একটি সংস্কৃতি চলে আসছিল, আওয়ামী লীগ সমর্থিত শিল্পীদের সাহায্যে বিএনপি আসবে না। অতীতে এমন অনেক আওয়ামী লীগ সমর্থিত শিল্প- সংস্কৃতির মানুষকে সাহায্য তো দূরের কথা, তাঁদের প্রাপ্য সম্মাননাও দেওয়া হত না। সরকারী সাংস্কৃতিক মাধ্যমগুলোতে তাঁদের অলিখিতভাবে নিষিদ্ধ করে রাখা হত। বাংলাদেশ টেলিভিশন- রেডিওতে এই চর্চা হরহামেশাই দেখা যেত। এমনটা যে আওয়ামী লীগ কিছুটা করেনি তা নয়। তবে পরিবর্তন তো দরকার। সেই পরিবর্তন আসলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই। অতীতেও তিনি এগিয়ে আসতেন। তিনি শিল্পীদের দলীয় চোখে দেখতেন না।
গেল বছর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন বিএনপির নেতা গাজী মাজহারুল আনোয়ার। পুরস্কার প্রাপ্তির পর প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এবার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন। অসুস্থ প্রখ্যাত পরিচালক আমজাদ হোসেনের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন। আমজাদ হোসেন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এ কথা সংস্কৃতি মাধ্যমের কারো অজানা নয়।
রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অসুস্থ আমজাদ হোসেনের পুত্র সোহেল আরমান বলেন, ‘এই কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী সবসময় শিল্পীদের সম্মান করেন, তাদের আপদে বিপদে এগিয়ে আসেন। আমার বাবার চিকিৎসার জন্য আমার পরিবারের পাশে এসেও দাঁড়ালেন তিনি। তার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি বাবার শারীরিক অবস্থারও খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
সোহেল আরমান আরও বলেন, ‘বিশেষ পাশে আমরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম। তিনি বাবার চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছেন। যদি বিদেশে নিয়ে যাওয়া লাগে সেটাও তিনি ব্যবস্থা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
এই গুণী নির্মাতার দুই ছেলে সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ও সোহেল আরমান উপস্থিত ছিলেন গণভবনে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশ্বাস পেয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন দুই ছেলে। সোহেল আরমান বললেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আজ প্রথম দেখা হলো। সত্যিই তিনি মমতাময়ী। আমাদের তিনি ৩০ মিনিটের বেশি সময় দিয়েছেন। এত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি আমাদের কথা ধৈর্য নিয়ে শুনেছেন, এই কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।’
প্রসঙ্গত, গত রোববার সকালে নিজ বাসভবনে আমজাদ হোসেন ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। অচেতন অবস্থায় তাকে রাজধানীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে পরে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে এখানেই আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন।
রাজধানীর ইমপালস হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অসুস্থ আমজাদ হোসেনের পুত্র সোহেল আরমান বলেন, ‘এই কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী সবসময় শিল্পীদের সম্মান করেন, তাদের আপদে বিপদে এগিয়ে আসেন। আমার বাবার চিকিৎসার জন্য আমার পরিবারের পাশে এসেও দাঁড়ালেন তিনি। তার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তিনি বাবার শারীরিক অবস্থারও খোঁজ খবর নিয়েছেন।’
সোহেল আরমান আরও বলেন, ‘বিশেষ পাশে আমরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম। তিনি বাবার চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছেন। যদি বিদেশে নিয়ে যাওয়া লাগে সেটাও তিনি ব্যবস্থা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
এই গুণী নির্মাতার দুই ছেলে সাজ্জাদ হোসেন দোদুল ও সোহেল আরমান উপস্থিত ছিলেন গণভবনে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশ্বাস পেয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন দুই ছেলে। সোহেল আরমান বললেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আজ প্রথম দেখা হলো। সত্যিই তিনি মমতাময়ী। আমাদের তিনি ৩০ মিনিটের বেশি সময় দিয়েছেন। এত ব্যস্ততার মাঝেও তিনি আমাদের কথা ধৈর্য নিয়ে শুনেছেন, এই কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।’
প্রসঙ্গত, গত রোববার সকালে নিজ বাসভবনে আমজাদ হোসেন ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। অচেতন অবস্থায় তাকে রাজধানীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে পরে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে ইমপালস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে এখানেই আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন।