সজনে ডাঁটা বা ড্রামস্টিক অনেক সুপরিচিত একটি সবজি। সজনে ডাটা গ্রীষ্মকালীন সবজি। গরমের সবজি হিসেবে সজনে ডাটা অনেকেরই প্রিয়। মাছের ঝোল বা ডাল রান্নায় অনেকেই পছন্দ করেন সজনে ডাঁটা। এছাড়াও বিভিন্নভাবে রান্না করা যায় এই সজনে ডাটা। সজনে ডাটা দিয়ে রান্না করা মজাদার তরকারি শুধুমাত্র স্বাদেই ভরপুর না এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। সজনে ডাঁটা, এর বীজ ও পাতা সবগুলোরই স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে গর্ভবতী নারীর জন্য তা খুবই উপকারি। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা-
১. সজনে পাতার রস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যাদের কোলেস্টোরেলের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি খুব উপকারি সবজি। সজনে ডাটা কোলেস্টোরেল কমাতে সহায়তা করে।
২. সজনেতে আছে বি কমপ্লেক্স ভিটামিন যেমন নায়াসিন, রিবোফ্লাভিন, ফলিক এসিড এবং পাইরিডক্সিন। এগুলো হজমে সহায়তা করে। সজনেতে থাকা ভিটামিনগুলো কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট হজমে সাহায্য করে।
৩. সজনে ডাঁটায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে সাধারণ সর্দি-কাশির মতো রোগগুলো দূরে থাকে। সজনে ডাঁটায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এতে ইনফেকশনের ঝুঁকিও কমে।
৪. সজনে ডাঁটার পাতা রক্ত পরিষ্কার করে কারণ তার রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য। সজনে নিয়মিত খেলে ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা দূর হয়। এছাড়া তা রক্ত চলাচল বাড়ায়।
৫. প্রাথমিক অবস্থায় টিউমারের প্রতিষেধক হিসেবে সজনে পাতা বেশ কাজের। সজনে পাতা বেটে প্রলেপ হিসেবে টিউমারের উপরে ব্যবহার করলে টিউমারের ফোলা ভাব কমে যাবে।
৬. যাদের অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস বা যক্ষ্মা আছে তাদের রোগের উপশম করতে পারে সজনে। এর ঝোল গলা ব্যথা, কাশি এবং কফের সমস্যাও দূর করে।
৭. গর্ভাবস্থায় সজনে ডাঁটা খেতে বলা হয় কারণ তা প্রসব সহায়ক। সজনে মায়ের দুধের উত্পাদন বাড়াতেও সাহায্য করে। এছাড়া প্রসবের আগে পড়ে জটিলতা কমাতেও তা সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন ও মিনারেলস এ সময়ে উপকারি।
৮. ত্বকে ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে সজনে কাজ করে। সজনে ডাঁটার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য গলা, বুক এবং ত্বকের ইনফেকশন রোধে সক্ষম।
৯. দাঁতের মাড়ির সমস্যা দূর করতে সজনে ডাটার কোন জুড়ি নেই। মাড়ির গোড়া ফুলে যাওয়া, ব্যথা করা, রক্ত পড়া অনেকটা সেরে যেতে পারে সজনে পাতার গুণে। সজনে পাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করতে হবে। দেখবেন মাড়ির সমস্যা অনেকটা কমে গেছে।
১০. পেটে গ্যাস হলে, বদহজম হলে এবং পেটে ব্যথা হলে সজনের তৈরি তরকারি খুব উপকারে আসবে। গরমের সময় অনেকে পেটের সমস্যায় ভোগেন।এটি পেটের সমস্যা নিরসনে সহায়তা করবে।
১১. মূলত ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের সমস্যা তৈরি হয়। সজনেতে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং অন্যান্য জরুরি ভিটামিন থাকায় তা হাড়ের ক্ষয় পূরণে সহায়তা করে। নিয়মিত সজনে খাওয়াটা হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে পারে। শিশুদের জন্যেও তা উপকারি।
১২. বাঁতের ব্যথা ও হেঁচকি উপশমে এই সজনে ডাটা বেশ উপকারে আসে। এছাড়াও আঘাতে ফুলে যাওয়া কমাতে সহায়তা করে।
১. সজনে পাতার রস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যাদের কোলেস্টোরেলের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি খুব উপকারি সবজি। সজনে ডাটা কোলেস্টোরেল কমাতে সহায়তা করে।
২. সজনেতে আছে বি কমপ্লেক্স ভিটামিন যেমন নায়াসিন, রিবোফ্লাভিন, ফলিক এসিড এবং পাইরিডক্সিন। এগুলো হজমে সহায়তা করে। সজনেতে থাকা ভিটামিনগুলো কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট হজমে সাহায্য করে।
৩. সজনে ডাঁটায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে সাধারণ সর্দি-কাশির মতো রোগগুলো দূরে থাকে। সজনে ডাঁটায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এতে ইনফেকশনের ঝুঁকিও কমে।
৪. সজনে ডাঁটার পাতা রক্ত পরিষ্কার করে কারণ তার রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক বৈশিষ্ট্য। সজনে নিয়মিত খেলে ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা দূর হয়। এছাড়া তা রক্ত চলাচল বাড়ায়।
৫. প্রাথমিক অবস্থায় টিউমারের প্রতিষেধক হিসেবে সজনে পাতা বেশ কাজের। সজনে পাতা বেটে প্রলেপ হিসেবে টিউমারের উপরে ব্যবহার করলে টিউমারের ফোলা ভাব কমে যাবে।
৬. যাদের অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস বা যক্ষ্মা আছে তাদের রোগের উপশম করতে পারে সজনে। এর ঝোল গলা ব্যথা, কাশি এবং কফের সমস্যাও দূর করে।
৭. গর্ভাবস্থায় সজনে ডাঁটা খেতে বলা হয় কারণ তা প্রসব সহায়ক। সজনে মায়ের দুধের উত্পাদন বাড়াতেও সাহায্য করে। এছাড়া প্রসবের আগে পড়ে জটিলতা কমাতেও তা সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন ও মিনারেলস এ সময়ে উপকারি।
৮. ত্বকে ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে সজনে কাজ করে। সজনে ডাঁটার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য গলা, বুক এবং ত্বকের ইনফেকশন রোধে সক্ষম।
৯. দাঁতের মাড়ির সমস্যা দূর করতে সজনে ডাটার কোন জুড়ি নেই। মাড়ির গোড়া ফুলে যাওয়া, ব্যথা করা, রক্ত পড়া অনেকটা সেরে যেতে পারে সজনে পাতার গুণে। সজনে পাতা পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করতে হবে। দেখবেন মাড়ির সমস্যা অনেকটা কমে গেছে।
১০. পেটে গ্যাস হলে, বদহজম হলে এবং পেটে ব্যথা হলে সজনের তৈরি তরকারি খুব উপকারে আসবে। গরমের সময় অনেকে পেটের সমস্যায় ভোগেন।এটি পেটের সমস্যা নিরসনে সহায়তা করবে।
১১. মূলত ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের সমস্যা তৈরি হয়। সজনেতে উচ্চ মাত্রায় ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং অন্যান্য জরুরি ভিটামিন থাকায় তা হাড়ের ক্ষয় পূরণে সহায়তা করে। নিয়মিত সজনে খাওয়াটা হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে পারে। শিশুদের জন্যেও তা উপকারি।
১২. বাঁতের ব্যথা ও হেঁচকি উপশমে এই সজনে ডাটা বেশ উপকারে আসে। এছাড়াও আঘাতে ফুলে যাওয়া কমাতে সহায়তা করে।
COMMENTS