আন্তর্জাতিক ইভেন্টে যে সব ফেডারেশনের পদক জয়ের সম্ভাবনা আছে, তাদের অগ্রাধিকার দিয়ে সাজানো হবে আগামী এক বছরের ক্রীড়া পরিকল্পনা। দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম দিন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে এসে এ কথাই জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। তবে সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে একটি সুনির্দিষ্ট ক্রীড়া নীতি চাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
দায়িত্ব গ্রহণের পর যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী প্রথমবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে। তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে উপস্থিত ক্রীড়াঙ্গনের সবাই। একই সঙ্গে নিয়ে এসেছেন প্রত্যাশার ফুলঝুরি। অভিভাবক ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট। তাই সমস্যা বুঝে দেবেন টোটকা। দুর হবে এই অঙ্গনের সকল অসঙ্গতি। নতুন বছরে নতুন করে পথচলা এমনই স্বপ্ন সংশ্লিষ্টদের।
প্রথমবারের জাহিদ আহসান যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব পেলেও, সংশ্লিষ্ট দফতর নিয়ে মাথা ঘামিয়েছেন গেল আট বছর। তাই খুব ভালো করেই জানেন, এগিয়ে যেতে হলে সর্বাগ্রে হাত দিতে হবে কোথায়, কোথায়! যার প্রমান পাওয়া গেলো তার আগামী এক বছরের কর্ম পরিকল্পনায়।
জাহিদ আহসান রাসেল (প্রতিমন্ত্রী, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়) আমরা কিছু ফেডারেশনকে প্রায়োরিটি দিতে চাই যারা আমাদের পুরস্কার এনে দিতে পারবে।
এক ক্রিকেট বাদে গেল ক'বছরে বড় কোন সফলতা আসেনি দেশের অন্য কোন ক্রীড়াঙ্গন থেকে। শুটিং, আর্চারির মত ইভেন্টগুলো মাঝে মধ্যে ঝলক দেখালেও, রয়েছে ধারাবাহিকতার স্পট অভাব। তাই সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রতি মন্ত্রীর কাছে একটি সুনির্দিষ্ট ক্রীড়া নীতি চান সংশ্লিষ্টরা।
একই সঙ্গে, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সঙ্গে কিছু কিছু ফেডারেশনের যে দুরত্ব আছে, তা ঘোচাতে তিনি উদ্দোগী হবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন ক্রীড়া সংগঠকরা।