রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেছে, রাজধানী বনানীর ১৭ নম্বর রোডের এফআর টাওয়ার নামে যে ভবনটিতে বৃহস্পতিবার ভয়াবহ আগুন লেগে ১৯ জনের মৃত্যু ঘটেছে, সেটি রাজউকের অনুমোদিত নকশা লঙ্ঘন করে তৈরি করা।
তিনি একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর ১৮তলা ভবন নির্মাণের জন্য এর নকশা অনুমোদন করা হলেও সেখানে পরবর্তীতে নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা।
শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে বলেও জানান রাজউক চেয়ারম্যান।
বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর ওই ভবনে আগুন লাগার পরই এটির কাগজপত্র যাচাই করে দেখে রাজউক কর্তৃপক্ষ।
রাজউক চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।
রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানান, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই।
শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।
এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে। ভবনটি নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে বনানীর ১৭ নম্বর রোডের ওই ভবনটির ৯ তলা থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। পরে এ আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো ভবনে।
ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডে এক শ্রীলঙ্কান নাগরিকসহ অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে সাতজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে এতে ৭০ জন আহত হয়েছেন। তবে হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
নিহতরা হলেন- শ্রীলঙ্কান নাগরিক নিরস (কুর্মিটোলা হাসপাতাল), গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার বালুগ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে পারভেজ সাজ্জাদ (৪৭) (বনানী ক্লিনিক), দিনাজপুর জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার আবুল কাশেমের ছেলে মামুন (ইউনাইটেড হাসপাতাল), আমিনা ইয়াসমিন (৪০) (এ্যাপোলো হাসপাতাল), আবদুল্লাহ ফারুক (ঢাকা মেডিকেল), মাকসুদুর (৬৬) ও মনির (৫০)। পরবর্তীতে ওই ভবন থেকে উদ্ধার হওয়া বাকিদের নাম জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের ২২টি ইউনিট দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা চেষ্টার পর বিকাল বিকাল পৌনে ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন এখনও পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস সদর দফতরের ডিউটি অফিসার মিজানুর রহমান।
আগুন লাগার ঘটনায় স্থানীয় এমপি আকবর হোসেন পাঠান (চলচ্চিত্র অভিনেতা ফারুক), ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করেছেন।
জানা গেছে, ভবনটিতে দ্যা ওয়েভ গ্রুপ, হেরিটেজ এয়ার এক্সপ্রেস, আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড ছাড়াও অর্ধশতাধিক অফিস রয়েছে।
তিনি একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর ১৮তলা ভবন নির্মাণের জন্য এর নকশা অনুমোদন করা হলেও সেখানে পরবর্তীতে নির্মাণ করা হয়েছে ২৩ তলা।
শুধু তাই নয়, রাউজকের অনুমোদিত নকশা থেকে এই ভবনের নকশায় আরও অনেক বিচ্যূতি রয়েছে বলেও জানান রাজউক চেয়ারম্যান।
বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউর ওই ভবনে আগুন লাগার পরই এটির কাগজপত্র যাচাই করে দেখে রাজউক কর্তৃপক্ষ।
রাজউক চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বলেন, আগুন লাগার পর আমরা যখন তথ্য ঘাঁটতে গেছি, তখন আমরা এটা পেয়েছি।
রাজউকের চেয়ারম্যান আরও জানান, এফআর টাওয়ারের মালিকপক্ষ ২০০৫ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি রাজউকের কাছে আরেকটি নকশা পেশ করে, যার সঙ্গে রাজউকে সংরক্ষিত নকশার কোন মিল নেই।
শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের যে মূল নকশা রাজউকের অনুমোদন পেয়েছিল, সেটির সঙ্গেও নির্মিত ভবনটির অনেক বিচ্যূতি রয়েছে।
এ ব্যাপারে ২০০৭ সালে রাজউক একটি রিপোর্টও তৈরি করে। ভবনটি নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, তাদের সবারই শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে বনানীর ১৭ নম্বর রোডের ওই ভবনটির ৯ তলা থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। পরে এ আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো ভবনে।
ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডে এক শ্রীলঙ্কান নাগরিকসহ অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে সাতজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে এতে ৭০ জন আহত হয়েছেন। তবে হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
নিহতরা হলেন- শ্রীলঙ্কান নাগরিক নিরস (কুর্মিটোলা হাসপাতাল), গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার বালুগ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে পারভেজ সাজ্জাদ (৪৭) (বনানী ক্লিনিক), দিনাজপুর জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার আবুল কাশেমের ছেলে মামুন (ইউনাইটেড হাসপাতাল), আমিনা ইয়াসমিন (৪০) (এ্যাপোলো হাসপাতাল), আবদুল্লাহ ফারুক (ঢাকা মেডিকেল), মাকসুদুর (৬৬) ও মনির (৫০)। পরবর্তীতে ওই ভবন থেকে উদ্ধার হওয়া বাকিদের নাম জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের ২২টি ইউনিট দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা চেষ্টার পর বিকাল বিকাল পৌনে ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুন এখনও পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস সদর দফতরের ডিউটি অফিসার মিজানুর রহমান।
আগুন লাগার ঘটনায় স্থানীয় এমপি আকবর হোসেন পাঠান (চলচ্চিত্র অভিনেতা ফারুক), ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করেছেন।
জানা গেছে, ভবনটিতে দ্যা ওয়েভ গ্রুপ, হেরিটেজ এয়ার এক্সপ্রেস, আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড ছাড়াও অর্ধশতাধিক অফিস রয়েছে।
COMMENTS