আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম উত্তোলন ও জমাদান শেষ হয়ে গেছে। আগামীকাল বুধবার দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
দলীয় সূত্রে জানাগেছে, প্রথম দিন ১ হাজার ২২৯টি, দ্বিতীয় দিন ১ হাজার ১৩২টি, তৃতীয় দিনে ৮৩৫টি সহ চারদিনে ৪ হাজার ৩৬৭টি ফরম বিক্রি হয়েছে। প্রতিটি ফরমের মূল্য ৩০ হাজার টাকা।
জানা গেছে, গতকাল আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র তুলেছেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রাম-১, ড. আবদুর রাজ্জাক টাঙ্গাইল-১, দফতর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ঢাকা-১৫, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী দিনাজপুর-২, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন জয়পুরহাট-২, শেখ হেলালের ছেলে শেখ তন্ময় বাগেরহাট-২, হুইপ ইকবালুর রহিম দিনাজপুর-৩, ডাকসুর সাবেক ভিপি আখতারুজ্জামান গাজীপুর-৫, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ঢাকা-৮, কেন্দ্রীয় সদস্য এবিএম রিয়াজুল কবির কাওছার নরসিংদী-৫, কেন্দ্রীয় সদস্য আনোয়ার হোসেন মাদারীপুর-৩, মারুফা আকতার পপি জামালপুর-৫, সাবেক ছাত্রনেতা ও প্রধানমন্ত্রীর এপিএস সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরা-১, আবু হোসাইন বিপু দিনাজপুর-১। কিশোরগঞ্জ-২ (পাকুন্দিয়া-কটিয়াদী) আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ। তার ছেলে বাবার জন্য এ মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। সিলেট-১ আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন সিলেটের সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। ফেনী-৩ আসনের জন্য নাট্যাভিনেত্রী শমী কায়সার।
লক্ষ্মীপুর সদর থেকে বিমানমন্ত্রী শাহজাহান কামাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। ঢাকা-১২ আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী। শাহ মোস্তফা আলমগীর নেত্রকোনা-২, মঞ্জুর কাদের কোরাইশী নেত্রকোনা-৩, আলমগীর হাসান নেত্রকোনা-৩, জাকারিয়া জাকির দিনাজপুর-৫, আখতারুল ইসলাম রংপুর-৩, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ নাথ বরিশাল-৫, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাহে আলম বরিশাল-২, তাজউদ্দিন আহমদ পিরোজপুর-৩, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন চট্টগ্রাম-৬, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বাগেরহাট-৪, আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ ও ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি খন্দকার তারেক রায়হান ঢাকা-৫, খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ঢাকা-২, আশিকুর রহমান চৌধুরী লাভলু ও হাজী আবুল হোসেন ঢাকা-৬।
আলম রেজা সিরাজগঞ্জ-৬, গাজী আবু সাঈদ ঢাকা-৬, আমিনুল বরিশাল-৬, নুরুল আলম মিলন পাঠান ময়মনসিংহ-৭, ইসমত আরা হ্যাপি মাগুরা-১, আনোয়ার হোসেন খান লক্ষ্মীপুর-১, সেলিনা রহমান শরীয়তপুর-১, মো. রাশেদুল আলম রাশেদ চট্টগ্রাম-৯, মেহের নিগার হোসেন তন্ময় টাঙ্গাইল-৫, এস এ মান্নান কচি ঢাকা-১৬, মনিরুল ইসলাম রাজশাহী-১, আবদুল ওয়াহাব রাজশাহী-১, মকবুল হোসেন রাজশাহী-১, ফাহিমা খানম মাদারীপুর-৩, হাসিকুর রহমান খান সবুজ পাবনা-২, কাজী রফিকুল ইসলাম ঢাকা-১৭, সৈয়দ আতিকুর রহমান ঢাকা-১৭, ফারহানা ফেরদৌসী বরগুনা-২, মোর্শেদা বেগম লিপি মুন্সীগঞ্জ-৩, এস এম সোলায়মান আলী জয়পুরহাট-১, শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপু যশোর-৬, এস এম কাদের খান ঢাকা-১৭, এম কামাল উদ্দিন আহাম্মদ সুনামগঞ্জ-৪, মো. আজিজুল হক বগুড়া-২, হালিমা খাতুন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২, মার্শাল পাভেল কক্সবাজার-২, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ইকবাল হোসেন অপু শরীয়তপুর-১, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু চট্টগ্রাম-১১, তৌহিদুল ইসলাম বুলবুল জয়পুরহাট-১, মাজহারুল ইসলাম মানিক পাবনা-৫, মাহমুদা বেগম ঢাকা-১৫, মোর্শেদ কামাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫, আখতারুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও-৩, আসনের জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম তুলেছেন।
উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে যারা মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন: সাংবাদিক নেতা ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী ফেনী-২, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ঢাকা-৭, এ কে এম শামীম ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৪, মেহের আফরোজ চুমকি-গাজীপুর-৫, নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভোলা-৩, ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ঢাকা-৮, মোহাম্মদ আরিফুর রহমান ফরিদপুর-১, হারুনুর রশিদ হাওলাদার পটুয়াখালী-১, আবদুস সালাম মুর্শেদী খুলনা-৪, কোহেলী কুদ্দুস মুক্তি নাটোর-৪, গণজাগরণ মঞ্চের নেতা এফ এম শাহীন নড়াইল-১, মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম ঢাকা-৭, ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন নওগাঁ-৫, গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন সিরাজগঞ্জ-৩, ওবায়দুল্লাহ আনোয়ার বুলবুল, সাইফুদ্দিন নাসির ফেনী-২, শফিকুর রহমান চৌধুরী, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, আখতারুজ্জামান জগলু, ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী ও কাজী মোহাম্মদ শাহজাহান সিলেট-২, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বাহাদুর বেপারী শরীয়তপুর-৩ আসনের জন্য।
এছাড়াও, কক্সবাজার থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমদ সিআইপি, আশেক উল্লাহ রফিক, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদের সভাপতি সাদাত উল্লাহ খান, সাইমুম সরওয়ার কমল, আবদুর রহমান বদি, তার সহধর্মিনী নিগার সুলতানা শাহীন চৌধুরী।
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসন থেকে যারা মনোমনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তাঁরা হলেন- কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমদ সিআইপি, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন, রেজাউল করিম, এটিএম জিয়া উদ্দিন চৌধুরী জিয়া, খালেদ মোহাম্মদ মিথুন, ড. আশরাফুল ইসলাম সজিব, মিজানুর রহমান, উম্মে কুলসুম মিনু, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দীন চৌধুরী, পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম, মাতামুহুরী (সাংগঠনিক) উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহসীন বাবুল, চকরিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটু, সহ-সভাপতি খলিলুল্লাহ চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল সিদ্দিকী।
কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা, ড. আনছারুল করিম, কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আওরঙ্গজেব মাতাব্বর, সাবেক পৌর মেয়র সরওয়ার আজম, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি অধ্যাপক সরওয়ার কামাল, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদের সভাপতি সাদাত উল্লাহ খান, সাবেক নেতা ওসমান গণি ও আওয়ামী লীগ নেত্রী প্রকৌশলি ইসমত আরা ইসমু, আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা আনোয়ার চৌধুরী, আয়ুবুর রহমান, যুবলীগ নেতা মার্শাল পাবেল।
কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী কানিজ ফাতেমা মোস্তাক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাশেদুল হক রাশেদ, নাজনিন সরওয়ার কাবেরী, মহিলা সম্পাদিকা মুসরাত জাহান মুন্নি, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জাহেদুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার বদিউল আলম, রামু উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু তালেব, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল করিম মাদু, খুনিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মাবুদ, জেলা পরিষদের সদস্য শামসুল আলম, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা প্রশান্ত ভুষন বড়ুয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক কায়সারুল হক জুয়েল, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদক তাহমিনা চৌধুরী লুনা, সদর যুবলীগের সভাপতি ইফতেখার উদ্দীন পুতু, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ জয়, এডভোকেট নাসরিন সুলতানা লিনা, জয়া জাহান চৌধুরী।
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসন থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, সাংসদের সহধর্মিনী নিগার সুলতানা শাহীন চৌধুরী, সাবেক সাংসদ ও টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শফিক মিয়া, সহ-সভাপতি এম এ জহির, সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর, জেলা যুবলীগের সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর, তাঁতীলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাধনা দাস গুপ্তা, উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আলম, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব সোনা আলী, রশিদ আহমদ, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক চৌধুরী ও তাঁর সহধর্মিনী জেলা পরিষদ সদস্য আশরাফ জাহান কাজল, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, আবুল মনছুর চৌধুরী, আমিনুল হক আমিন, সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আলী আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মৌলানা রফিক উদ্দীন, বাহারছড়া ইউপি চেয়ারম্যান মৌলভী আবদুল আজিজ ও মৌলানা ফরিদুল আলম।
টাঙ্গাইল-১ (ধনবাড়ী-মধুপুর)
এ আসনে মোট ৪ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। তাঁরা হলেন- বর্তমান এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য ডা. আব্দুল রাজ্জাক ভোলা, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য মাসুদ রানা এবং ব্যবসায়ী সবুজ তালুকদার।
টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর)
এ আসন থেকে ১৭ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এরা হলেন- বর্তমান এমপি খন্দকার আসাদুজ্জামান, বর্তমান সংসদ সদস্যের ছেলে মশিউজ্জামান রোমেল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আশরাফউজ্জামান স্মৃতি, জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান ছোটমনি, গোপালপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইউনুস ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু, গোপালপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি খন্দকার গিয়াস উদ্দিন, ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মুক্তিযোদ্ধা ড. নুরুন নবী, বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, হারুনুর রশীদ বীর প্রতিক, অ্যাডভোকেট শামসুল আলম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাবেক নেতা রফিকুল ইলমাম মঞ্জু, ভূঞাপুর পৌরসভার মেয়র মাকসুদুল হক, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল লতিফ, একেএম শহিদুর রহমান, আসলাম খান এবং সাঈদ চৌধুরী।
টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল)
এ আসন থেকে ১১ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন। তাঁরা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শিল্পপতি সৈয়দ আবু ইউসুফ আব্দুল্লাহ তুহিন, ঘাটাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম লেবু, ডেপুটি এটর্নি জেনারেল শহিদুল ইসলাম, তেজগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও সমৃদ্ধ ঘাটাইল ঢাকার আহ্বায়ক ড. অধীর চন্দ্র সরকার, সাবেক এমপি প্রয়াত ডা. মতিউর রহমানের ছেলে তানভীর রহমান, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এস আকবার খান, সোনালী ব্যাংকের পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা ড. নুরুল আলম তালুকদার, সরকারি জিবিজি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ওয়াহেদ শরিফ সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কোহিনূর হোসেন খান।
টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী)
এ আসন থেকে মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন ৫ জন। তাঁরা হলেন- বর্তমান এমপি হাসান ইমান খান সোহেল হাজারি, কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোজহারুল ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক সোলায়মান হাসান, কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক ও এফবিসিসিআই’র পরিচালক আবু নাসের এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ব্যবসায়ী ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী।
টাঙ্গাইল-৫ (সদর)
এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের ৭ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এ আসনের বর্তমান এমপি ছানোয়ার হোসেন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। এছাড়া মনোনয়নপত্র কিনেছেন টাঙ্গাইলের সংরক্ষিত আসনের এমপি মনোয়ারা বেগম, টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জামিলুর রহমান মিরন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নাহার আহমেদ, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক মেহের নীগার তনময়, কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির অর্থ ও পরিকল্পনা কমিটির সহসম্পাদক জিয়াউল আবেদীন এবং প্রয়াত আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুল মান্নানের ছেলে আনিছুর রহমান শাহেদ।
টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর)
এ আসন থেকে ১৩ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। তাঁরা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আবদুল বাতেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতা ও দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ব্যারিষ্টার আশরাফুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সহ সম্পাদক তারেক শামস খান হিমু, জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ইনসাফ আলী ওসমানী, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সহ-সভাপতি কাজী এটিএম আনিসুর রহমান বুলবুল, নাগরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শেখ আব্দুর রহিম ইলিয়াস, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম প্রামানিক, কেন্দ্রীয় আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের সহ-সভাপতি হামিদুর রহমান ঝন্টু, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক খোরশেদ আলম বাবুল, দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মাহমুদ উল্লাহ লিলু।
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর)
এ আসন থেকে ৬ জন মনোনয়নপত্র কিনেছেন। তাঁরা হলেন- স্থানীয় সংসদ সদস্য একাব্বর হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনিবাহীর সদস্য ও টাঙ্গাইল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি খান আহমেদ শুভ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শরীফ মাহমুদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মেজর (অব.) খন্দকার এ হাফিজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ওয়াহিদ ইকবাল এবং মির্জাপুরের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালমা ছালাম উর্মি।
টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল)
এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন ১১ জন। তাঁরা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য অনুপম শাহজাহান জয়, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহের (ভিপি), সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত সিকদার, অধ্যক্ষ সাঈদ আজাদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী আতাউল মাহমুদ, প্রকৌশলী আসাদুল হক তালুকদার, আওয়ামীলীগ নেতা জুয়েল সরকার, ডা. জুয়েল, বাসাইল উপজেলা তাঁতী লীগের সভাপতি বদিউজ্জামান বিদ্যুত, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম খান, আওয়ামী লীগ নেতা সরকার মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান ফারুক।
সিরাজগঞ্জ ১ (কাজীপুর ও সদর আংশিক) আসনে দু'জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এবং তার ছেলে সাবেক সাংসদ তানভীর শাকিল জয়।
সিরাজগঞ্জ ২ (সদর ও কামারখন্দ) আসনে দু'জন। বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না ও জান্নাত আরা তালুকদার।
সিরাজগঞ্জ ৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ) আসনে ১৭ জন। বর্তমান সংসদ সদস্য ম ম আমজাদ হোসেন মিলন, রায়গঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিন্নাহ আলমাজী, সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম শরিফ, শিল্পপতি লুৎফর রহমান দিলু, তাড়াশ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হক, সাবেক সংসদ সদস্য ইসহাক তালুকদারের ছেলে ইমরুল হোসেন তালুকদার ইমন, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন সুইট, ডা. আব্দুল আজিজ, সাংবাদিক ড. মিথুন মোস্তাফিজ, ইউপি চেয়ারম্যান মোক্তার হোসেন, মো. মনিরুজ্জামান, হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি স্বপন রায়, সাইদুর রহমান পল, দুলাল খান, আবুল কালাম আজাদ হৃদয়, গোলাম হোসেন সুমন ও আহসান হাবিব সুজন।
সিরাজগঞ্জ ৪ (উল্লাপাড়া) আসনে সাত জন। তারা হলেন- বর্তমান সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম, সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাহেদুল হক, সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আব্দুল লতিফ মির্জার মেয়ে সেলিনা মির্জা, উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল আলিম ও মমিন সিরাজী।
সিরাজগঞ্জ ৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসনে নয় জন। তারা হলেন- সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ মন্ডল, তার ছেলে আব্দুল মমিন মন্ডল, উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ আলী আকন্দ, অ্যাডভোকেট গাজী আব্দুর রহমান, গাজী শফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের ক্রিড়া সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মোহন, বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন ও আবু বকর সিদ্দিক।