ডেস্ক: গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের হাড়িনাল এলাকায় নির্বাচনের দিন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ লিয়াকত হোসেন (৪৫) নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় ৩৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরো ২০/২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। সোমবার রাতে নিহতের বড়ভাই আইয়ুব রানা বাদী হয়ে গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
পুলিশ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এজাহারভূক্ত ৮ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো-হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৪৮), মো: ফাহিম রেজা (২১), মো: সাব্বির (২৪), মো: সাগর চৌধুরী (১৮), মো: রাসেল (১৮), আহমেদ হোসেন (১৮), মোর্শেদুল কবির শিপন (৪২) ও মশিউর রহমান জুয়েল (৩৮)। তাদের বাড়ি সিটি কর্পোরেশনের হাড়িনাল, বাঙ্গালগাছ, বরুদা ও দক্ষিণছায়াবীথি এলাকায়।
বাদী আইয়ুব রানা মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন, লিয়াকত হোসেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ সম্পৃক্ত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি গাজীপুর জেলা শহরের কাজী আজিম উদ্দিন কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি এবং জেলা ছাত্র লীগের সাবেক ১নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন উপলক্ষে লিয়াকত তার বন্ধু খাইরুল, আশরাফকে সাথে নিয়ে দুপুর দেড়টার দিকে হাড়িনাল উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ২০০ গজ উত্তরে রেজাউল করিমের বাড়ির সামনে রাস্তায় পৌঁছলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে পূর্ব শত্রæতার জেরে আসামীরা পূর্বপরিকল্পিতভারে তাদের উপর অতর্কিতে হামলা চালায়। এসময় হামলাকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে লিয়াকতসহ ওই তিনজনকে আহত করে। আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে হামলাকারীরা গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চলে যায়।
পরে আহতদের উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। গুরুতর আহত লিয়াকত ও আশরাফকে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। লিয়াকতের অবস্থার অবনতি হলে তাকে উত্তরার লেকভিউ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিয়াকতকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত আশরাফ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বাদী এজাহারে আরো উল্লেখ করেন, আসামীরা পূর্ব হতেই আমার ভাইয়ের সাথে শক্রতা করে আসছিল। নির্বাচন উপলক্ষে আমার ভাই ইতিপূর্বে নৌকা মার্কায় ভোট চাইতে গেলে আসামীরা তাকে হত্যা করার হুমকিসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়।
এ ব্যাপারে গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সমীর চন্দ্র সূত্রধর জানান, লিয়াকত হত্যার ঘটনায় ৩৪ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরো ২০/২৫ জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় এজাহারভূক্ত ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেফতারে বিভিন্নস্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলো-হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৪৮), মো: ফাহিম রেজা (২১), মো: সাব্বির (২৪), মো: সাগর চৌধুরী (১৮), মো: রাসেল (১৮), আহমেদ হোসেন (১৮), মোর্শেদুল কবির শিপন (৪২) ও মশিউর রহমান জুয়েল (৩৮)। তাদের বাড়ি সিটি কর্পোরেশনের হাড়িনাল, বাঙ্গালগাছ, বরুদা ও দক্ষিণছায়াবীথি এলাকায়।
বাদী আইয়ুব রানা মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন, লিয়াকত হোসেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ সম্পৃক্ত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি গাজীপুর জেলা শহরের কাজী আজিম উদ্দিন কলেজের ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি এবং জেলা ছাত্র লীগের সাবেক ১নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন উপলক্ষে লিয়াকত তার বন্ধু খাইরুল, আশরাফকে সাথে নিয়ে দুপুর দেড়টার দিকে হাড়িনাল উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ২০০ গজ উত্তরে রেজাউল করিমের বাড়ির সামনে রাস্তায় পৌঁছলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে পূর্ব শত্রæতার জেরে আসামীরা পূর্বপরিকল্পিতভারে তাদের উপর অতর্কিতে হামলা চালায়। এসময় হামলাকারীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে লিয়াকতসহ ওই তিনজনকে আহত করে। আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসতে থাকলে হামলাকারীরা গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চলে যায়।
পরে আহতদের উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। গুরুতর আহত লিয়াকত ও আশরাফকে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। লিয়াকতের অবস্থার অবনতি হলে তাকে উত্তরার লেকভিউ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক লিয়াকতকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত আশরাফ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বাদী এজাহারে আরো উল্লেখ করেন, আসামীরা পূর্ব হতেই আমার ভাইয়ের সাথে শক্রতা করে আসছিল। নির্বাচন উপলক্ষে আমার ভাই ইতিপূর্বে নৌকা মার্কায় ভোট চাইতে গেলে আসামীরা তাকে হত্যা করার হুমকিসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়।
এ ব্যাপারে গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সমীর চন্দ্র সূত্রধর জানান, লিয়াকত হত্যার ঘটনায় ৩৪ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরো ২০/২৫ জনকে আসামী করে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় এজাহারভূক্ত ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেফতারে বিভিন্নস্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।