গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ওমর ফারুক হত্যার ঘটনায় করা মামলার এজাহারভুক্ত ৩ নম্বর আসামি সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার সাতদিনের মাথায় বুধবার ভোরে শ্রীপুর থানা পুলিশ চাঁদপুর শহরের মান্দারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক বন্ধুর বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহযোগিতায় সোহেলের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে তার নেতৃত্বে পুলিশ অভিযান চালায়। অবশেষে শ্রীপুর পৌরসভার বহেরার চালা গ্রামের শাহজাহানের ছেলে সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শ্রমিকলীগ নেতা ওমর ফারুককে দুই হাত বিচ্ছিন্ন করে হত্যার বর্ণনা দিয়ে সোহেল রানা বুধবার বিকালে গাজীপুর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানান এসআই মোস্তাফিজ।
এর আগে ওমর ফারুককে হত্যার মিশনে ব্যবহৃত পিকআপটি উদ্ধার ও চালক জসীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। জসীমও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
২৫ অক্টোবর সকালে বহেরারচালা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের ছেলে ওমর ফারুককে দুই হাত বিচ্ছিন্ন করে হত্যা করে।
এ ঘটনায় হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে সুমন ও তার ভাই সোহেল মিয়াসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
শ্রমিকলীগ নেতা ওমর ফারুককে দুই হাত বিচ্ছিন্ন করে হত্যার বর্ণনা দিয়ে সোহেল রানা বুধবার বিকালে গাজীপুর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানান এসআই মোস্তাফিজ।
এর আগে ওমর ফারুককে হত্যার মিশনে ব্যবহৃত পিকআপটি উদ্ধার ও চালক জসীমকে গ্রেপ্তার করা হয়। জসীমও আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
২৫ অক্টোবর সকালে বহেরারচালা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের ছেলে ওমর ফারুককে দুই হাত বিচ্ছিন্ন করে হত্যা করে।
এ ঘটনায় হাফিজুল ইসলাম বাদী হয়ে সুমন ও তার ভাই সোহেল মিয়াসহ পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।