মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, যারা ইয়াবা আনে তারা খারাপ মানুষ। তারা চেষ্টা করবে আনতে, আমরা চেষ্টা করছি বাধা দিতে। আপনারা উদ্ধার কাজটা দেখুন, ব্যাপকভাবে ইয়াবাসহ পাচারকারীদের আটক করা হচ্ছে।
আজ বুধবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটির বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে কাজ করেছে এবং নির্বাচন কমিশনকে যেভাবে সহায়তা করেছে সে বিষয়ে আমরা তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে একটি দিক থেকে আমরা খুবই সফল হয়েছি। সেটা হলো বাইরে থেকে মাদক আনা বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সফলতার সঙ্গে আটক করতে পারছে।
তিনি বলেন, বিগত যেকোন সময়ের চেয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল যাচ্ছে। এটা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য কাজ করা হবে। আর সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের উপর কঠোরভাবে দৃষ্টি রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা বাহিনী কড়া নজরদারি রাখবেন।
তিনি বলেন, আমরা এবার গুরুত্ব দিচ্ছি দুটি বিষয়ে। একটি হলো- যারা মাদক ব্যবহারকারী তাদেরকে আরও বেশি আইডেন্টিফাই করে গ্রেফতার করা। আরেকটি হলো- মাদক নিরাময় কেন্দ্র আমাদের দেশে খুবই অপ্রতুল। এসব নিরাময় কেন্দ্র সরকারি ও বেসরকারিভাবে কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি।
যারা মাদকে আসক্ত ছিল তাদের নিরাময় কেন্দ্রে নিয়ে কিভাবে ভাল করা যায় সে বিষয়ে আমরা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি, বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ব্যবস্থা নিয়েছেন ভাসানচরে নিতে তা ত্বরান্বিত করতে কাজ করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি, কিছু এনজিও আছে যারা রোহিঙ্গা নিয়ে কাজ করছে।
আমাদের গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, তারা খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে। গেল সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাদের হোটেল ভাড়া বাবদ ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড়’শ কোটি টাকা এবং ফ্লাট ভাড়া দিয়েছে আট কোটি টাকার উপরে। এটা দুঃখজনক।
তিনি বলেন, যাদের জন্য বিদেশ থেকে টাকা আনা হয় সেই রোহিঙ্গাদের জন্য মোট টাকার ২৫ শতাংশও খরচ হয় না। আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি, ৭৫ শতাংশ খরচ হয় যারা রোহিঙ্গাদের নিয়ে যারা কাজ করে তাদের পেছনে। আমরা গোয়েন্দা সংস্থাকে বলেছি, বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখার জন্য। অনুসন্ধানে সত্যতা পেলে প্র্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ বুধবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রীসভা কমিটির বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে কাজ করেছে এবং নির্বাচন কমিশনকে যেভাবে সহায়তা করেছে সে বিষয়ে আমরা তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে একটি দিক থেকে আমরা খুবই সফল হয়েছি। সেটা হলো বাইরে থেকে মাদক আনা বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সফলতার সঙ্গে আটক করতে পারছে।
তিনি বলেন, বিগত যেকোন সময়ের চেয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল যাচ্ছে। এটা যাতে অব্যাহত থাকে সেজন্য কাজ করা হবে। আর সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের উপর কঠোরভাবে দৃষ্টি রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা বাহিনী কড়া নজরদারি রাখবেন।
তিনি বলেন, আমরা এবার গুরুত্ব দিচ্ছি দুটি বিষয়ে। একটি হলো- যারা মাদক ব্যবহারকারী তাদেরকে আরও বেশি আইডেন্টিফাই করে গ্রেফতার করা। আরেকটি হলো- মাদক নিরাময় কেন্দ্র আমাদের দেশে খুবই অপ্রতুল। এসব নিরাময় কেন্দ্র সরকারি ও বেসরকারিভাবে কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি।
যারা মাদকে আসক্ত ছিল তাদের নিরাময় কেন্দ্রে নিয়ে কিভাবে ভাল করা যায় সে বিষয়ে আমরা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি, বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ব্যবস্থা নিয়েছেন ভাসানচরে নিতে তা ত্বরান্বিত করতে কাজ করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি, কিছু এনজিও আছে যারা রোহিঙ্গা নিয়ে কাজ করছে।
আমাদের গোয়েন্দা প্রতিবেদন অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, তারা খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে। গেল সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাদের হোটেল ভাড়া বাবদ ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড়’শ কোটি টাকা এবং ফ্লাট ভাড়া দিয়েছে আট কোটি টাকার উপরে। এটা দুঃখজনক।
তিনি বলেন, যাদের জন্য বিদেশ থেকে টাকা আনা হয় সেই রোহিঙ্গাদের জন্য মোট টাকার ২৫ শতাংশও খরচ হয় না। আমরা পর্যালোচনা করে দেখেছি, ৭৫ শতাংশ খরচ হয় যারা রোহিঙ্গাদের নিয়ে যারা কাজ করে তাদের পেছনে। আমরা গোয়েন্দা সংস্থাকে বলেছি, বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখার জন্য। অনুসন্ধানে সত্যতা পেলে প্র্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
COMMENTS