালুর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর সহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভাস্কর্যটিতে লুঙ্গি পরা বয়স্ক কৃষকের হাতে বল্লম, কিশোরের হাতে বাঁশের লাঠি, তার পাশেই টগবগে এক যুবকের হাতে দোনালা বন্দুক রয়েছে। তাদের পেছনে বাঁ হাতে মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের পতাকা, আর ডান হাতে সেবাদানের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন প্রেরণাদায়ী এক নারী।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের পরিকল্পনা ও অর্থায়নে ভাস্কর্যটি নির্মাণে সময় লেগেছে প্রায় তিন মাস। সার্কিট হাউজের সবুজ মাঠের মাঝখানে সাড়ে তিন ফুট উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে আছে ভাস্কর্যটি। দৃষ্টিনন্দন ও স্বাধীনতা আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত ভাস্কর্যটি এক নজর দেখার জন্য এরই মধ্যে শত শত মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন সার্টিক হাউস প্রাঙ্গণে। তরুণ ভাস্কর মুহম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী মনের মাধুরী মিশিয়ে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছেন। এটি তার প্রথম ভাস্কর্য।
ভাস্কর্যটিতে লুঙ্গি পরা বয়স্ক কৃষকের হাতে বল্লম, কিশোরের হাতে বাঁশের লাঠি, তার পাশেই টগবগে এক যুবকের হাতে দোনালা বন্দুক রয়েছে। তাদের পেছনে বাঁ হাতে মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের পতাকা, আর ডান হাতে সেবাদানের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন প্রেরণাদায়ী এক নারী।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের পরিকল্পনা ও অর্থায়নে ভাস্কর্যটি নির্মাণে সময় লেগেছে প্রায় তিন মাস। সার্কিট হাউজের সবুজ মাঠের মাঝখানে সাড়ে তিন ফুট উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে আছে ভাস্কর্যটি। দৃষ্টিনন্দন ও স্বাধীনতা আন্দোলনের স্মৃতি বিজড়িত ভাস্কর্যটি এক নজর দেখার জন্য এরই মধ্যে শত শত মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন সার্টিক হাউস প্রাঙ্গণে। তরুণ ভাস্কর মুহম্মদ আরিফুজ্জামান নূরনবী মনের মাধুরী মিশিয়ে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছেন। এটি তার প্রথম ভাস্কর্য।