টঙ্গীতে র্যাব অভিযান চালিয়ে ছিনতাইকারী চক্রের হোতা নয়ন ওরফে বাবুসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে।
শুক্রবার দুপুরে র্যাব-১ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে টঙ্গীর সেনাকল্যাণ কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের সামনে ছিনতাইকারী চক্রের কতিপয় সদস্য ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে- এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় র্যাবের আভিযানিক দল। অভিযানকালে ছয় ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার এবং তাদের কাছ থেকে ছিনতাইকৃত ১৯টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার মিয়াপাড়া এলাকার মোতালেব হোসেনের ছেলে নয়ন ওরফে বাবু (২৫), তার ভাই ইসমাইল হোসেন ওরফে জনি (১৮), ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানার লক্ষ্মীখোলা এলাকার মৃত আব্দুল খালেক মিয়া ছেলে কামরুজ্জামান মিয়া (২৫), ঢাকার তুরাগ থানার নলভোগ এলাকার জমির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ (২২), চাঁদপুরের কচুয়া থানার মনপুরা এলাকার দুলাল বেপারীর ছেলে রাসেল বেপারী (১৯) ও পঞ্চগড় সদরের টুনীরহাটের সিরাজ মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২০)।
র্যাব আরো জানায়, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করেছে। তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন টঙ্গী, আব্দুল্লাহপুর, চৌরাস্তা, বেড়িবাধ, আশুলিয়া ও আশপাশের এলাকায় পথচারী, বাস ও ট্রেনের যাত্রীদের মোবাইল, টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে আসছিল।
ছিনতাই চক্রের হোতা নয়ন ওরফে বাবু। তার নির্দেশে সদস্যরা ওই সব এলাকায় ছিনতাই করে থাকে। নয়ন ওরফে বাবু প্রত্যেক সদস্যের এলাকা ভাগ করে দেয়। নয়ন পেশায় হকার, তার ভাই জনি লেগুনার হেলপার ও কাঁচামালের আড়তে কাজ কওে, কামরুল হাসান পেশায় ড্রাইভার, শরিফুল বায়িং হাউজের ক্লিনার, জাহাঙ্গীর মাছের আড়তে কাজ করে এবং রাসেল স্থানীয় প্লাস্টিক ফ্যাক্টরিতে চাকরি করে।
শুক্রবার দুপুরে র্যাব-১ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে টঙ্গীর সেনাকল্যাণ কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের সামনে ছিনতাইকারী চক্রের কতিপয় সদস্য ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে- এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় র্যাবের আভিযানিক দল। অভিযানকালে ছয় ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার এবং তাদের কাছ থেকে ছিনতাইকৃত ১৯টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার মিয়াপাড়া এলাকার মোতালেব হোসেনের ছেলে নয়ন ওরফে বাবু (২৫), তার ভাই ইসমাইল হোসেন ওরফে জনি (১৮), ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানার লক্ষ্মীখোলা এলাকার মৃত আব্দুল খালেক মিয়া ছেলে কামরুজ্জামান মিয়া (২৫), ঢাকার তুরাগ থানার নলভোগ এলাকার জমির আলীর ছেলে শরিফুল ইসলাম ওরফে শরীফ (২২), চাঁদপুরের কচুয়া থানার মনপুরা এলাকার দুলাল বেপারীর ছেলে রাসেল বেপারী (১৯) ও পঞ্চগড় সদরের টুনীরহাটের সিরাজ মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (২০)।
র্যাব আরো জানায়, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করেছে। তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন টঙ্গী, আব্দুল্লাহপুর, চৌরাস্তা, বেড়িবাধ, আশুলিয়া ও আশপাশের এলাকায় পথচারী, বাস ও ট্রেনের যাত্রীদের মোবাইল, টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে আসছিল।
ছিনতাই চক্রের হোতা নয়ন ওরফে বাবু। তার নির্দেশে সদস্যরা ওই সব এলাকায় ছিনতাই করে থাকে। নয়ন ওরফে বাবু প্রত্যেক সদস্যের এলাকা ভাগ করে দেয়। নয়ন পেশায় হকার, তার ভাই জনি লেগুনার হেলপার ও কাঁচামালের আড়তে কাজ কওে, কামরুল হাসান পেশায় ড্রাইভার, শরিফুল বায়িং হাউজের ক্লিনার, জাহাঙ্গীর মাছের আড়তে কাজ করে এবং রাসেল স্থানীয় প্লাস্টিক ফ্যাক্টরিতে চাকরি করে।
COMMENTS