অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে ইন্টানেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগে গতকাল গভীর রাতে রাজধানীর দক্ষিনখান এলাকা থেকে ২ শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১।
তারা হলো- ইয়াসিন আরাফাত (২৭) ও তার সহযোগি সাইফুল ইসলাম (৩০)। পর্ণোগ্রাফি তৈরির কাজে ব্যবহৃত ৩টি মোবাইল ও ১টি মেমোরি কার্ড উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১ এর সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) মো.কামরুজ্জামান বলেন, ইয়াসিন আরাফাত জিজ্ঞাসাবাদে জানায় ২০১৩ সালে সে সরকারি তিতুমীর কলেজে অনার্সে ভর্তি হয় এবং সাবজেক্ট পছন্দ না হওয়ায় পরবর্তীতে সে স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। সেখান থেকে ২০১৭ সালে ইংরেজিতে অনার্স সম্পন্ন করে উত্তরখান সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে চাকরি নেয়। কয়েক মাস সেখানে চাকরি করার পর ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক জানাজানি হলে কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করে। পরে সোনালী মডেল কিন্ডারগার্টেনে ইংরেজী শিক্ষক হিসেবে চাকরি নেয়।
কিছুদিন পর একই কারণে বরখাস্ত হয় এবং গৃহ শিক্ষক হিসেবে কাজ করা শুরু করে। তিতুমীরে পড়ার সময় তার সঙ্গে জ্যোতি নামে একটি মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং তাকে বিবাহ করে ১ বছর পর ডিভোর্স দিয়ে দেয়। ৬ মাস পূর্বে আলপনা নামক তার এক ছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিবাহ করে এবং তাকেও ডিভোর্স দিয়ে দেয়। ডিভোর্সের পর তাদের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করত এবং টাকা না দিলে তার নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিত। এ পর্যন্ত সে ৪/৫ জন মেয়েকে বিবাহের ফাঁদে ফেলে ব্ল্যাকমেইল করেছে।
সাইফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় ২০১৬ সালে বরিশাল বিএম কলেজ কলেজ হতে মাষ্টার্স সম্পন্ন করে। চাকরির আশায় ঢাকায় তার বড় ভাইয়ের কাছে চলে আসে। দক্ষিনখান চালাবনস্থ খৈনকুটি আইডিয়াল স্কুলে হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে চাকরি নেয়। ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পরায় তাকে বরখাস্থ করে। পরে উত্তরখান সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে চাকুরী নেয়। কিছুদিন চাকরি করার পর একই কারণে বরখাস্থ হয় এবং সোনালী মডেল কিন্ডারগার্টেনে চাকরি নেয়।
শিক্ষকতার পাশাপাশি সে বাসায় গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াত। ওই দুই শিক্ষক ছাত্রীদের কাছ থেকে ফেইসবুক আইডি নিত। ফেইসবুকে চ্যাট করার এক পর্যায়ে তারা ছাত্রীদের মোবাইল নাম্বার নিয়ে নিত। ছাত্রীদের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ এ ভিডিও কলে কথা বলত এবং তাদের সাথে নগ্ন ছবি আদান-প্রদান করত। তারা ছাত্রীদেরকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বাসায় নিয়ে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তুলত। তা ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবার নামে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা দাবি করত এবং পর্ণোগ্রাফি তৈরিতে চাপ দিতো।
যে সকল মহিলাদের স্বামী বিদেশ বা যাদের স্বামী ঢাকার বাহিরে চাকুরী করে তাদের চিহ্নিত করে ফেইসবুকের মাধ্যমে সম্পর্ক করে তুলত। তাদের রুমে লুকানো গোপন ক্যামেরায় তা ভিডিও করে মোটা অংকের টাকা দাবি করত।
তারা হলো- ইয়াসিন আরাফাত (২৭) ও তার সহযোগি সাইফুল ইসলাম (৩০)। পর্ণোগ্রাফি তৈরির কাজে ব্যবহৃত ৩টি মোবাইল ও ১টি মেমোরি কার্ড উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১ এর সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) মো.কামরুজ্জামান বলেন, ইয়াসিন আরাফাত জিজ্ঞাসাবাদে জানায় ২০১৩ সালে সে সরকারি তিতুমীর কলেজে অনার্সে ভর্তি হয় এবং সাবজেক্ট পছন্দ না হওয়ায় পরবর্তীতে সে স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। সেখান থেকে ২০১৭ সালে ইংরেজিতে অনার্স সম্পন্ন করে উত্তরখান সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে চাকরি নেয়। কয়েক মাস সেখানে চাকরি করার পর ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক জানাজানি হলে কর্তৃপক্ষ তাকে বরখাস্ত করে। পরে সোনালী মডেল কিন্ডারগার্টেনে ইংরেজী শিক্ষক হিসেবে চাকরি নেয়।
কিছুদিন পর একই কারণে বরখাস্ত হয় এবং গৃহ শিক্ষক হিসেবে কাজ করা শুরু করে। তিতুমীরে পড়ার সময় তার সঙ্গে জ্যোতি নামে একটি মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং তাকে বিবাহ করে ১ বছর পর ডিভোর্স দিয়ে দেয়। ৬ মাস পূর্বে আলপনা নামক তার এক ছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিবাহ করে এবং তাকেও ডিভোর্স দিয়ে দেয়। ডিভোর্সের পর তাদের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করত এবং টাকা না দিলে তার নগ্ন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিত। এ পর্যন্ত সে ৪/৫ জন মেয়েকে বিবাহের ফাঁদে ফেলে ব্ল্যাকমেইল করেছে।
সাইফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় ২০১৬ সালে বরিশাল বিএম কলেজ কলেজ হতে মাষ্টার্স সম্পন্ন করে। চাকরির আশায় ঢাকায় তার বড় ভাইয়ের কাছে চলে আসে। দক্ষিনখান চালাবনস্থ খৈনকুটি আইডিয়াল স্কুলে হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে চাকরি নেয়। ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পরায় তাকে বরখাস্থ করে। পরে উত্তরখান সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজে চাকুরী নেয়। কিছুদিন চাকরি করার পর একই কারণে বরখাস্থ হয় এবং সোনালী মডেল কিন্ডারগার্টেনে চাকরি নেয়।
শিক্ষকতার পাশাপাশি সে বাসায় গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াত। ওই দুই শিক্ষক ছাত্রীদের কাছ থেকে ফেইসবুক আইডি নিত। ফেইসবুকে চ্যাট করার এক পর্যায়ে তারা ছাত্রীদের মোবাইল নাম্বার নিয়ে নিত। ছাত্রীদের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপ এ ভিডিও কলে কথা বলত এবং তাদের সাথে নগ্ন ছবি আদান-প্রদান করত। তারা ছাত্রীদেরকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বাসায় নিয়ে শারিরীক সম্পর্ক গড়ে তুলত। তা ভিডিও ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবার নামে তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা দাবি করত এবং পর্ণোগ্রাফি তৈরিতে চাপ দিতো।
যে সকল মহিলাদের স্বামী বিদেশ বা যাদের স্বামী ঢাকার বাহিরে চাকুরী করে তাদের চিহ্নিত করে ফেইসবুকের মাধ্যমে সম্পর্ক করে তুলত। তাদের রুমে লুকানো গোপন ক্যামেরায় তা ভিডিও করে মোটা অংকের টাকা দাবি করত।
COMMENTS